তমদ্দুন Meaning in Bengali
তমদ্দুন এর বাংলা অর্থ
[তমোদ্দুন] (বিশেষ্য) ১ নাগরিকতা; নগর-সভ্যতা; সভ্যতা-সংস্কৃতি।
২ মদিনা (শহর); শহুরে আচার-সংস্কৃতি।
(আরবি)তামাদ্দুন
এমন আরো কিছু শব্দ
দিয়ড়িতমবীহ
দিয়া
দিয়ে
তমস
তমসা
দিয়াটি
দেউটি
দিয়ান
দিয়াম
তমসুক
দিয়ার
দিয়াড়া
দিয়ালা
দিয়ালা করা
তমদ্দুন এর ব্যাবহার ও উদাহরণ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ও দৈনিক আজাদের সিনিয়র সাব এডিটর ও তমদ্দুন মজলিসের একনিষ্ঠ কর্মি থাকা অবস্থায় তিনি ভাষা আন্দোলনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ।
সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ : তমদ্দুন মজলিস পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা কি হবে? বাংলা নাকি উর্দু? " নামে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে ।
মাসে অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে বাংলাভাষার দাবিকে চাঙ্গা করতে গঠিত হয় তমদ্দুন মজলিস ।
১৯৪৭ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে তমদ্দুন মজলিস নামক সাংস্কৃতিক সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয় ।
১৯৪৭ - তমদ্দুন মজলিস 'পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু' নামে একটি পুস্তিকা প্রকাশ ।
কাসেম রাষ্ট্রভাষা স্বর্ণপদক (১৯৯৩) জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক জোট পদক (১৯৯৮) তমদ্দুন মজলিশের মাতৃভাষা পদক (২০০০) একুশে পদক (২০০২) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভাষা ।
শওকত আলী তমদ্দুন মজলিশের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত ছিলন ।
তমদ্দুন মজলিস প্রথম রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল ।
"[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] তমদ্দুন মজলিসের সম্পাদক প্রিন্সিপাল ।
মুসলমানদের তাহজীব ও তমদ্দুন এক বিশিষ্ট স্থান লাভের অধিকারী বলিয়া অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা মত প্রকাশ করিয়াছেন ।
আবুল কাসেম (ভাষা সৈনিক), তমদ্দুন মজলিসের প্রতিষ্ঠাতা ।
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে গঠিত ‘পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিস’ নামে সাংস্কৃতিক সংগঠনে ১৯৪৮ সালে যোগ দেন ।
রাষ্ট্র ভাষা: বাংলায় না উর্দু? একটি পুস্তিকা, যা ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭ তারিখে তমদ্দুন মজলিশের পক্ষ থেকে প্রকাশ করেন বাংলা ভাষা আন্দোলনের পথিকৃৎ প্রিন্সিপাল আবুল ।
কাদেরের নেতৃত্ত্বাধীন যুব শিবির মওলানা ভাসানীর ন্যাপের একাংশের নেতা , তমদ্দুন মজলিসের সংগঠক ভাষাসৈনিক অধ্যক্ষ মসউদ খান এর নেতৃত্বে একীভূত হয়ে বাংলাদেশ ।
নেতৃত্বাধীন ইসলামী যুব শিবির , মওলানা ভাসানীর ন্যাপের একাংশের নেতা , তমদ্দুন মজলিসের সংগঠক ভাষাসৈনিক অধ্যক্ষ মসউদ খান এর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠত হয় এবং ।
তিনি বাংলা ভাষা আন্দোলনের স্থপতি এবং তমদ্দুন মজলিস ও বাংলা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ।
তমদ্দুন মজলিশ একবার কমিউনিস্টদের এই আন্দোলনে যোগ দেয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছিল ।
আন্দোলনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ‘ভাষা আন্দোলনের বীর সৈনিক’ ও তমদ্দুন মজলিস থেকে মাতৃভাষা পদক (মরণোত্তর) পান ।
১৯৪৮ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত তমদ্দুন মজলিশের বাংলা মুখপত্র সাপ্তাহিক সৈনিক পত্রিকায় সহ-সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব ।
তিনি তমদ্দুন মজলিসের একজন প্রথম সারির নেতা ছিলেন এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় গঠিত ।
তমদ্দুন মজলিস ১৯৪৭ সালে আবুল কাসেম কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের, (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) একটি ইসলামি সাংস্কৃতিক সংগঠন ।