পুলিস এর বাংলা অর্থ

[পুলিশ্‌] (বিশেষ্য) শান্তিরক্ষা বিভাগের কর্মচারী; অপরাধীকে ধরা বা অপরাধ নিবারণের জন্য নিয়োজিত সরকারি বিভাগ; কোতোয়াল।

চোরের মন পুলিশ, পুলিশ-পুলিশের ভয়ে চোরের মন সর্বদা আতঙ্কিত।

পুলিশ স্টেশন (বিশেষ্য) থানা।

পুলিশ ইনস্পেক্টর (বিশেষ্য) পুলিশের পদস্থ ব্যক্তি; কোতোয়াল; police inspector।

পুলিশ কনস্টেবল (বিশেষ্য) পুলিশের নিম্নপদস্থ কর্মচারী; সিপাই; police constable।

পুলিশ কমিশনার (বিশেষ্য) পুলিশের বড় কর্তা বা প্রধান কর্মকর্তা; police commissiner।

পুলিশ সুপারিনটেনডেণ্ড (বিশেষ্য) জেলার পুলিশের প্রধান কর্মকর্তা; S.P.; superintendent of police।

(ইংরেজি) police

পুলিস এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

অনন্তহরি মিত্র ও প্রমোদরঞ্জনকে বিপ্লবী দলের নেতাগণ গোপন পুলিস বিভাগের ডেপুটি সুপারিন্টেনডেন্ট ভূপেন চট্টোপাধ্যায়কে হত্যা করার নির্দেশ ।

রামেশ্বর বেরাকে মৃত ভেবে পুলিস তাকে থানার পাসে ফেলে রাখে ।

করেন এবং শঙ্করারা ব্রিজ পুলিস স্টেশন আক্রমণকালে সামরিক প্রহরীর গুলিতে আহত হয়ে ঐদিনই মারা যান ।

নির্দেশে দীনেশ মজুমদার, অতুল সেন ও শৈলেন নিয়োগীর সঙ্গে কলকাতার অত্যাচারী পুলিস কমিশনার চার্লস টেগার্ট সাহেবকে মারতে গিয়ে তার বোমাটি তার কাছেই ফেটে যায় ।

এতে পুলিস সুপার পিটার ক্লিয়ারি নিহত হয় এবং কয়েকজন শ্বেতাঙ্গ আহত হন ।

এমন সময়ে কনকলতা নিজের দাবী সাব্যস্ত করার চেষ্টা করলে পুলিস সিপাহী বগাই কছাড়ী কনকলতার বুক লক্ষ্য করে গুলি মারেন যার ফলে কনকলতা মাটিতে ।

দু বছর বিচার চলার পর মুক্তি পাওয়ার সাথে সাথেই পুলিস পুনরায় আটক করে ও বিনাবিচারে বন্দী করে রাখে ।

কতক পিস্তল ও কার্তুজ পুলিস হস্তগত করতে সক্ষম হয় ।

রুদ্ধ আক্রোশে পুলিস তাকে চারতলার বারান্দা থেকে ।

পুলিস সংগঠনের কেন্দ্রীয় অফিসে হানা দিলে তিনি গোপনীয় কাগজপত্রে আগুন ধরিয়ে দেন ।

কার্টুনিস্ট, অন্যজন ডেভিড টস্কি (মার্ক রাফেলো) হল একজন গোয়েন্দা বিভাগের পুলিস অফিসার এবং পল এভ্যারি (রবার্ট ডাউনি জুনিয়র) হলেন একজন ক্রাইম প্রতিবেদক ।

এই উপলক্ষে পুলিস বহু বাড়ি খানাতল্লাশ করে এবং বহু লোককে গ্রেপ্তার করে ।

২৭ সেপ্টেম্বর তারিখে তিনি পুলিস গুলিতে আহত হয়ে ঐদিনই মারা যান ।

চন্দননগরের পুলিস কমিশনার কুইনের নেতৃত্বে একদল পুলিস বিপ্লবীদের তাড়া করলে দীনেশের গুলিতে কুইন নিহত হন এবং তিনি ।

২৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৪২ ভারত ছাড়ো আন্দোলনে হাজার দশেক গ্রামবাসী থানা ঘেরাও করতে এলে পুলিস হামলা চালায় ।

তারিখে তিনি পুলিস গুলিতে আহত হয়ে ঐদিনই মারা যান ।

এই খবর পেয়ে চতুর্দিকের কৃষক জনগণ পুলিস বাহিনীকে ঘিরে আক্রমণ ।

তখন পুলিস গুলি চালায় ।

জেলার পুলিস সম্বন্ধীয় শাখা পুলিস অধীক্ষক (Superintendent of Police) পরিচালনা করে ।

রামপ্রসাদ বিসমিল এবং অন্যান্য বিপ্লবীদের পুলিস গ্রেপ্তার করে কিন্তু আসফাক ছিলেন একমাত্র ব্যক্তি যার খোঁজ পুলিস পায় না ।

জেলাটির পুলিস সম্বন্ধীয় শাখা পুলিস অধীক্ষক (Superintendent of Police) পরিচালনা করেন ।

এই সময়ে তিন অসম পুলিসের ফুটবল ।

দশম শ্রেনীর শিক্ষা সমাপ্ত করে ১৯৭১ সালে পুলিস কনস্টেবল হিসেবে প্রথম কর্মজীবন আরম্ভ করেন ।