ইগনিশন এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

১৯৭০ এর দশক – অটোমোবাইলে বৈদ্যুতিক ভাবে নিয়ন্ত্রিত ইগনিশন পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয়।

১৯৮০ এর দশক – পরিবেশ দূষন রোধে বৈদ্যুতিক ভাবে নিয়ন্ত্রিত ইগনিশন পদ্ধতিতে আরও উন্নয়ন সাধন করা হয়।

ইঞ্জিনগুলোকে তাৎক্ষণিক চালু করে ' T-6.6 ' সে. সময়ে (প্রতি ইগনিশন  ১২০ মাইক্রো সে. সময়ের জন্য প্রক্রিয়াধীন থাকে)  , যেটির ফলে সলিড রকেট বুষ্টার এর চালুর আগেই ইঞ্জিনগুলোর সক্ষমতা পরখ করা যায়।

পাথরের সাথে ধাতুর ঘর্ষনের ফলে অগ্নি স্ফুলিঙ্গ সৃষ্টি হয়, অথবা বোতাম টিপে Piezoelectric স্ফটিক (Piezo ইগনিশন) সংকোচিত করে চাপ সৃষ্টি করে বৈদ্যুতিক স্ফুলিঙ্গ তৈরী করা হয়।

ষোড়শ শতাব্দী হতে উনবিংশ শতাব্দীর মাঝে ইগনিশন প্রক্রিয়া, বন্দুকের গুলি নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া এবং গানপাউডারের আধুনিকায়নের ফলে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার দ্রুত বাড়তে থাকে।

গ্যাসোলিন (পেট্রোল) জ্বালানিটি ব্যবহার করা হয় একটি স্ফুলিঙ্গ-ইগনিশন ইঞ্জিনে।

জ্বালানিকে প্রজ্বলিত করার জন্য, এর নিম্ন প্রজ্বলন বিন্দু থাকা প্রয়োজন, কিন্তু কম্বাশন চেম্বারের থাকা পূর্বের উত্তাপের ফলে সৃষ্ট হওয়া প্রিইগনিশন রোধে, জ্বালানির একটি উচ্চ স্বতঃপ্রজ্বলন তাপমাত্রা থাকতে হবে।

ডিজেল কমপ্রেশন-ইগনিশন ইঞ্জিনে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

মোটরগাড়ি চালু (এসএলআই : শুরু, আলোকসজ্জা, ইগনিশন ) করতে ব্যবহৃত ব্যাটারিগুলিতে তড়িৎপ্রবাহকে সর্বাধিক কার্যকারী করতে অনেকগুলি পাতলা প্লেট থাকে।

চার্লস এফ. কেটারিং কর্তৃক ইন্ডাকটিভ ইগনিশন পদ্ধতি আবিষ্কার এবং তার কোম্পানি ডেটন ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরিজ কোম্পানি ক্যাডিলেক উৎপাদনে যায়।

যান্ত্রিকভাবে কেটারিং ইগনিশন পদ্ধতি হলো --- ফ্লাই ব্যাক বুস্ট কনভার্টারের সুইচড ভার্সন; যেখানে ট্রান্সফরমার-ই হলো ইগনিশন কয়েল।

১৯৩৬ সালে অধ্যাপক নাগেল, জার্মান প্রকৌশলী সংঘের প্রধান, ডিআইএন স্ট্যান্ডার্ড ১৯৪০ এর ঘোষণায় এক্সপ্লোশন মোটর, ডিটোনেশন মোটর, বেঞ্জিন ইঞ্জিন ও ইগনিশন ইঞ্জিন শব্দগুচ্ছের পরিবর্তে বিশেষ যন্ত্র দ্বারা জ্বালানি মিশ্রণ নিয়ে কাজ করা সব ইঞ্জিনকে "অটোমোটর" হিসেবে ঘোষণা করেন।

ফায়ারিং পিন বা স্ট্রাইকারের মাধ্যমে রাস্তায় ফায়ারিং (বৈদ্যুতিক ইগনিশন প্রাইমারগুলি ব্যবহার করে বিমানের মাঝারি ক্যালিবার ব্যতীত) প্রাইমারে আঘাত করা যা বল্টটি লক অবস্থানে পৌঁছালে পাউডারটি জ্বলজ্বল করে।