কাফুর এর বাংলা অর্থ

[কাফুর্‌] (বিশেষ্য) কর্পুর (কস্তুরি চন্দন চুয়া কাফুর মিশ্রিত-সৈয়দ আলাওল)।

( তৎসম বা সংস্কৃত শব্দ) কর্পূর (প্রাকৃত) কপ্‌পুর কাপুর কাফুর

কাফুর এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

ব্রায়ান ম্যাকেঞ্জি ২০১৭ রাবতা জ্যাক মার্চেন্ট/কাবির ২০১৮ পদ্মাবত মলিক কাফুর সঞ্জু জুবিন মিস্ত্রী দ্য ওয়েডিং গেস্ট TBA মুথুন TBA চিত্রায়নে চলছে ২০১৯ ।

মুসলিম সেনাপতি মালিক কাফুর এর নেতৃত্বে দিল্লির সুলতানির সেনাবাহিনী মীনাক্ষী মন্দির লুটপাট করেছিল এবং ।

"কামলি" কানহাইয়া কাপাসি সঞ্জু অপারশক্তি খুরানা বিট্টু স্ত্রী জিম সর্ব মালিক কাফুর পদ্মাবত পঙ্কজ ত্রিপাঠি রুদ্র স্ত্রী মনোজ পাহওয়া বিলাল আলি মোহাম্মদ মুল্‌ক ।

(যৌথ) অপারশক্তি খুরানা – স্ত্রী (বিট্টু চরিত্রে) জিম সর্ব – পদ্মাবত (মালিক কাফুর চরিত্রে) পঙ্কজ ত্রিপাঠি – স্ত্রী (রুদ্র চরিত্রে) মনোজ পাহবা – মুল্‌ক্‌ (বিলাল ।

কাফুর পরাজিত রাজার কাছ থেকে প্রাপ্ত বিপুল পরিমাণ সম্পদ নিয়ে ১৩১০ সালের জুনে দিল্লিতে ।

কাফুর ১৩১১ খ্রিষ্টাব্দে সেউন রাজধানী দেবগিরি লুণ্ঠন করেন ।

তিনি তার সেনাপতি মালিক কাফুরকে দাক্ষিণাত্য অভিযানে প্রেরণ করেন ।

চতুর্দ্দশ শতাব্দীর শুরুর দিকে দিল্লির মুসলিম শাসক তার সেনাধ্যক্ষ মালিক কাফুর তার সৈন্যদলসহ মন্দিরটি আক্রমণ করেন, মহামূল্যবান জিনিসপত্র লুঠ করেন এবং দক্ষিণ ।

অনেক ঐতিহাসিক বিশ্বাস করেন যে মালিক কাফুর, যিনি সে সময় দ্বারসমুদ্রে অবস্থিত ছিলেন, তিনি তামিলনাড়ু রওনা হওয়ার পরিকল্পনা ।

ধারণা অনুসারে ১৩১১ খ্রিস্টাব্দে দিল্লি সালতানাতের মুসলমান কমান্ডার মালিক কাফুর ১৩১৪ খ্রিস্টাব্দে খসরু খান ও ১৩২৭ খ্রিস্টাব্দে মহম্মদ বিন তুঘলক পর্যায়ক্রমে ।

মঙ্গোলরা সরে যাওয়ার পরে আলাউদ্দিন খিলজি মালিক কাফুর ও খসরু খানের মতো জেনারেলদের সহায়তায় দিল্লির সুলতানিকে দক্ষিণ ভারতে প্রসারিত ।

তিনি কারাতে আলাউদ্দিনের সাথে দেখা করতে ভ্রমণ করেন এবং তাকে ক্রীতদাস মলিক কাফুর উপহার হিসবে দেন ।

ছায়াছবি চিত্রায়িত হয় যা পরিচালনা করেন বিখ্যাত তুর্কি পরিচালক Ömer Kavur(ওমর কাফুর) ।

করান৷ এই ঘটনায় পত্রপ্রমাণও রয়েছে৷ দিল্লি সালতানাতের সেনাধিকারিক মালিক কাফুর ১৩১২ খ্রিস্টাব্দে রায়চুর দখল করেন৷ দিল্লির সুলতানরা বারংবার কাকতীয় সাম্রাজ্যের ।

মালিক কাফুর এই শহর দুই বার লুণ্ঠন করেছিলেন বলে এই শহরের নাম হয় ‘হৈলেবিডু’ ।

১৩০৭ - আলাউদ্দিন খিলজির সেনাপতি মালিক কাফুর দেবগিরি দুর্গ দখল করেন ।

আলাউদ্দিন খিলজির মৃত্যুর পরে, মুবারক শাহকে মালিক কাফুর বন্দী করেছিলেন, যিনি তাঁর ছোট ভাই শিহাবুদ্দিন ওমরকে পুতুল রাজা হিসাবে নিয়োগ ।

মালিক কাফুর কর্তৃক জামে মসজিদ হিসাবে মসজিদটি নির্মিত হয় ।

উলুগ খান(উলুগ খান ) এবং একসময়ের গোলাম কিন্তু পরবর্তী সময়ের জেনারেল মালিক কাফুর ।

আলাউদ্দিন খিলজী বিশ্বস্ত সেনানায়ক মালিক কাফুর এবং খসরু খান সাথে নিয়ে দিল্লি সালতানাতের সীমানা দক্ষিণ ভারতের দিকে প্রসার ।