অগ্নিগর্ভ এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

কতটা অস্পষ্ট, এবং প্রায়শই অবৈজ্ঞানিক ছিল এবং যুক্তি দিয়েছিল যে একটি অগ্নিগর্ভ শৈলটির রাসায়নিক গঠন; যেহেতু এর সর্বাধিক মৌলিক বৈশিষ্ট্য ছিল তাই এটি প্রধান ।

কার্যত, বিপক্ষ দলের হিন্দু এবং মুসলিম সদস্য সংখ্যালোপ করার জন্য পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে৷ প্রসঙ্গত পরিস্থিতি এমন হয় যে, পাঞ্জাবে সীমানা কমিশনকে একটি ।

অগ্নিগর্ভ চট্টগ্রাম ।

দেখা গিয়েছিল যে, দেশের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে ১৯৭৫-এর ১২ জুন এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় বেরিয়েছিল ।

হাজার চুরাশির মা (১৯৭৪, উপন্যাস) অরণ্যের অধিকার (১৯৭৯, উপন্যাস) অগ্নিগর্ভ (১৯৭৮, ছোটোগল্প সংকলন) মূর্তি (১৯৭৯, ছোটোগল্প সংকলন) নীড়েতে মেঘ (১৯৭৯ ।

প্রবাহের অন্তহীন শৃঙ্খলে পর্বতশ্রেণী ও মেঘমালা, বৃক্ষরাজি, ঝর্ণাধারা, অগ্নিগর্ভ জ্যোতিষ্কমণ্ডল, নিরন্তর জীবনস্রোত; নিশ্চুপ মহাকাল নিরবধি মহাশূন্য পেরিয়ে ।

সময় ১৯৪২ সালের আগস্ট মাস, স্থান অগ্নিগর্ভ তমলুক ।

রচনা করেন সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল: চট্টগ্রাম যুববিদ্রোহ (দুই খন্ড), অগ্নিগর্ভ চট্টগ্রাম (দুই খন্ড), মাস্টারদা, স্বপ্ন ও সাধনা, আমি সেই মেয়ে, কেউ বলে ।

অগ্নিগর্ভ চট্টগ্রাম (প্রথম খন্ড) ।

নামঘরিয়া অজাগা জোর পুরি হাত দাপোণ (২টি খণ্ড) অগ্নিগর্ভ হাতোরা শেগুন পুলি রুবো কোনে রাম-রহিম রোমন্থন ইত্যাদি চোর নামক নাটকরে জন্য ।