অবস্থান্তর এর বাংলা অর্থ

⇒ অবস্থা

অবস্থান্তর এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

এটি একটি ডি-ব্লক মৌল হওয়ায় এটি অবস্থান্তর ধাতু হিসাবে পরিগণিত হয় ।

গ্রুপ ৪, ৫ এবং ৬ অবস্থান্তর ধাতুর (ক্রোমিয়াম বাদে) কার্বাইডসমূহকে প্রায়শই অন্তর্দেশীয় যৌগ হিসাবে ।

জন্ম: জানুয়ারি ৩১, ১৯২৯) একজন জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী যিনি নিউক্লীয় অবস্থান্তর অবস্থায় গামা রশ্মি নিয়ে গবেষণা করেছেন ।

এভাবে অবস্থান্তর ধাতুর d ইলেকট্রন যোজনী ইলেকট্রন ।

মৌলের সাথে বৈসাদৃশ্য হিসেবে অবস্থান্তর ধাতুর যোজনী ইলেকট্রন হল সেই ইলেকট্রন যা নোবেল গ্যাসের বাইরে থাকে ।

১৯৮৩ সালে দুজনে মিলে অবস্থান্তর ধাতব অক্সাইড থেকে উৎপন্ন সিরামিকের বৈদ্যুতিক ধর্ম নিয়ে পরীক্ষা করতে থাকেন ।

সাম্প্রতিক আবিষ্কারগুলি অত্যন্ত ক্রমিক প্রাক্-রাজবংশীয় অবস্থান্তর ইঙ্গিত করে, যা থেকে এই যুগের সমাপ্তির কাল নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছে ।

তামা (Cu), রূপা (Ag), সোনা (Au), রন্টজেনিয়াম (Rg) ইত্যাদি অবস্থান্তর ধাতুঅচট্চকাংচক র সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে এই শ্রেণী ।

প্রত্যেক রাসায়নিক বিক্রিয়া অবস্থান্তর অবস্থার ।

অবস্থাকে অবস্থান্তর অবস্থা (ইংঃ transition state) বলে ।

দশাদ্বয়ের মধ্যকার অবস্থান্তর ক্রিস্টালোগ্রাফিক কাঠামোর মধ্যবর্তী পরিবর্তন, যেমন লোহার ফেরাইট ও অসটেনাইট এর পরিবর্তন ।

এটি একটি অবস্থান্তর ধাতু ।

তাই এটি অবস্থান্তর ধাতু হিসাবে পরিগণিত হয় ।

তাই, এটি অবস্থান্তর ধাতু ।

প্যালাডিয়াম (Pd), প্লাটিনাম (Pt), ডার্মস্টেটিয়াম (Ds) ইত্যাদি ডি-ব্লকের অবস্থান্তর ধাতু রয়েছে ।

এই রূপালি ধূসর, স্ফটিকের মতো অবস্থান্তর ধাতুর রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য রিনিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ এর অন্তর্বর্তী ।

এই ব্লকের মৌলগুলোকে আন্ত অবস্থান্তর মৌল বলা হয়ে থাকে ।

এটি একটি বিরল অবস্থান্তর ধাতু পর্যায় সারণির প্লাটিনাম গ্রুপ এ অবস্তিত ।

এটি রূপালি রঙের, নিম্ন ঘনত্বের এবং শক্তিশালী অবস্থান্তর ধাতু ।

এগুলো মূলত অবস্থান্তর ধাতু ।

লুটেটিয়াম ও লরেনসিয়াম মৌল d-ব্লকে অবস্থিত হলেও তাদের অবস্থান্তর ধাতু বলা হয় না ।

ট্রানজিশন মেটাল বা অবস্থান্তর ধাতু বলা হয়ে থাকে ।

রসায়নশাস্ত্রে অবস্থান্তর ধাতু বা অবস্থান্তর বস্তুর দুই ধরনের ব্যাখ্যা আছে: এটি সাধারণভাবে পর্যায় সারণীর d-ব্লকের যে কোন উপাদানকে বুঝাতে ব্যবহৃত হয় ।