উচ্চারণ Meaning in Bengali
(বিশেষ্য পদ) বলা, বলার ভঙ্গী।
/উৎ+চারি+অন/।
উচ্চারণ এর বাংলা অর্থ
[উচ্চারোন্] (বিশেষ্য) ১ মুখ দ্বারা ধ্বনি সৃষ্টি।
২ বাচন; কথন।
৩ ব্যক্তকরণ; প্রকাশকরণ।
৪ বাচনভঙ্গি।
উচ্চারণতত্ত্ব (বিশেষ্য) ধ্বনিবিজ্ঞান; phonetics ।
উচ্চারণ বিভ্রাট (বিশেষ্য) ১ বিকৃত বা ভুল উচ্চারণ।
২ বিকৃত উচ্চারণের ফলে উদ্ভুত বিশৃঙ্খলায় বানান অর্থ ইত্যাদির বিকৃতি।
উচ্চারণীয়, উচ্চার্য (বিশেষণ) ১ উচ্চারণ করতে হবে এমন; উচ্চারণযোগ্য।
২ উচ্চারণ করা উচিত এমন।
উচ্চারিত (বিশেষণ) উচ্চারণ করা হয়েছে এমন।
উচ্চার্যমাণ (বিশেষণ) উচ্চারিত হচ্চে এমন।
(তৎসম বা সংস্কৃত) উৎ+√চারি+অন(ল্যুট্)
এমন আরো কিছু শব্দ
উচ্চাশয়উচ্চিংড়া
উচ্চিংড়ে
উইচিংড়ি
উচ্চিঙ্গট
উচ্চুঙ্গ
উৎরিঙ্গে বিরল
উচ্চৈঃ
উচ্ছন্ন
উচ্ছল
উচ্ছা
উচ্ছিত্তি
উচ্ছিদ্যমান
উচ্ছিন্ন
উচ্ছিলীন্ধ্র
উচ্চারণ এর ব্যাবহার ও উদাহরণ
ওয়েলশ ভাষা (ওয়েল্শ্: Cymraeg; ওয়েলশ উচ্চারণ: খম্রাই্যক্) যুক্তরাজ্যর ওয়েল্সে প্রচলিত ভাষা ।
কিন্তু উচ্চারণ করার সময় একটু সুর দিয়ে উচ্চারণ করত ।
করে উচ্চারণ করা হলে তাকে বলা হয় গান বা সঙ্গীত ।
ভাগীরথী নদী (ইংরেজি: Bhāgīrathī) (উচ্চারণ:/ˌbʌgɪˈɹɑːθɪ/) ভারতের, উত্তরাখণ্ড রাজ্যে প্রবাহিত একটি নদী ।
জিহ্বার ডগাটি উল্টিয়ে মূর্ধার কাছে স্পর্শ করে উচ্চারণ করলে এটি সঠিক মূর্ধন্যধ্বনি বলা হয় ।
বর্তমান বাংলা ভাষায় "ড" বর্ণের বিভিন্নভাবে উচ্চারণ করা হয় ।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর উচ্চারণ শ এর মতো হয় ।
এর উচ্চারণ কখনো শ আবার কখনো ইংরেজি S/s এর মতো হয় ।
স এর উচ্চারণ ছ এর শিষ ধ্বনির মতো ।
আব উর্বে কন্দিতা (লাতিন উচ্চারণ: [ab ˈʊrbɛ ˈkɔndɪtaː]), বা এন্নো উরবিস কন্দিতে (লাতিন উচ্চারণ: [ˈannoː ˈʊrbɪs ˈkɔndɪtae̯]), প্রায়শই সংক্ষেপে এইউসি বলা ।
ফরাসিতে "R"-এর উচ্চারণ "অ্যার্" এবং "G"-এর উচ্চারণ "জে"; একসাথে এদের উচ্চারণ হয় "অ্যার্জে" (আইপিএ ɛʀʒe) ।
এবং "R" উল্টোদিক থেকে উচ্চারণ করলে পাওয়া যায় ।
উচ্চারণ রীতির বৈশিষ্ট্য ।
নিজস্ব কোনো উচ্চারণ নেই এরা সবসময় এদের আগে যে বর্ণটি থাকে তাকে আশ্রয় করে উচ্চারিত হয় তাই এদের আশ্রয়স্থানভাগী বা অযোগবাহবর্ণ বলে ।
বর্তমান বাংলা ভাষায় "ট" বর্ণের বিভিন্নভাবে উচ্চারণ করা হয় ।
বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব বলতে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত যাবতীয় ধ্বনির বিবরণ, এগুলির উচ্চারণ ও ব্যবহারবিন্যাসের আলোচনাকে বোঝায় ।
বাংলা ভাষায় চারটি ঊষ্ম ব্যঞ্জনধ্বনি আছেঃ "ফ" ("প্হ" উচ্চারণ নয়, বরং "ফ়"), "স" ।
হতে থাকে ততক্ষণ উচ্চারণ করা যায় বলে শ্বাস ব্যঞ্জনধ্বনি নামেও পরিচিত ।
যেহেতু ২২টি হিব্রু বর্ণে, বর্ণের ব্যঞ্জন উচ্চারণ ছাড়া কোনো স্বর উচ্চারণ ইঙ্গিত করা নেই, এই জন্য - নিকুদ (נִקּוּד) হল একটি চিহ্ন-বিন্দুর ।
শাদ্দাহ্ (شَدّة) যেকোনো আরবি বর্ণের উপরে বসালে তার উচ্চারণ দ্বিগুণ ।
^৩ ج -র উচ্চারণ আরব উপদ্বীপে "জ" /d͡ʒ/ হয়, তবে মিশর, ইয়েমেন ও ওমানে "গ" /ɡ/ হয় ।
তালব্যদন্তমূলীয় স্থানে উচ্চারণ হলে "শ" বর্ণের ।
এই বর্ণের উচ্চারণ হল দন্ত্যমূলীয় অথবা তালব্যদন্তমূলীয় ।
বিদ্যাসাগর "জ" উচ্চারণের ক্ষেত্রে "য" ।
"य" বর্ণটি বাংলায় "য" হরফ দিয়ে লেখা হত, কিন্তু শব্দে অবস্থানভেদে এর উচ্চারণ "জ" কিংবা "য়"-এর মতো উচ্চারিত হত ।
তাই মূল বর্ণ দ্বারা কোন শব্দের উচ্চারণ ভালো করে বোঝা যায় ।
থাকে এবং মূল বর্ণের সামনে অবস্থিত ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ হয় না ।
সঠিক উচ্চারণ মাখরাজ ও সিফাত অনুসারে উচ্চারণের উপর অধিক নির্ভর করে৷ তাজউইদ অনুসারে কুরআন তিলাওয়াত করা ওয়াজিব (আবশ্যক)৷ তাজউইদ অনুসারে উচ্চারণ না করলে ।
ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ তালব্য হতে বাধা দেয় >পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ তালব্য করে (শব্দবিদ্যাগত ভাবে সম্ভব হলে) "Г г" এর উচ্চারণ "হ" /ɦ/ হয় (রুশ ।
যেমন, 거울 এর উচ্চারণ নিয়মমতে গউল্ হওয়ার কথা হলেও, এর উচ্চারণ করা হয় ঘউল্ ।
শব্দগুলোতে "ল" বর্ণের উচ্চারণ স্বনিমভিত্তিক ভাবে চিহ্নিত করা হয় [l] দিয়ে, কিন্তু "ট" এবং "ত" এর প্রভাবে শব্দ দুটিতে "ল"-এর যে সুক্ষ্ম উচ্চারণ পরিবর্তন হয়েছে ।