মারো এর বাংলা অর্থ

[মালো] (বিশেষ্য) ১ হিন্দু জেলে সম্প্রদায়ের পদবিবিশেষ।

২ মৎস্যজবিী; ধীবর।

(তৎসম বা সংস্কৃত) মল্ল

মারো এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

ঔপন্যাসিক, লেখিকা, কখনও কখনও ফরাসিতে লিখেন কিকি ডিমৌলা (জন্ম ১৯৩১), কবি মারো ডক্কা (জন্ম ১৯৪৭), উপন্যাসিক, ছোট গল্প লেখিকা, নাট্যকার, স্মৃতিকথাবিদ জাস্টিন ।

এই চলচ্চিত্রটি পরিচালক বলচন্দের নিজেরই ১৯৭৮ সালের মারো চারিত্রা নামের তেলুগু চলচ্চিত্রের পুনর্নির্মাণ ছিলো ।

দপোরিজো, দুমপোরিজো, তালিহা, নাচো, সিয়ুম ও মারো এই জেলার উল্লেখযোগ্য শহর ।

কবিতার শেষে তিনি 'মারো তালি' বলেন ।

সরিতার চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে কে. বালাচন্দরের তেলুগু চলচ্চিত্র মারো চারিত্রা (১৯৭৮) দিয়ে ।

রানা দম মারো দম এর মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন যা ২০১১ সালের ১১ এপ্রিল মুক্তি পায় ।

পশ্চিমবঙ্গ (সঞ্জয় ছদ্মনামে) হালকা হাসি চোখের জল দুই সাধক মুখোমুখি ল্যাং মারো ল্যাং গিরিশচন্দ্রের শ্রীরামকৃষ্ণ শ্রীচরণকমলে সেরা হাসির হাট বারো ইয়ারি মৃগয়া ।

বরাবর ঝুম" (২০০৭) "দোস্তানা" (২০০৮) "সরকার রাজ" (২০০৮) "রাবণ" (২০১০) "দাম মারো দাম" (২০১১) "প্লেয়ার্স " (২০১২) অল ইজ ওয়েল" (২০১৫) মনমর্জিয়ান" (২০১৮) ।

২০১১ সালের অভিষেক বচ্চন, বিপাশা বসু এবং রানা দগ্‌গুবাটি অভিনীত চলচ্চিত্র দম মারো দম (২০১১) চলচ্চিত্রে তিনি টাইটেল গান গেয়ে বেশ প্রশংসা কুড়ান ।

খ্রিস্টপূর্ব ৭০ - পুবলিয়ুস ভেরগিলিয়ুস মারো, একজন প্রাচীন রোমান কবি ।

তার মারো আসবাব, মারো রাগ (১৯৬৬) বইটিতে সামাজিক গল্প রয়েছে ।

২০১১ সালের এপ্রিল মাসে তিনি দম মারো দম নামক হিন্দী চলচ্চিত্রের জিয়ে কিউ গীতটিতে কন্ঠদান করে বিশাল সফলতা অর্জন ।

থুতু দাও বাঁ পায়ে ওকে লাথি মারো বর্শা দিয়ে খোঁচাও ওকে আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে মারো ছুরি দিয়ে কুচিয়ে ওকে আগুন জ্বেলে পুড়িয়ে মারো রা-এর বিজয়ের কাহিনী ছাড়াও ।

পুবলিয়ুস ভেরগিলিয়ুস মারো (জন্ম: ১৫ই অক্টোবর, খ্রিস্টপূর্ব ৭০ – মৃত্যু: ২১শে সেপ্টেম্বর, খ্রিস্টপূর্ব ১৯), যিনি পরে ভির্গিলিয়ুস এবং আরও পরে ইংরেজিতে ।

খ্রিস্টপূর্ব ১৯ - পুবলিয়ুস ভেরগিলিয়ুস মারো, প্রাচীন রোমান কবি ।

'দম মারো দম' এবং 'হরে রাম হরে কৃষ্ণ' তরুণদের মধ্যে অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো এবং 'কাঞ্চি ।

"দাম মারো দাম" ।

এছাড়া তিনি অ্যাকশন-থ্রিলার দম মারো দম ছবিতে অভিষেক বচ্চন ও রাণা দাগ্‌গুবাটির পাশাপাশি অভিনয় করেন ।

কৈলাস বলচন্দ যিনি মূলত তামিল ভাষার সিনেমা বানান, ১৯৭৮ সালে মারো চারিত্রা নামে একটি রোমান্টিক তেলুগু সিনেমা তৈরি করেন যেটাতে কমল হাসান এবং ।

মারো চারিত্রা (তেলুগু: మరో చరిత్ర, অনুবাদ 'আরেকটি ইতিহাস') হচ্ছে ১৯৭৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি তেলুগু ভাষার চলচ্চিত্র ।