শয্যা এর বাংলা অর্থ

[শোজ্‌জা] (বিশেষ্য) ১ বিছানা।

২ যার উপরে শোয়া হয় (ফুলশয্যা)।

৩ শয়ন; শোয়ার স্থান (শয্যাগৃহ)।

শয্যাকণ্টক, শয্যাকণ্টকী (বিশেষ্য) যে রোগে শয্যা কন্টকতুল্য অসহ্য বোধ হয়।

শয্যা করা (ক্রিয়া) বিছানা পাতা।

শয্যাগত, শয্যাশায়ী(-য়িন্‌) (বিশেষণ) অত্যন্ত অসুস্থতাহেতু বিছানা থেকে উঠতে পারে না এমন।

শয্যাগতা, শয্যাশায়িনী (বিশেষণ) (স্ত্রীলিঙ্গ)।

শয্যাগার, শয্যাগৃহ (বিশেষ্য) ঘুমানোর জন্য নির্দিষ্ট ঘর।

শয্যাতল (বিশেষ্য) ১ বিছানার তলদেশ।

২ বিছানার উপরিভাগ (শয্যাতলে শয়নমাত্র নিদ্রাকর্ষন হইল)।

শয্যাতুলুনি (বিশেষ্য) বরবধূর বাসর শয্যা তোলার জন্য বরের নিকট যে অর্থ আদায় করা হয়।

শয্যা তোলা (বিশেষ্য) বরবধূর বাসরশয্যা তোলা নামক অনুষ্ঠান।

শয্যা রচনা (বিশেষ্য) বিছানা পাতা।

শয্যা নেওয়া (ক্রিয়া) শয্যাশায়ী হওয়া।

শয্যা-সঙ্গিনী (বিশেষ্য) পত্নী; স্ত্রী; ভার্যা; বিছানায় সাথি হয় যে নারী।

শয্যাসহচর (বিশেষ্য) শয্যাসঙ্গী; স্বামী।

শয্যাসহচরী।

শয্যাস্তরণ (বিশেষ্য) বিছানার চাদর।

(তৎসম বা সংস্কৃত) √শী+য(ক্যাপ্‌)+আ(টাপ্‌)

শয্যা এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

উল্লেখযোগ্য হলো:- ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট "আধুনিক সদর হাসপাতাল" চুয়াডাঙ্গা,(১৯৭০) ৫০ শয্যা বিশিষ্ট "বাংলাদেশ বিজিবি হাসপাতাল", চুয়াডাঙ্গা, ৫১ শয্যা বিশিষ্ট "জীবননগর ।

এছাড়া বাঁকড়া (১০ টি শয্যা) এবং চারঘাটে (১০ টি শয্যা) প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে ।

রোগীদের সেবা প্রদান কক্ষ ৬৪ টি ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশিষ্ট শয্যা ৪৪ টি নবজাতকদের জন্য নির্ধারিত শয্যা ৪৪ টি নবজাতক নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র ৮ টি পেডিয়াট্রিক ।

পরবর্তীতে ৭৫০ শয্যা বিশিষ্ট ।

২০টি শয্যা দিয়ে হাসপালের যাত্রা শুরু হয়েছিল ।

হাসপাতালটি প্রথমে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের অনুমোদন পায় এবং ২০১৯-২০২০ অথবছরে ৪০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের অনুমোদন লাভ করে ।

জাপানের জাইকা ও শিপ-আইচি মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেড এর সহায়তায় আরো ৬৫০ শয্যা হাসপাতাল ভবনের কাজ ।

এখানে ৬৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল আছে ।

বর্তমানে তা ৫০০ শয্যা ।

কলেজের সাথে ১০০ শয্যা বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল চালু করা হয়েছিল ।

মোট শয্যার ২৮০টি ।

পরে ১৯৬৬ সালে আরও ২০০ শয্যা যুক্ত হয় ।

প্রাথমিক পর্যায়ে শয্যা সংখ্যা ছিল ৬০, যা পরবর্তীকালে বৃদ্ধি পেয়ে ২০০-তে দাঁড়ায় ।

(১০টি শয্যা) সালেপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ডাকঘর চুয়াডাঙা (১০টি শয্যা) মুথাডাঙা প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ডাকঘর মায়াপুর (১০টি শয্যা) ডিহি বাগনান ।

পূর্বে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ২৫০ শয্যা ছিল, ২০১৩ ।

হাসপাতাল ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট ।

হাসপাতালগুলি: (নাম, অবস্থান, শয্যা) চাকদহ স্টেট জেনারেল হাসপাতাল, চাকদহ, ১০০ টি শয্যা গান্ধী মেমোরিয়াল হাসপাতাল, গয়েশপুর, ৩৫০ টি শয্যা নেতাজী সুভাষ সানেটোরিয়াম ।

পাকিস্তান সরকারের গভর্নর জেনারেল মোনায়েম খান, পূর্ব পাকিস্তানে ১৯৬৬ সালে ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট রংপুর মেডিকেল কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ।

দেভোগ(১০ টি শয্যা) এবং বারসুন্দ্রায় (২ টি শয্যা সহ) প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে ।

সিডি ব্লকের প্রধান চিকিৎসা সুবিধা কেন্দ্র (১০ টি শয্যা) ।

হাসপাতালটির সাথে ৬৫০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতাল সংযুক্ত রয়েছে ।

এচাড়াও ডায়ালাইসিস ইউনিট, আইসিইউ, ১৭ তলা ভবনের হাসপাতালে মোট শয্যা সংখ্যা ২৫০টি ।

হাসপাতালের মোট শয্যা সংখ্যা ২৫০টি ।

কুচিতলা (সারেঙ্গাবাদ) (১০টি শয্যা) বাসন্তী সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক: মহেশপুর, ডাকঘর - ভরদ্বাজপুর (৬টি শয্যা), কাঁঠালবেড়িয়া (১০টি শয্যা), হেরোভাঙা-ঝড়খালি, ডাকঘর ।

-পুকুরহাট) (৬টি শয্যা), বাড়িভাঙা আবাদ (৬টি শয্যা), গিলেরচট (৬টি শয্যা) কুলপি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক: দক্ষিণ জগদীশপুর (৬টি শয্যা), বেলপুকুর (১০টি শয্যা), রামকিশোরপুর ।

(১০টি শয্যা) নামখানা সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক: নারায়ণপুর (৬টি শয্যা), মহারাজগঞ্জ (৬টি শয্যা), ফ্রেজারগঞ্জ (১০টি শয্যা), বাগডাঙা মৌসানি (১০টি শয্যা) পাথরপ্রতিমা ।

শয্যা), মৈপীঠ (৬টি শয্যা), কৈখালি, গোপালগঞ্জ (১০টি শয্যা), ভুবনেশ্বরী (৬টি শয্যা) ভাঙর ১ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক: ভাটিপোতা, ডাকঘর - বেকোন্টা (৬টি শয্যা) ।

কলকাতা, ২০টি শয্যা এ. টি. ধর স্মৃতি হাসপাতাল, বজবজ, ২৮টি শয্যা বজবজ পৌর হাসপাতাল, বজবজ, ২৮টি শয্যা বজবজ ইএসআই হাসপাতাল, বজবজ, ৩০০টি শয্যা গ্রামীণ হাসপাতাল: ।