কুলীন এর ইংরেজি অর্থ

(adjective)

born of a high family.

(noun) an aristocrat.

কুলীন এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

বাৎস্য গোত্রীয়, ঘোষাল, কাঞ্জিলাল এবং পুতিতুন্ড এই আট গ্রামীরা রাঢ়ীয় কুলীন ব্রাহ্মণ।

সেই ছানার বিভিন্ন মিষ্টির মধ্যে এটি অন্যতম কুলীন মিষ্টান্ন।

দই বা দধি মিষ্টান্ন পরিবারের কুলীন সদস্য।

কৌলীন্য বা কুলীন শব্দটি এসেছে কনৌজ বা কন্নৌজ (হিন্দি: कन्नौज, উর্দু: قنوج; পূর্বতন ইংরেজি বানান: Kannauj) হতে।

সেকালের বাংলার অন্যান্য কুলীন ব্রাহ্মণ পরিবারের মতো ঠাকুর পরিবারও নিজেদের কুলীন ব্রাহ্মণ হিসেবে দাবি করেন।

নিজে একটি কুলীন কন্যাকে বহুপত্নীক বৃদ্ধের সঙ্গে বিবাহের দুৰ্গতি থেকে বাঁচানোর জন্য সিভিল।

ভারতের উত্তরপ্রদেশ,হিমাচল প্রদেশ এবং নেপাল) শাসন ভার গ্রহণ করেন এবং অনেক কুলীন এবং শাস্ত্রজ্ঞ ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে যান।

যথা - কুলীন এবং মুলিক, পরে এরা আবার পূর্বী ও পশ্চিমী কুলীনে বিভক্ত হয়।

পশ্চিমী কুলীনেরা।

পিতা অভয়চরণ কুলীন ব্রাহ্মণ বংশের হওয়া সত্ত্বেও পিরালি পরিবারের একজনকে বিয়ে করার কারণে তাকে।

উদয়নারায়ণ কুলীন ব্রাহ্মণগণের মধ্যে নিরাবিল পক্টর সৃষ্টি করে ছিলেন।

কূলজ্ঞ উদয়ণাচার্য্যের নিয়ম অনুসারে কুলীন-কন্যার শ্রোত্রিয়ের সঙ্গে।

রামনারায়ণ তর্করত্ন রচিত বাংলার আদি নাটক কুলীন কূলসর্বস্ব' কে পুরস্কৃত করে তিনি বাঙলা সাহিত্যে স্মরণীয় হয়ে আছেন।

রামধন রাঢ়ী শ্রেণিভুক্ত ফুলিয়া মেলের একজন কুলীন ব্রাহ্মন ছিলেন ।

প্রণীত আইনের (যা হিন্দু বিধবাদের পুনর্বিবাহকে বৈধ করে) পরে তিনি ষাটের দশকে কুলীন ব্রাহ্মণদের বহুবিবাহের বিরুদ্ধে আরও একটি আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।

১২৬১ বঙ্গাব্দে লেখা রামনারায়ণ তর্করত্নের 'কুলীন কুলসর্বস্ব'-এ উত্তম, মধ্যম ও অধম— এই তিপ্রকার ফলারের বর্ণনা আছে।

তাঁর পুত্র প্রাণনাথ চক্রবর্তী সাতঘর কুলীন ব্রাহ্মণ এনে এই পরগণায় প্রতিষ্ঠিত করেন এবং নাম হয় সাতঘরিয়া।

পরবর্তীকালে তারা কুলীন ব্রাহ্মণের রুপ ধারণ করেন ।

তিনি একটি রাঢ়ী শ্রেণীর কুলীন ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান৷ এই ব্রাহ্মণ পরিবারের আদিবাস অধুনা পশ্চিমবঙ্গের।

ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত লোনসিং নামক গ্রামে এক দরিদ্র কুলীন ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৫৪ সালে রামনারায়ণ তর্করত্ন রচিত 'কুলীন কুলসর্বস্ব' গ্রন্থে লুচিকে উত্তম ফলারের সর্বপ্রথম উপাদান হিসেবে গণ্য করা।

উদ্ধারপ্রাপ্ত বালবিধবা এবং কুলীন মেয়েদের নিজের বাড়িতে আশ্রয় দিতেন ।