নাসারন্ধ্র এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

লোমশ লেজবিশিষ্ট গন্ধমূষিকের (Parascalops breweri) বক্র-চাঁদের ন্যায় নাসারন্ধ্র রয়েছে ।

উপসর্গগুলো হলো গলবিল প্রদাহ বা গলাব্যথা, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাসারন্ধ্র বন্ধ হয়ে আসা, হাঁচি ও কাশি ।

চষ্ণু অবস্থিত আঁকড়া খাটো যা চোখের সামনে এবং নিচের চোখের সম্মুখে নালাকার নাসারন্ধ্র অবস্থিত ।

সিউডোহিমপ্টিসিস হতে পারে যখন মুখবিবর, নাসারন্ধ্র, গলবিল অথবা জিহ্বা থেকে নির্গত রক্ত কণ্ঠের পশ্চাতে লাগার কারণে প্রতিবর্তী ।

স্বল্পক্ষণের মধ্যেই সে সজোরে ভেসে উঠবে, ভাসমান একটি দ্বীপের মত, তার ভয়াবহ নাসারন্ধ্র দিয়ে জল নিঃসরণ করতে করতে এবং চারপাশে বৃত্তাকার ঢেউ তৈরি করতে করতে, যা ।

(পরিচালনাকারী অঞ্চলের অংশ হলো যা নাকের নাসারন্ধ্র, স্বরযন্ত্র, শ্বাসনালী, ব্রঙ্কাই এবং ব্রোঙ্কিওল, যা বায়ুকে পরিস্রাবণ ।

তুন্ডের পৃষ্ঠদেশে দুচোখের একটু সামনে একজোড়া নাসারন্ধ্র (nostrils) অবস্থিত ।

মানুষ যখন শ্বাস গ্রহণ করে তখন নাসারন্ধ্র দিয়ে অক্সিজেন শ্বাসনালী পথে ফুসফুসে গিয়ে পৌঁছায় ।

প্রজন্মের এন্টিহিস্টামিন যা অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বা হেই ফিভার, আর্টিকেরিয়া, নাসারন্ধ্র বন্ধ হয়ে আসা প্রভৃতি ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয় ।

মাথা লম্বা, তুণ্ড সূচালো, শীর্ষ উত্তল, গ্রীবা লম্বা, নাসারন্ধ্র ছিদ্রের মতো এবং তুণ্ডের শীর্ষের তুলনায় চোখের সামনে অবস্থিত ।

এছাড়া 5 জোড়া ফুলকা রন্ধ্র ও একজোড়া নাসারন্ধ্র বিদ্যমান ।

থুতনীর অপর প্রান্তে নালীর ন্যায় একটি নাসারন্ধ্র বিদ্যমান ।

নাক মাংসল ও এর প্রান্তদেশে নাসারন্ধ্র; জিহ্বা সরু ।

একদম গোড়ার দিকে থাকার বদলে ওদের নাসারন্ধ্র থাকে লম্বা নমনীয় ঠোঁটের অগ্রভাগে ।

৫-১৬ জোড়া গিল ও একটিমাত্র নাসারন্ধ্র রয়েছে ।

কিন্তু অপর দু'পাশে দুটি নাসারন্ধ্র থাকে ।

পাশে চোখ আছে সে পাশে উপরের ঠোঁটে উপর একটি নালাকার নাসারন্ধ্র থাকে ।

বেশ কিছু স্থানে এটি চর্ম বা ত্বকের সাথে সীমা গঠন করেছে, যেমন নাসারন্ধ্র, ঠোঁট, চোখের পাতা, কান, জননাঙ্গ এবং পায়ু ।

নাসারন্ধ্র চোখ দুটি মাঝখানে কিন্তু নালাকার নাসারন্ধ্র নিচের চোখের সম্মুখে অবস্থিত ।

নাসারন্ধ্র দুটি একটি সাধারণ অপরটি নালাকার ।

সম্মুখ নাসারন্ধ্র নালীর ন্যায় ও তুণ্ডের সম্মুখ তৃতীয়াংশে অবস্থিত কিন্তু পশ্চাৎ নাসারন্ধ্র তুণ্ডের মধ্য তৃতীয়াংশে অবস্থিত ।

নাকের নাসারন্ধ্র দিয়ে শ্বাসক্রিয়ার বায়ু প্রবেশ ও প্রস্থান করে ।