আলোর-গতি এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

তে, E এবং m অক্ষরসমূহ চলক এবং c অক্ষর একটি ধ্রুবক, যা শূন্যে আলোর গতি নির্দেশ করে।

কোন ভাবেই আলোর গতিকে স্পর্শ করা সম্ভব নয়।

১৯৮৩ সনে মিটার এর সংজ্ঞা পুনরায় পরিবর্তিত করা হয়, বর্তমান সংজ্ঞা অনুযায়ী, বায়ুশুন্যে আলোর গতির ২৯৯,৭৯২,৪৫৮ ভাগের এক ভাগকে মিটার বলা হয়।

পর্যবেক্ষণমূলকভাবে, এই পরিবর্তনগুলির প্রভাব উচ্চ গতিসম্পন্ন (আলোর গতিবেগের নিকটে) বস্তুর ক্ষেত্রে সবচেয়ে স্পষ্ট বুঝা যায়।

বেগ যখন আলোর গতির কাছাকাছি পৌছায়, আপেক্ষিক প্রভাবগুলি ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে।

আপেক্ষিক গতি আলোর গতির কাছাকাছি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে ত্বরণ আর চিরায়ত সমীকরণ অনুসরণ করে না।

আলোর গতির কাছাকাছি পৌঁছালে, প্রদত্ত বল দ্বারা উত্পাদিত ত্বরণ হ্রাস পায়, এবং আলোর গতির কাছে পৌঁছানোর সাথে সাথে অপরিমেয় রূপে ক্ষুদ্র হয়ে যায়; ভরসম্পন্ন কোনও বস্তু এই গতির দিকে তাত্পর্যপূর্ণভাবে আগাতে পারে, তবে কখনও সেই গতিতে পৌঁছাতে পারে না।

তিনটি মৌলিক ভৌত ধ্রুবকের নিরিখে কিলোগ্রামকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে: আলোর গতি , একটি নির্দিষ্ট পারমাণবিক রুপান্তর কম্পাঙ্ক , and প্ল্যাঙ্কের ধ্রুবক . বিধিবৎ সংজ্ঞায়নটি নিম্নরূপ:।

দেশ বা স্থানের প্রতিটি বিন্দু বহু দূরের কোন বিন্দুর তুলনায় আলোর গতির উর্ধে ভ্রমণ করে, যতক্ষণ না সেই বিন্দুগুলির মাঝে তথ্য আদানপ্রদান না হচ্ছে এই গতি বিশেষ বা সাধারণ আপেক্ষিকতার কোন নিয়ম ভঙ্গ করে না।

এই অদৃশ্য পদার্থ আলোর গতির উপর প্রভাব ফেলে না বা সাধারণ পদার্থের সাথে কোন ক্রিয়া করে না; কেবল মহাকর্ষীর প্রভাবের জন্য এগুলিকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে।

সংকেতগুলো আসে আলোর গতিতে (৩০০,০০০ কিলোমিটার/সেকেন্ড)।

যেখানে c হল আলোর গতি, k Boltzmann এর ধ্রুবক, h এটি হ'ল প্ল্যাংক ধ্রুবক, G নিউটন এর ধ্রুবক, এবং A হল ইভেন্ট দিগন্তের পৃষ্ঠভূমি।