হান এর বাংলা অর্থ

[হানো] (ক্রিয়া) ১ নিক্ষেপ করো; মারো (হান রহিমার বুকে তোমার শাণিত অস্ত্র-শেখ ফজলল করিম)।

(তৎসম বা সংস্কৃত) √হা+ (বাংলা) আনো

হান এর ব্যাবহার ও উদাহরণ

এদের অনেকগুলোই ছিল পূর্বতন হান বা প্রদেশ ।

বিভাজনের হান পদ্ধতি বাতিল করে দিয়ে প্রশাসনিক অঞ্চল পদ্ধতি বলবৎ করে ।

যুদ্ধরত রাজ্য কাল নামকরণের উদ্ভব ঘটে 'Record of the Warring States' শিরোনামে হান সাম্রাজ্যামলের প্রথম দিকের একটি সংকলন থেকে ।

কিন্তু নোবেল পান অটো হান একা ।

অটো হান এবং তিনি একসাথেই প্রায় সকল গবেষণা পরিচালনা করেছিলেন ।

ওয়াংফো হল নামে পরিচিত মন্দিরটির সবচেয়ে পুরাতন কক্ষটি ৯৬৩ সনে উত্তরাঞ্চলীয় হান রাজবংশের রাজত্বকালে নির্মাণ করা হয় ।

নগরীটি দক্ষিণ চীন সাগরের উপকূলে, হান নদীর মোহনা থেকে স্বল্প দূরত্বে পশ্চিম দিকে হান ব-দ্বীপের ভেতরে অবস্থিত ।

সম্ভবত অস্ট্রীয় গবেষক ইয়োহান গেয়র্গ ফন হান প্রথমবারের মত প্রচলিত বলকান উপদ্বীপের পরিবর্তে একটি সাধারণতর পরিভাষা হিসেবে ।

এসময়ে চীন সমৃদ্ধির শিখরে পৌঁছালে হান সময়কালকে চীনের ইতিহাসের ।

পরবর্তী সাম্রাজ্য হান সাম্রাজ্যকে চীনের অন্যতম শক্তিশালী সাম্রাজ্য হিসেবে ধরা হয় ।

পরবর্তীতে ১৯১৮ সালে অটো হান এবং লিজে মাইটনার মৌলটি আবিষ্কার করেন ।

পুরাতন রাজধানী জি’য়ানের কিছু পূর্বে নতুন হান রাজধানী স্থাপন করার জন্য এই নতুন হান সম্রাজ্যের নামকরণ করা হয় পূর্ব হান বংশ ।

পাঁচ রাজবংশ ছিল: পরবর্তী লিয়াং (জুন ১, ৯০৭ – ৯২৩) পরবর্তী তাং (৯২৩ – ৯৩৬) পরবর্তী জিন (৯৩৬ – ৯৪৭) পরবর্তী হান (৯৪৭ ।

উত্তর হান রাজ্য ৯৭৯ সাল পর্যন্ত ঠিকে ছিল ।

চীনের হান রাজত্বের মধ্যে ইয়াংশি যুগের সূচনা হয় ।

সিমা কিয়ান ছিলেন হান সাম্রাজ্যের রাজকীয় লিপিশালার একজন অধ্যক্ষ ।

এটি দক্ষিণ কোরিয়ার উত্তর-পশ্চিম অংশে হান নদীর তীরে অবস্থিত ।

হান গ্যাং (চীনা: 韩庚; পিনয়িন: হান গ্যাং; জন্ম: ৯ ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪) হচ্ছেন চীনের একজন মানপপ গায়ক এবং অভিনেতা ।

পরবর্তী হান (সরলীকৃত চীনা: 后汉; প্রথাগত চীনা: 後漢; ফিনিন: Hòu Hàn, ৯৪৭ - ৯৫১) চীনের পাঁচ রাজবংশ ও দশ রাজ্য কাল সময়ের চতুর্থ রাজবংশ এবং তৃতীয় শাতুও রাজ্য ।

অটো হান, ফরমেমআরএস (জার্মান: Otto Hahn; জন্ম: ৮ মার্চ, ১৮৭৯ - মৃত্যু: ২৮ জুলাই, ১৯৬৮) ছিলেন বিখ্যাত জার্মান ভৌত রসায়নবিদ ।

সাম্রাজ্যের কারণে হান সাম্ৰাজ্যকে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে- পূর্বাঞ্চলীয় হান বা আদি হান (২০৬ খ্ৰীঃপূঃ–৯ সন) এবং পশ্চিমাঞ্চলিয় হান বা পরবৰ্তী হান (২৫-২২০ চন) ।