ইউএইচএফ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

হাইন্‌রিশ হের্ৎস ১৮৮৮ সালে তার বিখ্যাত ইউএইচএফ (UHF) পরীক্ষার সময়ে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে বেতার তরঙ্গ প্রেরণ (স্পার্ক গ্যাপ ট্রান্সমিটারের সাহায্যে) ও চিহ্নিত করতে সক্ষম হন।

কর্মরত ডাক্তারের সংখ্যা ইউএইচসি ১৭, ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৬, ইউএইচএফপিও ১টি মোট ৩৪ টি।

সংখ্যা ৩৭টি, কর্মরত ডাক্তারের সংখ্যা ইউএইচসি ১৭, ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৬, ইউএইচএফপিও ১টি।

সুতরাং এটি ইউএইচএফ এবং এসএফএফ ব্যান্ডের মধ্যে ৩.০গিগাহার্জ-এ প্রচলিত সীমানা অতিক্রম করে।

এলএনবি ব্যবহারের সুবিধা হল ইনডোর রিসিভার ও স্যাটেলাইট টেলিভিশন ডিস ও এলএনবি এর সংযোগের জন্য খুব কম দামের তার ব্যবহার করা যায় এবং এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে সি-ব্যান্ডের ফ্রিকোয়েন্সি পরিচালনার খরচ থেকে অনেক কম খরচে এল-ব্যান্ড ও আল্ট্রা হাই ফ্রিকোয়েন্সির (ইউএইচএফ) তরঙ্গ ব্যবহার করা যায়।

এটি যদিওবা ভারতীয় উপমহাদেশের সম্প্রচারের জন্য ছিল কিন্তু গবেষকেরা পশ্চিম ইউরোপে থেকেও এর সংকেত গ্রহণ করতে পারত বাড়িতে নির্মিত সরঞ্জামের মাধ্যমে যা ইতিমধ্যে ব্যবহৃত ইউএইচএফ টেলিভিশন ডিজাইন কৌশলের সমান ছিল।

এটিতে ৭১৪ মেগাহার্টজের ইউএইচএফ ডাউনলিঙ্ক ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহৃত হত, এতে মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়নি যাতে আগে থেকে বিদ্যমান ইউএইচএফ টেলিভিশন প্রযুক্তির সংরহক দ্বারা এটির সংকেত গ্রহণ করা যায়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রাডারের ব্যবহার ছিল ইউএইচএফ এবং মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গে হাই ফ্রিকোয়েন্সি ট্রান্সমিটারের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান এবং আরও বেশ কিছু নতুন নতুন যন্ত্রপাতি যার মধ্যে ছিল: ম্যাগনেট্রন, ক্লিসট্রন এবং ওয়েভ টিউব।

উচ্চতর ফ্রিকোয়েন্সির এ্যান্টেনায়, ইউএইচএফ এবং মাইক্রোওয়েভ রেন্জে, স্বাভাবিক ফ্রিকোয়েন্সি রেন্জের অসিলেটর কাজ করে না।

যখন ইউএইচএফ সম্প্রচারের আবির্ভাবের জন্য টেলিভিশনের বৃহত্তর সংখ্যক সম্প্রচার সম্প্রচারের অনুমতি দেয়, বিবিসি একটি দ্বিতীয় নেটওয়ার্ক চালু করে, বিবিসি টু (মূল পরিষেবাটির নামকরণ করা হয় বিবিসি ওয়ান )।

বেস ট্রান্সসিভার স্টেশন (বিটিএস) অ্যান্টেনি সাইটগুলির সাথে মোবাইল ফোনগুলি ইউএইচএফ ব্যান্ডের দৃষ্টিতে লাইনে কাজ করে।

৬ জানুয়ারি ২০১০ সালে চ্যানেলটি ইউএইচএফ চ্যানেল ২৫-এর মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার উত্তর এবং পূর্ব দিকের প্রদেশে তার সম্প্রসার সেবা শুরু করে।