ইস্তফা Meaning in Bengali
ইস্তফা এর বাংলা অর্থ
[ইস্তফা, ইস্তাফা, এস্তফা] (বিশেষ্য) ১ কর্মত্যাগ; জবাব; চাকরি ইত্যাদি পরিত্যাগ (কাজকর্মে ইস্তফা দিয়ে-সৈয়দ মুজতবা আলী)।
২ ক্ষান্তি; সমাপ্তি; শেষ (লেখা-পড়ায় ইস্তফা দেওয়া-রাজশেখর বসু (পরশু))।
৩ ক্ষমা।
(আরবি) ইস্তি ‘(ফারসি)’
এমন আরো কিছু শব্দ
ইস্তাফাএস্তফা
ইস্তিগফার
ইস্তিনজা
ইস্তিমাল
ইস্তিরি
ইস্ত্রি
ইস্তলাহ
এস্তেলাহ
ইস্তেকবাল
এস্তেকবাল
ইস্তেমাল
ইস্পাত
ইস্পিরিট
স্পিরিট
ইস্তফা এর ব্যাবহার ও উদাহরণ
১৮৯৭ সালে তিনি বিদ্যালয় থেকে ইস্তফা দিয়ে কলকাতায় চলে আসেন এবং সাংবাদিকতাকেই পূর্ণসময়ের পেশা হিসাবে গ্রহণ ।
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ তারিখে তিনি ডিওএসবি’র প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দেন ।
এর পরই তিনি পড়াশুনায় ইস্তফা দেন এবং গোপাল ভট্টাচার্যের কাছ থেকে নাচের পাঠ নেন ।
১৪ ফেব্রুয়ারি - জ্যাকব জুমা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট পদ থেকে ইস্তফা দেন ।
২১ শে ফেব্রুয়ারির গুলিচালনার প্রতিবাদে পরের দিন আইনসভার সদস্য পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন ।
১৯৯৪ সালের জুলাই মাসে প্রধান পদ থেকে ইস্তফা দেবার পূর্বে বিবিসিতে প্রায় ত্রিশ বছর কর্মরত ছিলেন ।
কমিশনার অব কাস্টমস্ হিসেবে ঢাকায় কর্মরত অবস্থায় ২০১৫-তে স্বেচ্ছায় ইস্তফা প্রদান করেন ।
১৯৬৭ সালে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়ে আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছিলেন ।
১৯৮৯ - কমিউনিস্ট পার্টি পরিচালিত পূর্ব জার্মান সরকার ইস্তফা দেন ।
১৯২১ সালে টাঁকশালের ডেপুটি এসেস মাস্টারের চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দেন ।
১৯৭১ - ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন এবং জুলফিকার আলী ভুট্টো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন ।
সুভাষচন্দ্র বসু ১৯৩৯ সালের ২৯শে এপ্রিল ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন মহাত্মা গান্ধীর সাথে মতবিরোধের কারণে ।
কলকাতা উত্তর লোকসভা কেন্দ্র থেকে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন ।
দূতাবাসে কর্মরত ছিলেন এবং ১৯৬৭ সালে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তরের চাকুরী হতে ইস্তফা দেন ।
দীনেশ ত্রিবেদী ইস্তফা দিলে মুকুল রায় পরবর্তী রেলমন্ত্রী হন ।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৎকালীন রেলমন্ত্রী দীনেশ ত্রিবেদীর ইস্তফা দাবি করেন ।
ইন্দোনেশিয়ার স্বৈরশাসক জেনারেল সুহার্তো গণ-আন্দোলনের মুখে প্রেসিডেন্টের পদ থেকে ইস্তফা দিতে বাধ্য হয়েছিলেন ।
মহিলাটিকে চাকরিচ্যূত করা হলে, আরতি প্রতিবাদে তার একমাত্র অবলম্বন চাকরি থেকে ইস্তফা দেন ।
মদনমোহন মালাব্য, মহম্মদ আলি জিন্নাহ, মাজহার উল হক আইন পরিষদের সদস্য পদে ইস্তফা দেন ।
এরপর ১৬ ডিসেম্বর তিনি বিধানসভায় গিয়ে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন ।
শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যের মন্ত্রী সভা থেকে ইস্তফা দেন ।
স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ৬ এপ্রিল পাকিস্তান সরকারে চাকুরি হতে ইস্তফা দেন ।