উৎপাদ এর বাংলা অর্থ

[উত্‌পাদো] (বিশেষ্য) উৎপাদিত বস্তু বা উৎপাদনের মোট পরিমাণ; output।

২ উপরের দিকে পা থাকে এমন; ঊর্ধ্বপাদ।

(তৎসম বা সংস্কৃত) উৎ+√পদ্+ অ(ঘঞ্)

উৎপাদ এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

ইথাইলঅ্যামিন-ডাইমিথাইলঅ্যামিন দ্রাবকে ন্যাপথালিনের সাথে লিথিয়াম মেশানো হয় এবং প্রধান উৎপাদ হিসেবে উৎপন্ন হয় বাইসাইক্লো[৩.৩.০]ডেক-(১,৯)-ইন, বাইসাইক্লো[৩.৩.০]ডেক-(১ ।

প্রয়োগের জন্য; একটি কৃত্রিম বিশ্বের বা মহাবিশ্বের এলাকাগুলো অন্য কোন এলাকার সহ-উৎপাদ হিসেবে প্রয়োগ (এবং এভাবেই তৈরি হয়) হয় ।

প্রচার মাধ্যম বিদ্যায় এই উৎপাদ কে সৃষ্টি করে, কী প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোন্‌ প্রক্রিয়ায় ।

অর্থবহ বস্তুটি উৎপাদন করা হয়, তাকে প্রচার মাধ্যম উৎপাদ (Media text) বলে ।

এই বিক্রিয়াটির অসুবিধা হচ্ছে, বিক্রিয়কের চেয়ে উৎপাদ বেশি নিউক্লিওফিলিক ।

বিক্রিয়া ঘটে অর্থাৎ যে পরিমাণ বিক্রিয়ক উৎপাদে পরিণত হয়, ঠিক সে পরিমাণ উৎপাদ বিক্রিয়কে পরিণত হয় ।

ফলে নতুন ধর্মবিশিষ্ট যেসব পদার্থ উৎপন্ন হয়, তাদের বিক্রিয়াজাত পদার্থ বা উৎপাদ বলা হয় ।

কার্যমূলক বংশাণুসমগ্র বিজ্ঞানে বংশাণু অভিব্যক্তি এবং বংশাণু উৎপাদ কীভাবে কাজ করে, তা নিয়ে গবেষণা করা হয় ।

 বিক্রিয়ক A ও B এর উত্তেজিত মধ্যবর্তী অবস্থা নিম্নরূপ,  [A] + [B] → [◊] → [উৎপাদ] + [[আলো ]] উদাহরনস্বরুপ, উপযুক্ত প্রভাবকের উপস্থিতিতে  যদি [A] লুমিনল এবং ।

একটি এনজাইমধর্মী বিক্রিয়ায় উৎপন্ন বিক্রিয়ক,উৎপাদ এবং মধ্যবর্তী যৌগসমূহ বিপাকীয় বস্তু নামে পরিচিত, যা এনজাইম দ্বারা অনুঘটক ।

খনিজ তেল ও কয়লা এখানকার প্রধান খনিজ উৎপাদ ।

+ −vB B + ... → vP P + vQ Q ... বিক্রিয়ায় প্রমাণ তাপ ΔHr⊖ বিকারক এবং উৎপাদ এর গঠনের প্রমাণ তাপমাত্রা ΔHfo এর সাথে সম্পর্কযুক্ত যা নিম্নলিখিত সমীকরণটিকে ।

প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোনও বংশাণু (জিন) থেকে প্রাপ্ত তথ্য কার্যকরী বংশাণু উৎপাদ (জিন প্রোডাক্ট) সংশ্লেষণে ব্যবহৃত হয় ।

সামান্য পরিমাণ সীসা সমাণুক থাকে যার মধ্যে রয়েছে Pb-২০৬ এবং Pb-২০৭, এছাড়াও তেজস্ক্রিয় ভাঙনের সর্বশেষ উৎপাদ হিসেবে যথাক্রমে U-২৩৮ এবং U-২৩৫ থেকে থাকে ।

উদাহরণস্বরূপ, ট্রাইমিথাইলসিলাইলক্সি-প্রতিস্থাপিত অলেফিনের মত ইনল ইথার প্রায়ই উচ্চ উৎপাদ লাভের জন্য ব্যবহার করা হয় ।

হয় তাদেরকে বিক্রিয়ক ( Reactant ) এবং যে সকল পদার্থ উৎপন্ন হয়, তাদেরকে উৎপাদ (Product) বলে ৷ রাসায়নিক সমীকরণে বিক্রিয়কসমূহ বামপাশে এবং উৎপাদসমূহ ডানপাশে ।

বিক্রিয়ার উৎপাদ সাধারণত কুইনোলিন (ইনল গঠন) হিসেবেই পরিচিত, ধারণা করা হয় যে কিটো গঠন বিক্রিয়াটিকে কঠিন এবং তরল উভাবস্থায় প্রভাবিত করেই উৎপাদ হিসেবে কুইনোলিন ।

বিক্রিয়ার হার শুন্য না হলেও অর্থাৎ বিক্রিয়া বন্ধ না থাকলেও বিক্রিয়ক ও উৎপাদ একই পরিমাণে তৈরি হওয়ার জন্য এদের স্থির বলে মনে হয় ।

শিকল বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ার উৎপাদ স্বনিয়ন্ত্রিতভাবে ও কোনো প্রভাবকের ।

যেখানে বিক্রিয়ক পদার্থ কিংবা উৎপাদ পদার্থ ক্রমাগত শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে বিক্রিয়া করতেই থাকে ।

অ্যামাডোরির উৎপাদ হল একটি মধ্যবর্তী যৌগ, যা গ্লাইকেশনের ফলে অ্যাডভান্সড গ্লাইকেশন সমাপ্তি-উৎপাদ (এ.জি.ই.) উৎপন্ন হবার সময় তৈরি হয় ।

হলো একটি রাসায়নিক বিক্রিয়াতে দেখা যায় এমন রাসায়নিক প্রকার, যা কোনও উৎপাদ উৎপন্ন করতে বিকারকের সাথে বিক্রিয়া দেখায় ।