অন্তরতম এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

যদিও ঘা খেয়ে খেয়ে আমার হৃদয়টাতে “ঘাটা বুজে” গেছে, তবুও সেটার অন্তরতম প্রদেশটা এখনো শিরীষ ফুলের পরাগের মতই কোমল আছে ।

অ্যারাকনয়েড মেটার ও পায়া মেটার (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেস এর তিনটি স্তরের মধ্যে অন্তরতম সূক্ষ্ম স্তর) এর মাঝখানে ।

গ্রন্থটি উৎসর্গ করেছিলেন স্বদেশী মেগাফোন-রেকর্ড কোম্পানির স্বত্বাধিকারী অন্তরতম বন্ধু জিতেন্দ্রনাথ ঘোষ মহাশয়কে ।

বেদীমূলে যে সব দেশপ্রেমিক জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাদের নাম রক্তাক্ষরে অন্তরের অন্তরতম প্রদেশে লিখে রেখো” ।

- ছান্দোগ্য উপনিষদ ৩.১৪.১ থেকে ৩.১৪.৩ এই আমার অন্তরতম আত্মা, এই পৃথিবীর চেয়ে বড়, এই আকাশের চেয়ে বড়, এই ব্রহ্মাণ্ডের চেয়ে ।

ঠাকুর প্রণীত ‘তুমি দেবাদিদেব’ এবং জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রণীত “অন্তরতর অন্তরতম তিনি যে” ও “প্রণমামি অনাদি অনন্ত” ব্রহ্মসংগীত, কবি বিষ্ণু দে রচিত কবিতার ।

গ্রহগুলোর বর্ণানুক্রমে নামকরণ করা হয়, অন্তরতম দিয়ে শুরু: বি, সি, ডি, ই, এফ, এবং জি, পৃথক করার জন্য কারণ তাদের নিজস্ব ।

(২০০৬) পুরস্কার একলা চল আশ্চর্য প্রদীপ (২০১৩) হাউজফুল ২০০৯ স্মৃতিমধুর ২০০৯ অন্তরতম ২০০৮ হ্যালো কলকাতা ২০০৮ টলি লাইটস ২০০৮ তুমি রবে নীরবে ২০০৮ কাঁটাতাঁর ২০০৬ ।

শ্রী সিংহ উপদেশবর্গকে বহির্চক্র, অন্তর্চক্র, গুপ্তচক্র এবং অন্তরতম অতলচক্র এই চার চক্রে (ওয়াইলি: snying thig skor bzhi) বিভক্ত করেন ।

যদি কাগজে লেখো নাম (২০০৯) বেলা শেষে (২০০৯) রক্তাঞ্জলি (২০০৯) ঢাকি (২০০৯) অন্তরতম (২০০৮) শুধু তোমার জন্য (২০০৭) ভালবাসার দিবায়ি (২০০৭) চক্র (২০০৭) রণাঙ্গন ।

মুখ্যমন্ত্রী ১৯৯৬ নাচ নাগিনী নাচ রে ১৯৯৬ পূজা ১৯৯৬ রবিবার ১৯৯৬ আবির্ভাব ১৯৯৫ অন্তরতম ১৯৯৫ মেজো বউ ১৯৯৫ সংঘর্ষ (১৯৯৫) সংসার সংগ্রাম ১৯৯৫ আব্বাজান ১৯৯৪ গীত সংগীত ।

৫৩. বিলম্বিত ৫৪. মেঘমুক্ত ৫৫. চিরায়মানা ৫৬. আবির্ভাব ৫৭. কল্যাণী ৫৮. অন্তরতম ৫৯. সমাপ্তি "কবিতা | রবীন্দ্র রচনাবলী" ।

একে অনেক সময় atman লেখা হয়, যার অর্থ হচ্ছে ব্যক্তির "বাস্তব আত্ম", "অন্তরতম সার", এবং আত্মা (সোউল) ।

অমৃতা (২০১২) আরোহণ (২০১০) মুসলমানীর গল্প (২০১০) ১ নম্বর প্লাম ভিলা (২০০৯) অন্তরতম (২০০৮) গান্ধর্বী (২০০২) ভক্তের ভগবান (১৯৯৭) দর্পচূর্ণ (১৯৮০) সিস্টার (১৯৭৭) ।