ইলেকট্রন Meaning in English
/Noun/ Electron
এমন আরো কিছু শব্দ
ইলিশমাছইলিশ মাছ
ইলিবিলি
ইলাহী কান্ড
ইলাহী
ইলশা গুঁড়ি
ইরানী
ইরাকী
ইরবিতী
ইরন্দ্রয়গ্রাহ্য
ইয়েন
ইয়ারকি
ইয়ার
ইয়াং
ইয়ট
ইলেকট্রন এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ
ইলেকট্রন একটি অধঃ-পরমাণু (subatomic) মৌলিক কণা (elementary particle) যা একটি ঋণাত্মক তড়িৎ আধান বহন করে।
ইলেকট্রন একটি স্পিন -১/২ অর্থাৎ ফার্মিয়ন) এবং।
স্থানান্তর করতে ইলেকট্রনটির দ্বারা যে পরিমাণ কাজ সম্পাদিত হয় তাকেই ১ ইলেকট্রন-ভোল্ট বলে।
পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাসের উপরে ঐ পরমাণুর যোজনী নির্ভর করে।
ইলেকট্রন বিজ্ঞান ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও তড়িৎ প্রকৌশলের একটি আন্তঃক্ষেত্রীয় শাখা যেখানে বায়ুশূন্য নল (ভ্যাকিউম টিউব), গ্যাস অথবা অর্ধপরিবাহী যন্ত্রাংশের।
ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান না হওয়ার কারনে আয়নের নিট আধান অশূন্য হয়।
নিউক্লিয়াস গঠন করে আর এদেরকে ঘিরে ঋণাত্মক আধানের ইলেকট্রন ঘুরছে ।
পরমাণুর ক্ষুদ্রতম কণিকা ইলেকট্রন।
১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে স্যার জে. জে. থমসন সর্বপ্রথম ইলেকট্রনের।
একটি রাসায়নিক ধর্ম যা কোন পরমাণু বা অন্য কোন রাসায়নিক সত্ত্বার ইলেকট্রন বা ইলেকট্রন ঘনত্বকে নিজের দিকে আকর্ষণ করার জন্য প্রকাশ করে।
মোট চার জোড়ায় আটটি ইলেকট্রন আছে।
বাইরের শক্তি স্তর ইলেকট্রন দ্বারা সম্পৃক্ত বলে এরা রাসায়নিকভাবে নিষ্ক্রিয়।
পরমাণুর এরূপ ইলেকট্রন বিন্যাস খুবই সুস্থিত।
পর্যায় সারণির এমন একটি ব্লক যেখানকার মৌলগুলোর ইলেকট্রন বিন্যাসের এফ অক্ষে ইলেকট্রন রয়েছে।
মূল ইলেকট্রন বিন্যাস আউফবাউ নীতির ভিত্তির অনুমান থেকে কিছুটা।
একটি মৌল, X+ হল একটি ইলেকট্রন অপসারণ করা ক্যাটায়ন এবং e− হল অপসারিত ইলেকট্রন।
n-তম 'ইলেকট্রন এর ক্ষেত্রে আয়নিকরণ শক্তি বলতে ইলেকট্রন সংখ্যা (n-1) পরিবর্তন।
ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র উদ্ভাবনের জন্য তিনি ১৯৮৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার।
ইলেকট্রন দ্বারা প্রায় পূর্ণ থাকে।
উল্লেখ্য, বহিঃস্থ স্তরে আটটি ইলেকট্রন থাকলে তা সুস্থিতি লাভ করে; আর অপরিবাহীতে আটটি বা এর কাছাকাছি সংখ্যক ইলেকট্রন।
এর যোজনী ৩ এবং ৫ , যোজনী ইলেকট্রন ৫৷ নাইট্রোজেন প্রথম আবিষ্কার করেন রাদারফোর্ড ১৭৭২ সালে।
ধাতুগুলির মধ্যে একটি, যার বাইরের প্রধান ইলেক্ট্রন শেলে একটিমাত্র ভ্যালেন্স ইলেকট্রন থাকে, যা সহজেই একটি ধনাত্বক চার্জ বিশিষ্ট আয়ন তৈরি করতে সরিয়ে ফেলা হয়।
এই ব্লকের মৌলসমূহের শক্তিস্তবে ইলেকট্রন সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে মৌলের বৈশিষ্ট পরিবর্তনগুলো ব্যাক্ষা করা যায়।
এদের প্রোটন ও ইলেকট্রন সংখ্যা একই।
তড়িৎ প্রবাহ হচ্ছে আহিত কণার (যেমন: ইলেকট্রন অথবা আয়ন) প্রবাহ যা কোন তড়িৎ পরিবাহক বা শূন্যস্থানের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়।
পর্যায় সারণীর প্রতিটি সারিতে মৌল সমূহের ইলেকট্রন সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে এদের বৈশিষ্ট পরিবর্তনের ক্রম দেখা যায়।
মধ্যে আকর্ষণের তড়িৎস্ট্যাটিক শক্তির ফলে হতে পারে, আবার সমযোজী বন্ধনের মতো ইলেকট্রন ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমেও হতে পারে।
প্রতিটি সারিতে মৌল সমূহের ইলেকট্রন সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে এদের বৈশিষ্টগুলো ক্রমন্বয়ে পরিবর্তীত হতে থাকে।