দুখ এর বাংলা অর্থ

⇒ দুঃখ

দুখ এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

আর কান্নারত অবস্থায় প্রশ্ন করছি- তার কী হয়েছে? সে নিজেই সকল দুখ-কষ্ট বহন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।

বৰগীত: "আলো ম‍ই কি কহবো দুখ" রাগ: ভাটিয়ালী রচয়িতা: মাধবদেব শিল্পী : ডঃ অশ্বিনী ভিড়ে দেশপাণ্ডে ।

তোমার আমি চাঁদ নহি, চাঁদ নহি অভিশাপ ভুল করে যদি ভালবেসে থাকি আমি আছি বলে দুখ পাও তুমি আর অনুনয় করিবে না কেউ মোরা আর জনমে হংস-মিথুন গভীর রাতে জাগি খুঁজি ।

উপর অগাধ আস্থা রেখে পরদিনই রচনা করেন - তোমারি দেওয়া প্রাণে তোমারি দেওয়া দুখ, তোমারি দেওয়া বুকে, তোমারি অনুভব৷ তোমারি দুনয়নে তোমারি শোক-বারি, তোমারি ।

তার নৃত্যশৈলী “এক দো তিন” (তেজাব), “হামকো আজ কাল হ্যায়” (সায়লাব), “বড় দুখ দিনহা” (রাম লক্ষ্মণ), “ধক ধক” (বেটা), “চানে কে খেত মে” (আনজাম), “দিদি তেরা ।

তাঁর প্রথম হিন্দি গানগুলো 'কিতনা দুখ ভুলায়া তুমনে' এবং 'ও প্রীত নিভানেওয়ালি' ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে জিসিআইয়ের কলাম্বিয়া ।

একটা স্লোগান দিয়েছে : "টুডে'জ পেইন, টুমরো'জ গেইন" আর্থাৎ যাকে বলে, "আজকের দুখ, আগামিতে সুখ"! হাওড়া ময়দানের মেট্রো ওয়ার্কশপে দিন-রাত এক করে, মানুষজন ।

তিনি ১১ বছর বয়সে ১৯৫৬ সালে গোর্খা দুখ নিবারক সম্মেলন (জিডিএনএস) আয়োজিত একটি সংগীত প্রতিযোগিতা জিতেছিলেন এবং তার ।

দুখ চাও, সুখ হবে বলে, ভক্তিপূজাছলে স্বার্থ-সিদ্ধি মনে ভরা॥ ছাগকণ্ঠ রুধিরের ধার ।

জেলার মাকুম থেকে বন্দী করে রাজস্থানে নিয়ে যাওয়া ১৫০০ জন চীনা-ভারতীয় লোকের দুখ-দুর্দশার কাহিনী এতে বর্ণিত হয়েছে ।

আনন্দপুর সাহিব শিখ আজাইবগড়, মোহালি তখত শ্রী দমদমা সাহেব, ভাটিন্ডা গুরুদ্বার দুখ নিবারণ সাহিব, পাতিয়ালা মোটই বাগ প্রাসাদ, পাতিয়ালা রোপার জলাভূমি, রূপনগর ।

তার রচিত সাহিত্যে সাধারণ জনগনের দুখ দুর্দশার পুর্ণ প্রতিফলন দেখা যায় ।

গুরুর কাছে লব গুরু দুখ ।

আশা, আশা হারানোর বেদনা, দুখ সুখে মিলিয়ে সেখানকার মানুষ ।

||১৫|| ২/ কি কহব রে সখি আনন্দ ওর | চিরদিনে মাধব মন্দিরে মোর || পাপ সুধাকর যত দুখ দেল | পিয়ামুখ দরশনে তত সুখ ভেল || নির্ধন বলিয়া পিয়ার না কৈলু যতন | অব ।

কিন্তু, উক্ত দুজন গৃহস্থ যখন দুখ-কষ্ট সইতে হয় তখন কে কিভাবে এর প্রতিকার করে, এখানে তাই দেখানো হয়েছে ।

ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মোরশেদুল বারী মির্জাপুর গ্রামের সুখ দুখ পুকুর চালা মোকামতলা মাজার শরীফ মাটিহাস শিববাটি মন্দির "ইউনিয়নের চেয়ারম্যান" ।