ইএম এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

সেনাবাহিনীর চাপ থাকা সত্ত্বেও ইএমআই মেশিন ও টেলিভিশন ক্যামেরায় ভাষণের অডিও এবং ভিডিও চিত্র ধারণ করে রাখা হয়।

২০০৬ সাল পর্যন্ত এই ঋণ পরিশোধের সুযোগ থাকলেও ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় ব্যংক ২০০৫ সালেই আইএমএফ-এই ঋণ পরিশোধ করে।

অপারেশনস রিসার্চ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ইনস্টিটিউটের জন ভন নিউমন থিয়োরি পুরস্কার (আইএনএফওএমএস, পূর্বে টিআইএমএস-ওআরএসএ) অপারেশন গবেষণা এবং পরিচালন বিজ্ঞানের তত্ত্বের ক্ষেত্রে মৌলিক এবং টেকসই অবদান রেখেছেন এমন একজন ব্যক্তিকে (বা গোষ্ঠী) বার্ষিক পুরষ্কার দেওয়া হয় ।

ইএমআই-এর সঙ্গে চুক্তি।

এর তিন দিন পরে, পিংক ফ্লয়েড ইএমআই রেককর্ডসের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করে, এবং অগ্রিম £৫,০০০ ডলার গ্রহণ করে (২০১৮-এর হিসেবে £৮৯,১০০ এর সমতুল্য )।

১৯৬৭ সালের ১০ মার্চ, ইএমআই তাদের কলাম্বিয়া লেবেলের অধীনে ব্যান্ডটির প্রথম একক গান "আরনল্ড লেইন", সঙ্গে বি-পাশে "ক্যান্ডি অ্যান্ড অ্যা কারেন্ট বান" গানের সঙ্গে মুক্তি দেয়।

ইএমআই-কলাম্বিয়া পিংক ফ্লয়েডের দ্বিতীয় একক "সি এমিলি প্লে", প্রকাশ করে ১৯৬৭ সালের ১৬ জুন।

মরিসন ও ইএমআই-এর প্রযোজক নরম্যান স্মিথ পিংক ফ্লয়েডের প্রথম রেকর্ডিং চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন, এবং চুক্তির অংশ হিসাবে, ব্যান্ডটি লন্ডনে ইএমআই স্টুডিওতে তাদের প্রথম অ্যালবাম রেকর্ড করতে সম্মত হয়।

১৯৬৭ সালের আগস্টে ইএমআই-কলাম্বিয়া দ্য পাইপার অ্যাট দ্য গেট্‌স অব ডউন মুক্তি দেয়।

মরিসন এরপর তার ব্যবসা এনইএমএস এন্টারপ্রাইজের নিকট বিক্রি করেন এবং ও'রোর্ক ব্যান্ডের ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপক হয়ে ওঠেন।

এবং এটি দ্বিতীয় বারের মতো ইএমআই তাদের একটি দলকে অ্যালবামের মোড়ক পরিকল্পনার জন্য নকশাকারীদের চুক্তিবদ্ধ করতে অনুমতি দিয়েছিল।

ইএমআইয়ের হার্ভেস্ট লেবেলে একটি যুগল-এলপি (লং প্লে) হিসেবে অ্যালবামটি মুক্তি পেয়েছিল।

পিংক ফ্লয়েড ১৯৭২-এর মে থেকে ১৯৭৩-এর জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে দ্য ডার্ক সাইড অব দ্য মুন রেকর্ড করেছিল, অ্যাবি রোডে ইএমআই কর্মচারী প্রকৌশলী অ্যালান পারসন্স সহযোগে।