কসম এর বাংলা অর্থ

[কসোম্‌, কছোম্‌] (বিশেষ্য) শপথ; কিরা; দিব্যি (মাশুকের বাহু ছাড়ায়ে আশিক কসম করিছে হবে শহীদ-কাজী নজরুল ইসলাম)।কসম খাওয়া (ক্রিয়া) শপথ করা; দিব্যি করা (গা ছুঁয়ে কসম খেয়ে আর- আজিমুদ্দীন)।

কসম দিব্যি (বিশেষ্য) শপথ; কিরা (হরবকৎ কথার পিঠে কথা বলবে এমন কোনো কসম দিব্যি নেই-সৈয়দ মুজতবা আলী)।

কসমাকসমি (বিশেষ্য ) উভয় পক্ষের শপথ করণ।

(আরবি) কসম

কসম এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

হাসসান বিন ছাবিত (রাযি) আবূ হুরাইরা (রাযি) কে কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করেছেন যে, "আমি আপনাকে আল্লাহ তাআলার কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি, আপনি কি রসূল (সা) কে এ কথা ।

একই সাথে একতা নাগিন, ইয়ে হে মহাব্বাতে, কুমকুম ভাগ্যা, কবচ এবং কসম তেরে পেয়ার কি-এর মতো নাটক প্রযোজনা করেছেন ।

" "তোমরা আমার সাহাবীদের গালি দেবেনা, কসম সেই সত্তার যার ।

আবির্ভাব হবে যাদের কসম হবে তাদের সাক্ষ্যের অগ্রগামী তাদের কাছে সাক্ষী চাওয়ার আগেই তারা সাক্ষ্য দেবে ।

তাকে কসম সে এবং পার্ভরিশ - কুছ খাট্টি কুছ মিট্টির মত টিভি শোতে দেখা গিয়েছিল ।

সূরার শুরুতে আঞ্জির (ডুমুর), যয়তুন (জলপাই), সিনাই পর্বত এবং মক্কা শহরের কসম বা দোহাই দেয়া হয়েছে ।

কোম্পানি (২০০২), কাঁটে (২০০২), কেয়ামতঃ সিটি আন্ডার থ্রেট (২০০৩), তুঝে মেরি কসম (২০০৩), হাম তুম (২০০৪), কিয়া কুল হ্যায় হাম (২০০৫), ম্যানে পিয়ার কিঁউ কিয়া ।

(১৯৭৬), কভি কভি (১৯৭৮), মুঠি ভর চাওয়াল (১৯৭৮), মিয়া বিবি রাজি (১৯৮২) এবং কসম (১৯৯৩) চলচ্চিত্রের জন্য সুখ্যাতিপ্রাপ্ত ।

জাঞ্জির (১৯৭৩), আপ কি কসম (১৯৭৪) এবং শোলে (১৯৭৫) চলচ্চিত্রগুলিতে কেষ্ট মুখার্জীর অভিনয়ের দীর্ঘস্থায়ী ।

তিনি আপ কি কসম (১৯৭৪), আখির কিউঁ (১৯৮৫) এর মত ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র পরিচালনা করেছিলেন যাতে ।

তার বিপরীতে প্রেমের কসম চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রাঙ্গনে অভিষেক ঘটেছিল মাহফুজ আহমেদের ।

বিজ্ঞাপণে চিত্রে অভিনয় করে সকলের মনোযোগ আকর্ষনের পর ২০০৩ সালে তিনি তুঝে ম্যারি কসম নামক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে অভিনয় জীবন শুরু করেন ।

তাদের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ছিল তিসরি কসম (১৯৬৬) ।

রিতেশ ২০০৩ সালে কে. বিজয়া ভাস্কর পরিচালিত তুঝে মেরি কসম চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে অভিনয় জীবন শুরু করেন; চলচ্চিত্রটিতে তার বিপরীতে ।

চলচ্চিত্রগুলি যেমন সুজাতা, বন্দিনী, দেবদাস, মাঝলি দিদি, অভিমান এবং তিশ্রী কসম (৩টি দিব্যি) এর মত চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লেখেন ।

গুডডু (১৯৯৫) (সংলাপ) (চিত্রনাট্য) কসম সুহাগ কি (১৯৮৯) (সংলাপ) পাথ্থার দিল (১৯৮৫) (সংলাপ) (চিত্রনাট্য) খুদা কসম (১৯৮১) (সংলাপ) (চিত্রনাট্য) বিবি-ও-বিবি: ।

সূরার বক্তব্য অনুসারে এ সূরায় স্রষ্টা যুগের কসম করে বলেছেন যে, মানবজাতি অত্যন্ত হ্মতিগ্রস্ত এবং এই হ্মতির কবল থেকে কেবল তারাই ।

মায়ের কসম ১৯৯৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী নাট্ট্য চলচ্চিত্র ।