উমাপতি এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

সাবিত্রী চ্যাটার্জী পাহাড়ী সান্যাল ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় মঞ্জুলা ব্যানার্জী সুরকার উমাপতি সীল মুক্তি ১১ এপ্রিল ১৯৫২ দৈর্ঘ্য ৯৯ মিনিট দেশ ভারত ভাষা বাংলা ।

হয়ে উঠেছিল – তারই প্রমাণ মিলবে লক্ষণসেনের সভাতলে সমাবেত ‘পঞ্চরত্ন’র (জয়দেব, ধোয়ী, উমাপতি, গোবর্ধন আচার্য, শরণ) “বিলাসকলাকুতূহল” কাব্যচর্চার মধ্যে ।

উচুষ্মা অগ্নিমুণ্ড বজ্র, ব্রহ্মা, ইন্দ্র, রুদ্র রূপী শিব, বজ্রযোগিনীর রৌদ্রী-উমাপতি মূর্তি, নারায়ণ, গণপতি, বিভিন্ন ডাকিনী, নাগ রাজারা, যক্ষ রাজারা, রাক্ষস ।

পার্বতী বা উমা তার স্ত্রী বলে তাকে উমাপতি, উমাকান্ত ও উমাধব নামেও অভিহিত করা হয় ।

পুত্র তথা বিদ্যাসাগরের পিতামহ রামজয় তর্কভূষণ বীরসিংহ গ্রামের বিদগ্ধ পণ্ডিত উমাপতি তর্কসিদ্ধান্তের তৃতীয়া কন্যা দুর্গাদেবীর পাণিগ্রহণ করেন ।

সংস্কৃত ভাষায় লেখা অভিনন্দ ও সন্ধ্যাকর নন্দীর রামচরিত, শরণ, ধোয়ী, গোবর্ধন, উমাপতি ধরের কাব্যকবিতা, জয়দেবের গীতগোবিন্দম্, কবীন্দ্রবচনসমুচ্চয় ও সদুক্তিকর্ণামৃত ।

সিপিআই (এম) এর উমাপতি চক্রবর্তী ১৯৯১ সালে ইউসিপিআইয়ের সত্য ঘোষালকে পরাজিত করেন, ১৯৮৭ সালে কংগ্রেসের ।

পারিজাতহরণ নাটকের রচয়িতা হিসাবে উমাপতিধরের নাম পাওয়া গেলেও অনুমিত হয় ইনি উমাপতি বন্দ্যোপাধ্যায় - স্বতন্ত্র ব্যক্তি , তার পৃষ্টপোষক ছিলেন রাজা হরিহরদেব ।

চট্টোপাধ্যায় প্রোডাকসন্স ব্যানারে মুক্তি পেয়েছিল এবং সংগীত পরিচালনা করেছেন উমাপতি শীল ।