কংশ এর ইংরেজি অর্থ

(noun)

bell-metal; white brass.

কংস-বণিক (noun) dealer in brass-vessels; a brazier.

কংশ এর ইংরেজি অর্থের উদাহরণ

Bells are usually cast from bell metal (a type of bronze) for its resonant properties, but can also be made from.

It is mostly renowned for its bell metal craft and other art forms native to the tribal of Bastar.

Large bells are made by casting bell metal in moulds designed for their intended musical pitches.

It is mostly renowned for its bell metal craft and other art forms native to the tribal of Bastar.

bell metal although nowadays they can be made from brass and/or silver.

Kantilo is famous for bell metal utensil, but nowadays it is losing its sheen.

The Xorai (Assamese pronunciation: [xɔɹaɪ]), a manufactured bell metal product is one of the traditional symbols of Assam, which is considered as an article.

কংশ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

কংস নদী বা কংশ নদী বা কংসবতী নদী বা কংসাই নদী বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শেরপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা ও সুনামগঞ্জ জেলার একটি নদী।

(৭নং ওয়ার্ড) গাজীপুর (৮নং ওয়ার্ড) নাশুল্ল্যা (৯নং ওয়ার্ড) রামখালী নদী কংশ নদী ঘোড়াঁমারা ডোবা স্বদেশী ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৮৯.৪৯%।

বারহাট্টা উপজেলা কংশ নদের তীরে অবস্থিত।

কংশ ও ধনু দুটি নদী যার মধ্যে কংশ প্রায় মৃত।

বাংলাদেশের নদীর তালিকা বাংলাদেশের বড় নদীসমূহ কংশ নদী সোমেশ্বরী নদী মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)।

এটি কংশ এর শাখা নদীর তীরে অবস্থিত।

কংশ(মৃত) ধারা বাজার হচ্ছে এই ইউনিয়ন এর প্রধান হাট এবং আশেপাশের ইউনিয়নের লোকজন।

বিদ্যালয় চিরঞ্জীব কিন্ডারগার্টেন আইডিয়াল কিন্ডারগার্টেন হিওাতুন পাঠশালা কংশ ঘাট গোয়াতলা বাজার ফুটকাই ব্রিজ গোয়াতলা জামে মসজিদ বর্তমান চেয়ারম্যান-জাকিরুল।

এ স্রোতধারাটি চৈতালি হাওর হয়ে জারিয়া-ঝাঞ্জাইল বাজারের পশ্চিমদিক দিয়ে কংশ নদী সঙ্গে মিলিত হয়েছে।

এই উপজেলার উল্লেখযোগ্য খাল হচ্ছে- কংশ খাল।

ইউনিয়নটির মধ্যেদিয়ে কংশ নদী প্রবাহিত।

তাছাড়া কথিত আছে যে,তাহির রাজবংশে জনৈক পূর্ব পুরুষ শ্যযুক্ত কংশ নারায়ন তাহিরপুরের এক মুসলমান জমিদারের নিকট থেকে পরগনা কেড়ে নিয়ে একটি কালি।

এখানকার প্রধান নদ-নদীগুলো হলোঃ সোমেশ্বরী নদী, কংশ নদী এবং আত্রাখালি নদী।

১৮৬৫ সালে কাপাসিয়া ও গফরগাঁও থানার মধ্যে কংশ নামে একটি পুলিশের থানা স্থাপন করা হইয়াছিল।

কৃষ্ণের মামা এবং রাজা কংশ তার শিশু ভাগ্নে কৃষ্ণকে নিজের জীবনের জন্য সংকট বলে মনে করে।

কংশ রাক্ষসী পুতানাকে, নারীর বেশে কৃষ্ণকে হত্যা।

উল্লেখ যে মথুরার অন্ধক রাজ কংশ তার বশ্যতা স্বীকার করেছিলেন।

জমিদারবাড়ি শশী লজ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা স্বাধীনতা স্তম্ভ কংশ নদী কলা বাগান গজনী অবকাশ কেন্দ্র গড়জরিপা বার দুয়ারী মসজিদ গোপী নাথ ও অন্ন।