আলোচনা-অনুষ্ঠান এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

এনটিভি সংবাদ, সমসাময়িক ঘটনা, আলোচনা অনুষ্ঠান, প্রামাণ্যচিত্র, খেলাধুলার খবর, ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুষ্ঠান, বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান, নাটক, টেলিফিল্ম, সংগীতানুষ্ঠান, ধর্মীয় অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে।

এই দিন উপলক্ষে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজের আয়োজন করে থাকে, এছাড়া দেশের প্রতিটি উপজেলায় বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ,বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান, মতবিনিময় সভা,সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়।

মেলাকে ঘিরে আরো থাকে সেমিনার, সংগীতানুষ্ঠান, নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান আর বিভিন্ন বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠান।

এবিসি রেডিও নিউজ বুলেটিন, আলোচিত ঘটনা নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান, রেডিও ডকুমেন্টারি, তথ্যবার্তা, ট্রাফিক, স্টক মার্কেট, আবহাওয়া ইত্যাদি, সরাসরি অনুষ্ঠান সম্প্রচারের পাশাপাশি সাপ্তাহিক ও বিশেষ দিনের অনুষ্ঠান প্রচার করে।

এছাড়াও তিনি খবরভিত্তিক প্রধান কিছু টেলিভিশান চ্যানেল যেমন বিবিসি, সিএনএন ও স্কাই নিউজে সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিষয়াবলীকে ভিত্তি করে প্রচারিত একাধিক আলোচনা অনুষ্ঠানে ধারাভাষ্যকার হিসেবে অংশ গ্রহণ করেছেন।

বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস উপলক্ষে পালিত অনুষ্ঠানমালার মধ্যে প্রধান হচ্ছে বিশ্বব্যাপী জলাতঙ্ক রোগের বর্তমান অবস্থা বিষয়ে পর্যালোচনা, এর প্রেক্ষিতে করণীয় বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরি ও বৃদ্ধির লক্ষ্যে সাধারণ জনগণ, চিকিৎসক এবং সরকারী-বেসরকারী নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে সচেতনতামূলক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।

২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, বাংলাদেশের তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, সময় টিভির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের কাছে একটি অভিযোগ দাখিল করেন, যেখানে বলা হয়েছে যে সময় টিভি তাদের এক আলোচনা অনুষ্ঠানে মীর কাসেম আলীর যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করা হয়েছে।

পরে সময় টিভি আলোচনা অনুষ্ঠানটির একটি প্রতিলিপি আদালতে জমা দিতে বাধ্য হয়।

গান পরিবেশনার পাশাপাশি, তিনি রুপসী বাংলা টেলিভিশন চ্যানেলের সঙ্গীত শিল্পীদের সাথে একটি সাপ্তাহিক আলোচনা অনুষ্ঠানের তিনি উপস্থাপক।

আলোচনা অনুষ্ঠানটির নাম “গান-গল্প আর গান” যা প্রচারিত হয় রবিবারে, এই অনুষ্ঠানে বনশ্রী সেনগুপ্ত, তার বাবা অজয় চক্রবর্তী, শ্রীকান্ত আচার্য, লোপামুদ্রা মিত্র সহ আরো অনেকে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এবং তাকে নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান বিবিসি রেডিও লন্ডনের “লন্ডন সাউন্ডস ইস্টার্ণ” অনুষ্ঠানে প্রচারিত হত।

১৯৯৫ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত তুরস্কের প্রখ্যাত সাংবাদিক আয়শে ওনাল চ্যানেল ৭ এ একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মত সপ্তাহে পাঁচ দিন তুরষ্কের ইহুদি, আর্মেনীয় ও তুর্কি বিভিন্ন ব্যক্তিত্বকে একত্রিত করার মাধ্যমে তুরষ্কের ইতিহাসে এবং টেলিভিশন প্রোগ্রামের তালিকায় এক নতুন দিগন্তের সূচনা করেন।