ওনাকে এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

১৯৮১ সালে উনি অর্জুন পুরষ্কারে সন্মানিত হন এবং ভারত সরকার ১৯৮৩ সালে ওনাকে পদ্মশ্রী সন্মানে ভূষিত করেন ।

ওনাকে পদ্মশ্রী ও অর্জুন পুরষ্কারে সন্মানিত করা হয় ।

দৌড় চলাকালীন জক সেম্পল নামক কর্মকর্তা ওনাকে থামাবার চেষ্টা করেন, কিন্তু ওনার প্রেমিক, যিনি ওনার সাথেই দৌড়োচ্ছিলেন, ।

ভোটের আগে ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা খইরুদ্দিন ওনাকে হাত করতে চেয়েও অসফল হন ।

ওনাকে আধুনিক হিন্দি কাব্যধারার "ছাযাবাদ" ঘরাণার একজন উল্লেখযোগ্য কবি মানা হয় ।

১৯৬৬ সালে ওনাকে অর্জুন পুরষ্কারে সন্মানিত করা হয় ।

তার পর থেকেই ওনাকে ভারতের ফ্লো-জো নামে ডাকা হত ।

ওনাকে ২০ জানুয়ারি ১৯৪৮ এ হত্যার চেষ্টা হয় ।

১৯৬৭ সালে ওনাকে অর্জুন পুরষ্কারে ভূষিত করা হয় ।

২০১৬ সালে ওনাকে মোহনবাগানরত্ন সন্মানে ভূষিত করা হয় ।

প্রবীণ সম্পাদক রূপে সেখান থেকে ওনাকে রয়টার্স ফাউন্ডেসনের ফেলোশিপে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় পাঠানো হয় ।

১২ বছর বয়সে একটি রাজ্য প্রতিযোগিতায় উনি প্রথম নজর কাড়েন ও ওনাকে দুটি বিভাগে জাতীয় স্তরে নামানো হয়, যার মধ্যে উনি একটি ব্রোঞ্জ জেতেন ।

২০১১ সালে একটি ডাকাতদলকে বাধা দেওয়ার সময় ওনাকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়া হয় ।

সুভাষচন্দ্র বসু ১৯৩৯ সালে কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবার পর এখানে ওনাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয় ।

২০০৭ সালে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে ওনাকে মালিকা-এ-গজল উপাধিতে ভূষিত করা হয় ।

ভারত সরকার ওনাকে ১৯৭২ সালে অর্জুন পুরস্কার ও ১৯৮২ সালে পদ্মশ্রী সন্মানে ভূষিত করেন ।

স্কটিশ চার্চ কলেজের ছাত্র থাকাকালীন কলেজের বার্ষিক উৎসব ক্যালেডোনিয়াতে ওনাকে গান গাইতে বলা হলে উনি নিজের রচনা করা সুইহার্ট গানটি পরিবেশনা করেন ।

ওনার কাছে দৌড়ে এলে উনি হাত নেড়ে অদের চলে যেতে বলেন, কারণ উনি যানতেন ওরা ওনাকে ধরামাত্র উনি দৌড় থেকে বাতিল হয়ে যাবেন ।

বলেন যে তিনি ভাজা মিষ্টি খেতে চান, আর তখন সেই তাড়াতাড়ি করে সেই কারিগর ওনাকে একরকম ভাজা মিষ্টি বানিয়ে দেন এবং সেটি খুবই সুস্বাদু হয়,যিনি ওই ভাজা মিষ্টি ।

ওনাকে ওবাভ্ভা ছিলেন একজন ভারতীয় নারী যোদ্ধা যিনি মহিশূরের সুলতান হায়দার আলীর সৈন্যদের সাথে কর্ণাটকের চিত্রাদুর্গায় একাই পেষণী দিয়ে লড়েছেন ।