এটম এর বাংলা অর্থ

[অ্যাটোম্‌] (বিশেষ্য) অণু বা পরমাণু।

□ (বিশেষণ) আণবিক (এ যুগের এটম বোমার মত মারাত্মক-মুহম্মদ আবদুল হাই)।

ইংরেজি atom

এটম এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

কেইফাবা ৯৮৩–১০৭৩ কাইনৌ ইরেংবা ১০৭৪–১১২১ লোয়ুম্বা ১১২১–১১৪৯ লোইটংবা ১১৮৯–১১৬২ এটম ইয়োরেম্বা ১১৬২–১১৯৪ হেমতো ইওয়ান থাবা ১১৯৪–১২৩০ থাওয়ান থাবা ১২৩০–১২৪১ চিংঘাং ।

আরএসএস/এটম ফিডের প্রমাণীকরণ ব্যবহার সবসময় একটি সমস্যা হিসেবে পরিগণিত ।

স্মার্টফোনগুলো ইন্টেল এটম প্রসেসরের ভিত্তিতে তৈরী করা হবে ।

১৯৫২ সালে, অসামো টেযুকার মাঙ্গা “টেটসোয়ান এটম”(পাশ্চাত্যে যেটি ‘এস্ট্রো বয়’ নামে জনপ্রিয়) প্রকাশ পায় ।

এটম টেকনোলজিস লিমিটেড: এটি 63 মুন্স টেকনোলজিস এর অধীনে পরিচালিত একটি অর্থপ্রদানের ।

খ্যাত এবং এই বিষয়গুলোতে তার বই ফ্রম দ্য ডেপথস অব স্পেস টু দ্য হার্ট অব দ্য এটম (From the Depths of Space to the Heart of the Atom) ।

এটম ট্রান্সফার অ্যাডেন্ড পলিমারাইজেশন (এট্র্যাপ) রুট ব্যবহার করে একক-স্ট্র্যান্ড ।

পরমাণুর ইংরেজি প্রতিশব্দ “এটম” প্রাচীন গ্রিক বিশেষণ “এটমস” থেকে এসেছে যার অর্থ অবিভাজ্য, যাকে আর ভাগ করা ।

এই পণ্যে ইন্টেল তাদের এটম প্রসেসর ব্যবহার করে যা কম শক্তি ব্যবহার করে এবং অল্প পরিমাণ জায়গায় ব্যবহার ।

BC) প্রথম ধারণা দেন যে পদার্থের অবিভাজ্য একক আছে, যার নাম দেওয়া হয়েছিল এটম (এই নামটি আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান ব্যবহার করে থাকে) ।

এই প্রসঙ্গে, জারককে অক্সিজেনেশন রিয়েজেন্ট বা অক্সিজেন-এটম ট্রান্সফার (OAT) এজেন্ট বলা যেতে পারে ।

কন্টেইনার ফরমেটের অংশগুলোর বিভিন্ন নাম আছে: "চাঙ্কস" (আরআইএফএফ, পিএনজি), "এটম" (কুইকটাইম/এমপি৪), "প্যাকেটস" (এমপিইজি-টিএস) এবং "সেগমেন্ট" (জেপিইজি) ইত্যাদি ।

কূটনীতিবিদদের কাছ থেকে তিনি ‘মি. ন্যুক’ নাম ডাকনামে ও প্রকাশনা জগতে তাকে ‘বাবা এটম বোম’ নামে পরিচিতি ঘটানো হয় ।

CuCl2 → 2CuCl 6CuCl + 3/2O2 + 3H2O → 2Cu3Cl2(OH)4 + CuCl2 CuCl অনুঘটক হিসেবে এটম ট্রান্সফার র‌্যাডিক্যাল পলিমারাইজেসন (ATRP) এ ব্যবহৃত হয় ।

"ভুট্টো ছিলেন পাকিস্তানের এটম বোমা প্রোগ্রামের জনক" ।

এটম ব্যবহার করে একটি জিওআরএসএস-এর সাধারণ উদাহরণ ।

০ প্রসারিত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, সেইসাথে এটম যা আইইটিএফ (IETF) এর ফিডের জন্য সর্বশেষ সংস্করণ ।

আই ৩ (Core i3) কোর আই ৫ (Core i5) কোর আই ৭ (Core i7) কোর আই ৯ (Core i9) এটম (Atom) সেনট্রিনো (Centrino) সেনট্রিনো ২ (Centrino 2) সেনট্রিনো ডুয়ো/সলো ।

যেটি অন্যান্য কিছু দেশে মাইটি এটম নামে পরিচিত ।

এ মতবাদটিকে রাদারফোর্ডের সোলার সিস্টেম এটম মডেল বলা হয়ে থাকে ।

লুইস কাঠামোর নামকরণ করা হয়েছে গিলবার্ট এন. লুইসের নামে তিনি ১৯১৬ সালে দ্য এটম এন্ড দ্য মলিকিউল নামক অনুচ্ছেদে প্রথম একে উল্লেখ করেন ।