ছাগ এর বাংলা অর্থ

[ছাগ্‌, ছাগোল্‌] (বিশেষ্য) অজ; পাঁঠা।

ছাগি, ছাগী, ছাগলি, ছাগলী (স্ত্রীলিঙ্গ)।

ছাগলদাড়ি, ছাগলা দাড়ি (বিশেষ্য) চিবুকের সামান্য দাড়ি।

ছাগলাদ্যঘৃত (বিশেষ্য) আয়ুবেদীয় ঔষধবিশেষ; নপুংসক ছাগল বা খাসির চর্বি থেকে তৈরি ঘি।

রাম ছাগল (বিশেষ্য) খুব বড় ছাগল।

□(বিশেষণ) নির্বোধ; মূর্খ।

(তৎসম বা সংস্কৃত) √ছো+গ=ছাগ, +ল(লচ্‌)

ছাগ এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

সুমিত্র সেন্যেন জাংপো ৩২৭ খ্রিষ্টাব্দ - ৪২৭ খ্রিষ্টাব্দ ষষ্ঠ রক্তপাণি রিনছেন ছাগ ৪২৭ খ্রিষ্টাব্দ - ৫২৭ খ্রিষ্টাব্দ সপ্তম বিষ্ণুগুপ্ত ক্যাব্জুগ বাপা ৫২৭ খ্রিষ্টাব্দ ।

প্রতীক: আঙুরলতা, আইভিলতা, সুরাপাত্র, ব্রাঘ্র, প্যান্থার, চিতা, ডলফিন, ছাগ ও পাইনফল ।

“ কচি ছাগ মৃগ মাংসে ঝালঝোল রসা কালিয়া দোলমা বাগা সেকচী সামসা ” —ভারতচন্দ্র ।

হইবে; পরে তিনি তাহাদের এক জন হইতে অন্য জনকে পৃথক্‌ করিবেন, যেমন পালরক্ষক ছাগ হইতে মেষ পৃথক্‌ করে; আর তিনি মেষদিগকে আপনার দক্ষিণদিকে ও ছাগদিগকে বামদিকে ।

জ্যোতিশ্চক্র সহ ছাগবাহন অগ্নি দেবনাগরী अग्नि সংস্কৃত লিপ্যন্তর অগ্নি অন্তর্ভুক্তি দেব মন্ত্র ওঁ অগ্নয়ে স্বাহা অস্ত্র অগ্ন্যস্ত্র বাহন ছাগ সঙ্গী দেবী স্বাহা ।

(পুলিশ বাহিনী) 'খোল (গোপন বাহিনী) গবাধক্ষ (গো-খামারের প্রধান) ছাগাধ্যক্ষ (ছাগ-খামারের প্রধান) মেষাধ্যক্ষ (মেষ-খামারের প্রধান) মহিষাধ্যক্ষ (মহিষ-খামারের ।

প্রতিপদ তিথি থেকে প্রতিদিন যথারীতি পূজার পর দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মানতের ছাগ বলি হয় ।

হয় এবং রাত্রিশেষে একটি ছাগ বলি দেওয়া হয় ।

বলির পূর্বে ছাগটিকে পবিত্র জলাশয়ে স্নান করানো হয় ।

ভক্তেরা এই মন্দিরে ছাগ বলি দিয়ে থাকেন ।

সকল গ্রামবাসীই এই উৎসবে যোগদান করেন এবং মানত হিসেবে ছাগ, আখ বা কুমড়ো বলি দেওয়া হয় ।

একশোর অধিক ছাগ বলি দেওয়ার রীতি বহুকাল থেকে প্রচলিত মলুটীতে ।

এদেশে দোম্বা নাই-দোম্বার পরিবর্তে ছাগ, উঠের পরিবর্তে গো, এই হইল শাস্ত্রকারদিগের ব্যবস্থা ।

বনুর গল্প একি কাণ্ড ভূত বিলাস হাবলঙ্গের বাজারে রুপালী রাত্রি এনায়েত আলীর ছাগ জিম্মি বিহাইন্ড দ্য সিন বিহাইন্ড দ্য ট্র‍্যাপ ফাঁদ ও বগার গল্প সিকান্দার ।

করলেন৷ বিভিন্ন শিল্পকর্মে দক্ষরাজাকে বৃৃহদাকৃতি স্থূলকায়, ভুঁড়িযুক্ত, ছাগ বা মেষের আকৃতির এবং মাথায় দিব্য শিংযুক্ত বলে বর্ণনা করা হয়েছে৷ বিষ্ণুপুরাণ ।

দেবীর পূজায় ছাগ মেষ বা মহিষ বলির প্রথা রয়েছে ।

জাতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান ছাগ প্রতিপালনে এই রাজ্য ভারতে শীর্ষ স্থানে রয়েছে ।

এই বহ্নুৎসবে অসুররূপে কল্পিত ঐ মেষ বা ছাগকে ভস্মীভূত করা হয়, যার বিনষ্টির ।

ঋগ্বেদে ঐ নক্ষত্রের নাম 'অজ একপাদ' (একপদবিশিষ্ট ছাগ) ।

উল্লেখযোগ্য শিক্ষক ছিলেন মুস-ছেন-সাংস-র্গ্যাস-রিন-ছেন নামক অষ্টম ঙ্গোর-ছেন, ছাগ-লো-রিন-ছেন-ছোস-র্গ্যাল (ওয়াইলি: chag lo rin chen chos rgyal), রিন-ছেন-ছোস-স্ক্যোং-ব্জাং-পো ।

দ্কার-ছাগ-'ফাং-থাং-মা (ওয়াইলি: dkar-chag 'Phang-thang-ma) ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি সূচীপত্র বিশেষ যেখানে তিব্বত সাম্রাজ্যের আমলে সংস্কৃত বৌদ্ধগ্রন্থগুলির ।