একশিলা এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

প্রাকৃতিক উপগ্রহসমূহ ফোবোস স্টিকনি অভিঘাত খাদ একশিলা ডিমোস সুইফট সংঘাত গহ্বর ভলতেয়ার সংঘাত গহ্বর অতিক্রম মঙ্গল গ্রহে সূর্যগ্রহণ উপগ্রহের অতিক্রম ফোবোস ।

ফ্যালিক স্তম্ভ সঙ্গে মন্দির নির্মাণ করেন কন্সু এবং ফ্যালিক উপস্থাপনা সঙ্গে একশিলা স্তম্ভ এছাড়াও আবিষ্কৃত হয়েছে মাদাগাস্কার ।

ইলোরার তিনতলা একশিলা স্থাপত্যবিশিষ্ট জৈন গুহা ।

করে তৈরি করা হলেও, মন্দিরের স্বাভাবিক আকৃতিবিশিষ্ট হওয়ায় এগুলিকে আধা-একশিলা মন্দির বলা হয় ।

দেখুন). প্রথম কলাম নির্মাণ করা হয় পাথর, কিছু আউট একটি একক টুকরা পাথর. একশিলা কলাম মধ্যে হয়, গুরুতম পাথর ব্যবহার স্থাপত্য. অন্যান্য পাথর কলাম তৈরি করা ।

প্রান্তিক ক্লাসিকাল মায়া সভ্যতার সাইটগুলো থেকে চল্লিশের বেশি বড় আকারের একশিলা ভাস্কর্য (Xkeptunich) পাওয়া গেছে যার বেশিরভাগ পাছে গেছে ইয়ুক্যাটান এর ।

তিনি কিছু একশিলা বা মোনোলিথিক মন্দিরও ভগ্ন দশায় দেখতে পান ।

মঙ্গলাদেবী মন্দির: মাঙ্গালোর নামকরণ করা হয়েছিল মঙ্গলাদেবীর নামে ভেনুর: একশিলা বাহুবলী মূর্তি. কাদরি: প্রভু শ্রী মঞ্জুনাথের মন্দির. শ্রী অমৃতেশ্বর মন্দির ।

ভৈরব কোনা গুহামন্দিরগুলি হল খ্রিস্টীয় ৭ম শতাব্দীতে নির্মিত শিবের একশিলা প্রস্তরখোদিত গুহামন্দির (মহাবলীপুরমের মতো) ।

গুহা মন্দির এবং একশিলা মন্দিরগুলি পল্লব রাজাদের সময়কালে নির্মিত ।

হোয়সলেশ্বর মন্দিরের দুই পাশে দুটি একশিলা নন্দী মূর্তি রয়েছে ।

বর্তমান সময়ে জরাথুস্ট্রধর্ম একশিলা, সাসানিদ সময়ের সম্ভ্রান্ত ধর্মের ধারাবাহিক রূপ, প্রাচীনকালে এটার কতিপয় ।

কৃষ্ণের মাখন নাড়ু নামে পরিচিত প্রস্তরখণ্ডটি পেরুর ওলানটাইটাম্বো ও মাচু পিচুর একশিলা স্তম্ভগুলির চেয়েও বড়ো ও বেশি ভারী ।

এই ধর্মীয় ঐতিহ্যের মধ্যে কেউই একশিলা হয় ।

কিন্নর কৈলাশ পর্বত(৬০৫০মিটার),এটি একটি বিশাল একশিলা স্তম্ভ "একটি শিবলিঙ্গ বর্ণনার অনুরূপ এবং দিনের বিভিন্ন সময় হিসাবে রঙ পরিবর্তন ।

সাততলা আধুনিক ভবনের মসজিদটি এমনভাবে নকশা করা হয়েছে যাতে পুরো ভবনটি একশিলা স্তম্ভের মত মনে হয় ।

হেমকূট পাহাড়ে শশীভেকালু গনেশ মন্দিরের থামের খোদাই হেমকূট পাহাড়ে অবস্থিত একশিলা গনেশ হাম্পিতে সূর্যাস্ত রত্নত্রায়কূট জৈন মন্দির "Group of Monuments at ।

এটি একটি একশিলা ভারতীয় পাথরখোদাই স্থাপত্য ।

ঠিক পেছনে উঠে যাওয়া আসো শিলা নামের ৪০০ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট একটি বিশাল একশিলা প্রস্তরস্তম্ভ, যা জলপ্রবাহের কারণে ক্ষয় হয়ে সৃষ্টি হয়েছে ।

ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের হাসান জেলার শ্রবণবেলগোলায় অবস্থিত এই একশিলা মূর্তিটির উচ্চতা ৫৭-ফুট (১৭ মি) ।