কার্বন Meaning in English
/Noun/ Carbon
কার্বন এর ইংরেজি অর্থ
[English] (noun)
(1) non-metallic substance existing, other than in compounds, as charcoal, graphite and diamond; chemical element denoted by C.
(2) a charcoal pencil used in electric arc-lamp.
(3) a copy reproduced by carbon paper.
(4) (also কার্বন পেপার) sheet of thin paper coated with-coloured matter, used between sheets of writing paper for making copies.
এমন আরো কিছু শব্দ
কার্বলিককার্য
কাল sup ১sup
কাল ২
কাল ৩
কালো
কালনাগ
কালনেমি
কালপেঁচা
কালবেলা
কালা ১
কালা ২
কালাকাল
কালাচাঁদ
কালাজ্বর
কার্বন এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ
কার্বন বা অঙ্গারক (ল্যাটিন ভাষায়ঃ কার্বো "কয়লা")(রাসায়নিক সংকেত C, পারমাণবিক সংখ্যা ৬) একটি মৌলিক পদার্থ।
কার্বন ডাই অক্সাইড (রাসায়নিক সংকেত CO2) একটি প্রাকৃতিক রাসায়নিক যৌগ যা দুইটি অক্সিজেন পরমাণু ও একটি কার্বন পরমাণু দিয়ে গঠিত এবং প্রতিটি অক্সিজেন পরমাণু।
যেমন- কার্বন-১২, কার্বন-১৩, কার্বন-১৪ তিনটি সমস্থানিক যারা একই পদার্থ কার্বন হতে উৎপন্ন, এদের ভর সংখ্যা যথাক্রমে ১২,।
মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভরের (কার্বন-১২ পরমাণু ভরের ১/১২ অংশ) সাথে সম্পর্কযুক্ত।
তবে আণবিক ভর আপেক্ষিক আণবিক (অণুর ভর ও কার্বন-১২ পরমাণুর ভরের ১/১২ অংশের।
কার্বন শ্রেণী গঠিত হয়েছে পর্যায় সারণীর কার্বন (C),সিলিকন (Si), জার্মেনিয়াম (Ge), টিন (Sn), লেড (Pb), এবং ফ্লিরোভিয়াম (Fl) এর সমন্বয়ে।
এর উৎপত্তি হয় নক্ষত্রে, ৬০০ মেগাকেলভিন তাপমাত্রায় কার্বন দহন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যখন দুটি কার্বন পরমাণুর মধ্যে ফিউশান ঘটে।
জীবনের ভৌত ভিত্তি হিসেবে পরিচিত অ্যামিনো এসিডের ক্রমবর্ধমান কার্বন শিকলে এক বা একাধিক কার্বক্সিল মূলকের পাশাপাশি এক বা একাধিক অ্যামিনো মূলক।
পরিবেশ থেকে গৃহীত কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2) ও মূল দ্বারা শোষিত জলের বিক্রিয়ায় শর্করা জাতীয় খাদ্যের সংশ্লেষ ঘটে এবং গৃহীত কার্বন ডাইঅক্সাইডের সমপরিমাণ।
দ্বিতীয় পর্যায়ের মৌলগুলো হল, লিথিয়াম, বেরিলিয়াম, বোরন, কার্বন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, ফ্লোরিন, এবং নিয়ন।
এসকল যৌগে সাধারণত হাইড্রোজেন, কার্বন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, হ্যালোজেন, ফসফরাস, সিলিকন, সালফার ইত্যাদি থাকে।
যে মৌলসমূহ অধাতু হিসাবে পরিচিত: হাইড্রোজেন (H) গ্রুপ ১৪ এর মৌল: কার্বন (C) গ্রুপ ১৫ এর মৌল (pnictogens): নাইট্রোজেন (N), ফসফরাস (P) গ্রুপ ১৬ এর।
এটা উৎপন্ন হয় বিশাল এবং পুরানো তারকায় ২টি হিলিয়াম নিউক্লিয়াস ও একটি কার্বন নিউক্লিয়াসের সাথে অনুক্রমিকভাবে যুক্ত হয়ে।
সেগুলোর ৩২টি মুক্তভাবে অর্থাৎ মৌলিক খনিজ রূপে থাকে (যেমন, তামা, সোনা, রূপা, কার্বন, গন্ধক ইত্যাদি)।
প্রধান কাজ হলো বাতাস থেকে অক্সিজেনকে রক্তপ্রবাহে নেওয়া এবং রক্তপ্রবাহ হতে কার্বন ডাই-অক্সাইডকে বাতাসে নিষ্কাশন করা।
এটা কার্বন, হ্যালোজেন, নাইট্রোজেন, সিলিকন এবং হাইড্রোজেনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে।
থেকে শুষ্ক বাতাসে ৭৮.০৯% নাইট্রোজেন,২০.৯৫% অক্সিজেন, ০.৯৩% আর্গন, ০.০৩% কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং সামান্য পরিমাণে অন্যান্য গ্যাস থাকে।
রক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে।
তিনি প্রথম ব্যক্তি ছিলেন যিনি ভেবেছিলেন,জীবাশ্ম জ্বালানি দহন প্রক্রিয়াতে, কার্বন ডাই অক্সাইডের নির্গমনে বৈশ্বিক উষ্ণতা(global warming)সৃষ্টি করবে।
রক্তকণিকার হিমোগ্লোবিনও বর্জ্য জাতীয় কিছু কার্বন ডাই অক্সাইডকে (CO2) টিস্যু থেকে ফিরে নিয়ে আসে; তবে বেশিরভাগ বর্জ্য কার্বন ডাই অক্সাইড রক্তের রক্তরসে দ্রবীভূত।