অতৃপ্ত এর বাংলা অর্থ

[অতৃপ্‌তো] (বিশেষণ) ১ অসন্তষ্ট; অপরিতুষ্ট।

২ অচরিতার্থ; অসফল(অতৃপ্ত কামনা-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।

অতৃপ্তি বি।

(তৎসম বা সংস্কৃত) অ(নঞ্)+√তৃপ্+ত(ক্ত); (নঞ্ তৎপুরুষ সমাস); (বহুব্রীহি সমাস)

অতৃপ্ত এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

পায় মুরাদ পারভেজ পরিচালিত বৃহন্নলা, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত গল্প অতৃপ্ত কামনা অবলম্বনে প্রিয়া তুমি সুখী হও ও চার অক্ষরের ভালবাসা ।

কবি হুমায়ুন আজাদ তার কবিতার মাধ্যমে অতৃপ্ত প্রেমের কথা উল্লেখ করেছেন; প্রেমের যন্ত্রণায় ভোগা প্রেমীদের আত্মহত্যার ।

  আবদুল মান্নান সৈয়দ: অতৃপ্ত ও অস্তিত্ববাদীর প্রস্থান[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] পরাবাস্তবাদ ও আবদুল ।

Aloads (প্রাচীন গ্রিক: Ἀλωάδαι Aloadai) Otus বা Otos (Ὦτος মানে হলো "চির-অতৃপ্ত") এবং Ephialtes (Ἐφιάλτης "দুঃস্বপ্ন"), পোসেইডনের বাবা অ্যালিউসের স্ত্রী ।

তাদের ধারণা, কোনো অশরীরী কিছু বা অতৃপ্ত আত্মার বাস এ জায়গায় ।

তিনি একজন অতৃপ্ত পাঠক ছিলেন ।

সানিয়াত হোসেন পরিচালিত অল্প অল্প প্রেমের গল্প এবং কাজী নজরুল ইসলাম রচিত গল্প অতৃপ্ত কামনা অবলম্বনে গীতালী হাসান পরিচালিত প্রিয়া তুমি সুখী হও চলচ্চিত্রে অভিনয় ।

লাল গ্রহের লাল মানব সবুজ মানব প্রজেক্ট ইক্টোপাস রোবটের পৃথিবী ভৌতিক আত্মা অতৃপ্ত আত্মা প্রেতাত্মা রক্ত তৃষ্ণা অভিশপ্ত আত্মা রক্ত পিপাসা উলু পিশাচের আত্মা ।

পুরুষরা আশ্বিন মাসের কৃষ্ণ চতুর্দশীর দিন মর্ত্যে আসেন৷ তাদের আনন্দে রাখতে এবং অতৃপ্ত আত্মার অভিশাপ দূর করতে তাদের পূজা করা হয় ।

সেই সব অশরীরি আত্মা যারা মৃত্যুর পরবর্তী জীবনে শান্তি খুঁজে পায়নি (যাদের অতৃপ্ত আত্মাও বলা হয়ে থাকে) বা পৃথিবীতে অস্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করেছে (যেমন খুন ।

ভেদে ভূতের উদ্ভবের বিবিধ ব্যাখ্যা রয়েছে তবে সাধারণভাবে তাদেরকে অস্থির অতৃপ্ত হিসেবে ধরা হয়ে থাকে যার কারণ তাদের মুক্তির (স্বর্গ-নরক গমন অথবা পুনর্জন্ম ।

অনেকেরই বিশ্বাস জন্মায় যে, মারা যাওয়া সেই মানুষগুলোর অতৃপ্ত আত্মা ঘুরে ফেরে এই দ্বীপে ।

  "সম্রাট-কেয়ার অতৃপ্ত বাসনা" ।

কিন্তু আলারের নিকট হতে সমস্ত শিক্ষা লাভ করেও অতৃপ্ত সিদ্ধার্থ গৌতম আরও জ্ঞানলাভের উদ্দেশ্যে উদ্দক রামপুত্ত নামক অপর এক শিক্ষকের ।

সায়েন্স ফিকশনের প্রতি অতৃপ্ত অর্থে "স্পেকুলেটিভ ফিকশন" প্রয়োগ জনপ্রিয় হয় ১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকের প্রথম ।

কিন্তু সকল প্রশ্নের উত্তর না পাওয়ায় অতৃপ্ত সিদ্ধার্থ আরও জ্ঞানলাভের উদ্দেশ্যে যোগ শিক্ষক উদ্দক রামপুত্তের নামক অপর ।

এই বইটি সমাজে অতি আদরের সঙ্গে সমাদৃত হলেও মুদ্রণ সম্বন্ধে অতৃপ্ত উপেন্দ্রকিশোর ১৮৮৫ সালে বিদেশ থেকে তখনকার দিনের আধুনিকতম মুদ্রণযন্ত্রাংশাদি ।

এ থেকে তার যে অভিপ্রায় ধরা পরে পিতার সেই অতৃপ্ত বাসনা পুত্র চরিতার্থ করার চেষ্টা করেছিলেন, সন্দেহ নেই ।

  "অতৃপ্ত স্বপ্নপূরণে কঠিন মিশনে জুঁই" ।

ব্যথার দান হেনা বাদল বরিষণে ঘুমের ঘোরে অতৃপ্ত কামনা রাজ-বন্দীর চিঠি ।