ঐ ১ এর ইংরেজি অর্থ

(noun)

the ninth vowel of the Bengali alphabet. It is pronounced as অই or ওই.

It joins a consonant with its symbol ৈ. In the Bengali phonetics it is called diphthong.

ঐ-১ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

পৌরসভা আইন ২০০৯ অনুযায়ী বাংলাদেশের কোন এলাকা পৌরসভা ঘোষণা করা যেতে পারে যদি ঐ এলাকার তিন চতুর্থাংশ লোক অকৃষজ পেশায় নিয়োজিত থাকে, শতকরা ৩৩ ভাগ ভূমি হবে।

প্রতিশব্দ বলতে কোন নির্দিষ্ট ট্যাক্সন (বা শ্রেণীর) জন্য প্রচলিত নামের পাশাপাশি ঐ ট্যাক্সনের আরও এক বা একাধিক নামকে বোঝায়।

কেন্দ্র প্রতিটি প্রকাশনা সংস্থার জন্য একটি সংখ্যাক্রম বরাদ্দ করে, যার ভিত্তিতে ঐ প্রকাশনা সংস্থা তার প্রকাশিত গ্রন্থের আন্তজার্তিক সংখ্যায়ন করে থাকে।

দেওয়ার ব্যাপারে ঐ মূল সৃষ্টিকর্তাকে একক ও অনন্য অধিকার প্রদান করা হয়।

ঐ মেয়াদের পর কাজটি।

অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ডকে ৪৪ রানে পরাজিত করেছিল।

তখন এ স্থানে মধ্যাহ্ন এবং ঐ স্থানের ঘড়িতে তখন বেলা ১২ টা ধরা হয় ৷ এ মধ্যাহ্ন থেকে দিনের অন্নান্য সময় স্থির করা হয় ৷ একে ঐ স্থানের স্থানীয় সময় বলা।

কিন্তু বাংলাদেশে ঐ নদীটি তিতাস নদী হিসেবে পরিচিতি পায়।

বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা সংজ্ঞা দেয়া হয়েছে মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যা ঐ পদার্থের বৈশিষ্ট্য রক্ষা করে।

ঐতিহাসিকভাবে এটি ঐ দুই শহরের মধ্যে একটি অন্তর্বর্তী বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে কাজ করেছে।

একগুচ্ছ সেরা ক্রিকেটার ঐ সময় ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের পক্ষে খেলেছিলেন।

শঙ্খ ঐ চল্ রে চপল তরুণ-দল বাঁধন-হারা বীরদল আগে চল্ জননী মোর জন্মভূমি তোমার পায়ে ; কে পরালো মুন্ডমালা নাচে রে মোর কালো মেয়ে মাতলো গগন-অঙ্গনে ঐ দেখে যা-রে।

ঐ খেলায় অস্ট্রেলিয়া দল ৪৫ রানে বিজয়ী হয়েছিল।

সম্প্রদায় তাকে নিজেদের সম্প্রদায়ের একজন যুবকের সাথে ঐ কন্যার বিবাহ দিলে ক্ষেমা বা ক্ষাম নামের ঐ খাসিয়া কন্যা নদীতে আত্মাহুতি দেন ।

নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ পদার্থের তাপ ধারকত্ব (তাপধারণ ক্ষমতা) বলে।

এক্ষেত্রে লক্ষ রাখতে হয় যেন ঐ সময় দশার কোন পরিবর্তন না ঘটে।

বোঝায় যা কোনও পৃষ্ঠতলের উপর পাতলা স্তরের মত প্রয়োগ করা হয়, যা পরে শুকিয়ে ঐ পৃষ্ঠের উপরে একটি স্থায়ী শক্ত রঙিন প্রলেপে পরিণত হয়।

ঐ সময় নড়াইল সদর, লোহাগড়া ও কালিয়া থানার সমন্বয়ে এই মহাকুমা গঠিত হয়।

দক্ষিণে যে ছাড়া বাড়ী আছে ঐ বাড়ীর বসিন্দা ফেচুঁরাম বৈদ্য নামক এক ব্যক্তির একটি মাত্র দোকান ঐ স্থানে পূর্বে থেকে চালু ছিল।

ঐ ফেঁচুরাম এর নাম অনুসারে উক্ত।

ছিল ঐ ক্যাম্প থেকে দশ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত।

বিপ্লবীদের কাছে ঐ বাড়ির গোপন নাম ছিল “আশ্রম”।

বিধবা সাবিত্রী দেবী এক ছেলে এবং বিবাহিতা মেয়েকে নিয়ে ঐ বাড়িতে।

প্রতিটি পরমাণুর পারমাণবিক ভরকে ঐ অণুর রাসায়নিক সংকেতে নির্দেশিত পরমাণুগুলোর স্ব স্ব অনুপাত দ্বারা গুণ করে গুণফলগুলোকে যোগ করলে ঐ অণুর আণবিক ভর পাওয়া যায়।

২০১১ সালে ব্যারাকপুর বিধানসভা কেন্দ্র অস্তিত্ব লাভ করে, ঐ একই বছর টিটাগড় বিধানসভা কেন্দ্রটি অস্তিস্বহীন হয়।