কারাবাস এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

আবদুল মালেক উকিল তার রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবাস সম্মুখীন হয়েছিলেন ।

বিরুদ্ধ আচরণের দায়ে এরপর তাকে আড়াই বছরের কারাবাস দেয়া হয় ।

জন্য তাকে কারাবরণ করতে হয়; ১৯৩০ এর নভেম্বরে সবরমতী জেলে শুরু হয়ে তার কারাবাস শেষ হয় পরের বছর ইয়েরওয়াড়ায় ।

ধৃত অন্যান্য দুজনের ফাঁসি, ১২ জনের দ্বীপান্তর এবং ৭৩ জনের দীর্ঘ কারাবাস হয় ।

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগ দিয়ে গ্রেফতার হন এবং কয়েক মাসের জন্য কারাবাস ভোগ করেন ।

কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য থাকাকালীন দীর্ঘ দিন কারাবাস করতে হয়েছে তাকে ।

১৯৪৮ সালে কমিউনিস্ট পার্টি পূনরায় নিষিদ্ধ হলে আবার কারাবাস হয় ।

এটি কারাবাস, বন্দিদশা, অথবা জোরপূর্বক সংযম দ্বারা হতে পারে ।

রচিত স্বাধীনতা সংগ্রামে দ্বীপান্তরের বন্দী গ্রন্থে তার দীর্ঘ ২৩ বছরের কারাবাস এবং ২০-২১ বছরের পলাতক জীবনের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার কিছু পরিচয় পাওয়া যায় ।

অনুকুলে থাকা মুতাজিলাদের বিরোধিতা করায় তিনি একটি দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রীয়ভাবে কারাবাস ও কঠোর সাজাপ্রাপ্ত হন এবং এ সময় তার উপর কঠোর নির্যাতন ও অত্যাচার চালানো ।

আন্দোলনের কার্য-কালাপের জন্য তাঁর গুয়াহাটিতে দুইবার ও ডিব্রুগড়ে তিনবার কারাবাস হয়েছিল ।

তৎকালীন বাংলার বিভিন্ন স্থানে বিপ্লবী কার্যকলাপের জন্য কারাবাস করেন এবং অন্যতম সংগঠক হিসেবে পরিচিত হন ।

বিপ্লবী কার্যকলাপের জন্য কারাবাস করেন ।

১৯৩০ সনের আন্দোলনে অম্বিগিরির পুনরায় কারাবাস হয় ।

১৯৪৯-৫১ সালে পুনরায় কারাবাস করেন ।

শিলচর জেলে তিনি টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত থাকা অবস্থায় তিনি কারাবাস পূর্ণ করেন ।

কারাবাসে থাকেন ।

কায়দা কায়িক কাজ কান্ত কান্না কাপড় কাবাব কাবুব কাব্য কার্যক্রম কার্য কারাবাস কার্যভার কার্যকারী কার্যকালাপ কার্পাস কষ্ট কষা কহা কল্য কল্যাণ বাংলা স্বরবর্ণ; ।

গোয়ালপারার ঘিলাগুরি অঞ্চল থেকে রাভাকে গ্রেপ্তার করা হয় ও এক বৎসরের জন্য কারাবাস দেওয়া হয় ।

পরাধীন বাংলাদেশেও নির্যাতন ও কারাবাস ভোগ করেন ।

১৯৪৪ সালে পুনরায় কারাবাস হয় ও নয় মাস কারাবাস হয় ।

করেন ও ব্রিটিশ দ্বারা গ্রেপ্তার হয়ে চার মাস কারাবাস খাটেন ।