স্কলারশিপ এর বাংলা অর্থ

[স্‌কলারশিপ্‌] (বিশেষ্য) ছাত্রবৃত্তি (দুজন ছাত্র জুনিয়ার স্কলারশিপ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন-আনিসুজ্জামান)।

(ইংরেজি) scholarship

স্কলারশিপ এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

ইনস্টিটিউট কর্তৃক আয়োজিত একটি সভায় উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার বা ফ্রি অনলাইন স্কলারশিপ-কে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এই প্রস্তাবটি উত্থাপিত হয় ।

এরপর তিনি পাকিস্তান সরকারের ইন্টার উইং স্কলারশিপ নিয়ে রসায়নে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য লাহোর গভর্নমেন্ট কলেজে (বর্তমানে ।

৷ ভারতের বিখ্যাত অভিনয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামা'র স্কলারশিপ অর্জন করেন ৷ তবে পরবর্তীকালে সেখানে যোগদান না করে তৃপ্তি মিত্রের কাছে ।

এই স্কলারশিপ অর্জনের মধ্য দিয়ে আবদুল জব্বারের বিদেশে ।

সে সময় তৎকালীন সরকার ফরেন স্কলারশিপ চালু করে এবং আবদুল জব্বার এই স্কলারশিপ লাভ করেন ।

তিনি ইম্পিরিয়াল স্কলারশিপ লাভ করেন এবং আরও অধ্যয়নের জন্য ইউরোপ গমন করেন ।

সেখানে অবস্থানকালে ক্রিকেট স্কলারশিপ দলকে প্রশিক্ষণ দেন ।

কমনওয়েলথ স্কলারশিপ এবং ফেলোশিপ প্ল্যানের অংশ হিসেবে, তিনি ইউনিভার্সিটিঅব এসটি এন্ড্রুস থেকে ।

Access institutional repositories: A Briefing Paper (2009)" (PDF). মুক্ত স্কলারশিপ. পুনরুদ্ধার হয় ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ এ. •৩ "OpenDOAR Chart - ।

জুনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে মাসিক দশ টাকা বৃত্তি লাভ করেন ১৮৫৫ ।

পরমহংস কোমলগাথা (শিশুতোষ) কোমলপ্রসঙ্গ (শিশুতোষ) অক্ষয়কুমার দত্তগুপ্ত ডফ স্কলারশিপ পেয়েছিলেন ।

ললিত কলা একাডেমি বিভিন্ন স্কলারশিপ ও সদস্য পদ প্রদান করে ।

সেখানে সিনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় মাসিক চল্লিশ ।

সাহেবের স্কুল থেকে জুনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় মাসিক আট টাকা বৃত্তি লাভ করেন ।

চিকিত্‍সা বিজ্ঞানে তত্‍কালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে তিনি সর্বপ্রথম 'নাফিল্ড স্কলারশিপ' পাওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেন ১৯৬৩ সালে৷ ভিজিটিং অধ্যাপক হিসেবে বিলাতে কাজ ।

আবু ইসহাক ১৯৪২ সালে স্কলারশিপ নিয়ে মেট্রিক এবং ১৯৪৪ সালে আই.এ পাশ করেন ।

স্থান অধিকার করে ২টি রৌপ্যপদক, ৮টি স্বর্ণ পদক প্রাপ্তা, জুবিলি স্কলারশিপ ও ঈশান স্কলারশিপ প্রাপ্তা দর্শনশাস্ত্রে ১৯৩৮ সালে ১ম শ্রেণীতে এম.এ উত্তীর্ণ হন ।

এরপর তাকে মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয় বদলি করা হয়, রেসলিং স্কলারশিপ দিয়ে ।

তিনি এরপর স্পোর্টস অথরিট অফ ইন্ডিয়ার স্কলারশিপ পান এবং গ্যাংটকের তাসি নামগ্যাল (Tashi Namgyal) অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হন ।

১৯৬৬ সালে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ নিয়ে ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডনে যান পিএইচডি করতে এবং পিএইচডি শেষে ১৯৭২ সালে ।

১৮৪৯ সালে তিনি জুনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ।

২০১১ সাল থেকে এই স্কলারশিপ প্রদান করা হচ্ছে ।

মোট ৫৬ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে ডাক্তার শামসুল আলম স্কলারশিপ প্রদান করা হয় ।