দখিন এর বাংলা অর্থ

⇒ দক্ষিণ

দখিন এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

বিদ্যালয় বাংলাদেশ একাডেমী ফর গ্রামীণ উন্নয়ন (বার্ড) বেলতলী উচ্চ বিদ্যালয় সদর দখিন চান্দিনা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ১৯১৬ চাঁদপুর মডেল টেকনিক্যাল হাই স্কুল দেবীদ্বার ।

তার প্রথম গণপূর্ত কাজ, দখিন হাওয়া (১৯২৮-২৯), ছিল ৫৫ ব্রডওয়েতে লন্ডন আন্ডারগ্রাউন্ডের সদর দফতরের দেওয়ালের ।

তুমি সীতা তব চলার পথে আমার গানের পুল ছড়িয়ে যাই গো শুকনো পাতার নূপুর বাজে দখিন বায়ে জানি, জানি প্রিয়, এ জীবনে মিটিবে না সাধ বঁধু তোমার আমার এই যে বিরহ ।

আজিমাবাদ, (৩) বলিয়া, (৪) বরিধারি, (৫) বাসনন্ধরি, (৬) কলিকাতা, (৭) আমিরপুর, (৮) দখিন সাগর, (৯) গড়, (১০) হাতিগড়, (১১) ইখতিয়ারপুর, (১২) খারিজুড়ি, (১৩) খাসপুর ।

আহমেদের নন্দিত নরকে ও শঙ্খনীল কারাগার পড়ার পর তিনি একদিন ধানমন্ডির দখিন হাওয়াতে রত্নদ্বীপ নাটকের চিত্রায়নকালে খান তার সাথে পরিচিত হন ।

তার লেখা গানের মধ্যে আছে; শোন গো দখিন হাওয়া, বিরহ বড় ভাল লাগে, সুবল রে বল বল, বর্ণে গন্ধে ছন্দে গীতিতে, কে যাস ।

তৃতীয় রাতে, দখিন রায় তার স্বপ্নে হাজির হল এবং মানুষের বলিদানের জন্য বলল ।

পরানও যাহা চায় [১] চোখের আলোয় দেখেছিলেম [২] জগৎ জুড়ে উদার সুরে [৩] ওগো দখিন হাওয়া [৪] দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার গানের ওপারে [৫] কান্না হাসির দোল দোলানো ।

গীতিতে হৃদয়ে দিয়েছ দোলা বিরহ বড় ভালো লাগে রাতের আতরে ভিজাইয়া আদরে শোনো গো দখিন হাওয়া, প্রেম করেছি আমি ও বাঁশি ঘাটে লাগাইয়া ডিঙ্গা পান খাইয়া যাও নিটোল ।

২০১৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিল তার রচিত বই দখিন দুয়ারের হাওয়া ।

শম্ভুনাথ মান্ডি ১৯৮২ সালে নির্দলের নরেন হাঁসদাকে, ১৯৭৭ সালে জনতা পার্টির দখিন মুর্মুকে পরাজিত করেন ।