শূদ্র Meaning in Bengali
(বিশেষ্য পদ) হিন্দুজাতির চারবর্ণের চতুর্থতম বর্ণ।
শূদ্র এর বাংলা অর্থ
[শুদ্দ্রো] (বিশেষ্য) ১ হিন্দু সম্প্রদায়বিশেষ; হিন্দু চতুর্বর্ণের চতুর্থটি।
শূদ্রা (বিশেষ্য) (স্ত্রীলিঙ্গ) শূদ্রজাতীয় রমণী।
শূদ্রী (বিশেষ্য) (স্ত্রীলিঙ্গ) শূদ্রের পত্নী।
শূদ্রাণী (বিশেষ্য) (স্ত্রীলিঙ্গ) শূদ্রজাতীয় রমণী বা শূদ্রের পত্নী।
(তৎসম বা সংস্কৃত) √শুচ্+র(রক্)
এমন আরো কিছু শব্দ
শূনো মধ্যযুগীয় বাংলা শূন মধ্যযুগীয় বাংলাশূন্য
শূপকার
শূয়র
শূর
শূর্প
সূর্প
শূল
শূলানো
শূলনো
শৃগাল
শৃঙ্খল
শৃঙ্গ
শৃঙ্গবের
শৃঙ্গাটক
শূদ্র এর ব্যাবহার ও উদাহরণ
দেবালয়ের জন্য লেহুবর শর্মাকে ঠাকুর এবং একঘর শূদ্র মানুষকে পরিচালক নিয়োগ করা হয় ।
“কারা শূদ্র ছিল?”তে (Who were Shudras?) বর্ণনা করতে চেষ্টা করেন শূদ্র বর্ণ কিভাবে গঠিত হয় অর্থাৎ হিন্দু বর্ণপ্রথার ।
চারটি ভিন্ন ভিন্ন শ্রেনীতে ভাগ করা হয়েছে যথা- ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র ।
কথিত আছে, শূদ্র কন্যা রামীর সঙ্গে তার প্রেম ছিল বলে স্থানীয় লোকজন তাকে মেরে তার বাড়িতে ।
প্রেমের ব্যাপ্তি, মিলন, ষড়যন্ত্র ও রাজনৈতিক পটভূমিতে এক শূদ্র যুবকের দ্বারা অত্যাচারী রাজার গদিচ্যুতি - এসব বিষয় নাটকটিকে অন্যান্য সংস্কৃত ।
মনোযোগী হলে সে বৈশ্য আর এসব পেশাগত লোকদের সেবা করেই সন্তুষ্ট অর্জনে আগ্রহীরা শূদ্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করে থাকে ।
প্রবন্ধে বিবেকানন্দ ভারতের সম্পূর্ণ ইতিহাস আলোচনা ও ব্যাখ্যা করেছেন এবং শূদ্র অংশের অভ্যুত্থানের ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন ।
ধর্মের হিন্দু সমাজশৃঙ্খলার চারটি বর্ণ যেমন ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য এবং শূদ্র সকলের জন্য এই ধরনের বিবাহ কে নিন্দিত ও নিষিদ্ধ করা হয়েছে ।
মুন্ডা বিদ্রোহ কোল বিদ্রোহ চুয়াড় বিদ্রোহ ফরাজী অান্দোলন ওয়াহাবি অান্দোলন শূদ্র জাগরণ অান্দোলনে অার্যেস রায় ঠাকুর এর ভূমিকা আবদুল বাছির, বাংলার কৃষক ও ।
বন্দনা শূদ্র ও সংখ্যালঘু সীমান্ত পেরিয়ে এক মহিমান্বিত উপায়ে দেবীকে উত্সর্গ করা হয় ।
উদাহরণস্বরূপ দেখা যায়, বাল্মীকির রামায়ণে একজন শূদ্র ব্রাহ্মণের স্তরে উন্নীত হচ্ছে ।
মহানন্দিনের শূদ্র গর্ভজাত পুত্র মহাপদ্ম নন্দ পিতাকে হত্যা করে মগধের সিংহাসন অধিকার করে নন্দ ।
মুরারি দেব ঘোষাল ভট্রাচার্য ব্রাহ্মণ হওয়ায় শূদ্র রাজার দান ভোগে আপত্তি উত্থাপন করেন এবং প্রদত্ত সম্পত্তির জন্য খাজনা গ্রহণের ।
পদবিসমূহ হিন্দুধর্মের চার বর্ণ যথা ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য(কপালী) ও শূদ্র এর মাঝে ভাগ করা হয়ে থাকে ।
মহাপদ্ম নন্দ শিশুনাগ রাজবংশের শেষ রাজা মহানন্দিনের শূদ্র গর্ভজাত পুত্র ছিলেন ।
বৈদিক সনাতন (হিন্দু)ধর্মের চারটি বর্ণের( ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় বৈশ্য ও শূদ্র ) শূদ্র ও অন্তিম বর্ণের অন্তর্গত অবস্থান করে ।
তিনি শিশুনাগ রাজবংশের ক্ষত্রিয় রাজা মহানন্দিন ও একজন শূদ্র মায়ের সন্তান ছিলেন ।
তিনি বর্ণে শূদ্র ।
আবার, কোন কোন গ্রন্থে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় ও বৈশ্য - এ তিন বর্ণকে আর্য এবং চতুর্থ বর্ণকে শূদ্র হিসেবে ।
বৈশ্য ও শূদ্র - এ চার বর্ণের লোকই আর্য বলে লিপিবদ্ধ আছে ।
জৈনধর্মে বহু শূদ্র ও বৈশ্য উন্নত হয়ে ক্ষত্রিয় শ্রেণীভুক্ত হয়েছে ।