খনিজ এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

আন্দেস পর্বতমালায় প্রাপ্ত খনিজ ছিল এই সম্পদের উৎস।

১৯৯০-এর দশকে শেষের দিকে এসে পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস বলিভিয়ার প্রধান খনিজ সম্পদ।

২. খনিজ সম্পদ: খনিজ সম্পদকে আরবিতে রিকায বলে।

ইসলামী অর্থনীতির বিধানুসারে খনিজ সম্পদের এক-পঞ্চমাংশ বাইতুলমাল জমা হবে।

কাঠ কয়লা কাঠ হতে এবং খনিজ কয়লা খনিতে পাওয়া যায়।

খনিজ মলিবডেনাম ইতিহাসে সবসময়ই পরিচিত ছিল, তবে এটিকে অন্য মৌলের থেকে আলাদা করে।

উদাহরণস্বরূপ, একটি সাধারণ শিলা হল বিভিন্ন খনিজ ও খনিজ পদার্থের সমষ্টি, যার কোনও নির্দিষ্ট রাসায়নিক গঠন নেই।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয়।

এই রাজ্য নানা খনিজ সম্পদে পূর্ণ ৷ ঝাড়খণ্ডের পর্যটনকেন্দ্রগুলির মধ্যে বিখ্যাত কয়েকটি হল হলুদপুকুর।

সাধারণত প্রকৃতিতে প্রাপ্ত খনিজ রঞ্জক পদার্থের গুঁড়াকে তরল কোনও মাতৃপদার্থ বা বাহক পদার্থ (যাকে রঙের মাধ্যম।

খনিজ তেল শিল্পের বিকাশের সাথে সাথে এগুলির দ্রুত উন্নতি ও আধুনিকায়ন ঘটে, ফলে ১৯৭০-এর।

মুক্তভাবে অর্থাৎ মৌলিক খনিজ রূপে থাকে (যেমন, তামা, সোনা, রূপা, কার্বন, গন্ধক ইত্যাদি)।

বাকীগুলো বিভিন্ন যৌগ গঠন করে অর্থাৎ যৌগিক খনিজ রূপে বিদ্যমান।

বাংলাদেশ কয়লা, খনিজ ও ধাতব গবেষণা ইন্সিটিউট, খঞ্জনপুর, জয়পুরহাট বাস্তবপুরী, জয়পুরহাট জয়পুরহাট।

নাইওবিয়ামের সাথে, ট্যানটালামকে সর্বদা ট্যানটালাইট, কলম্বাইট এবং কোল্টান খনিজ গ্রুপে (পৃথক খনিজ প্রজাতি হিসাবে স্বীকৃত না হলেও কলম্বাইট এবং ট্যানটালাইটের মিশ্রণ)।

ভূতত্ত্ব শিক্ষা খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলন, পরিবেশ রক্ষার গুরুত্ব, অতীত আবহাওয়া ব্যাখ্যা।

শিলা হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে গঠিত শক্ত পদার্থ কিংবা খনিজ পদার্থের সমষ্টি।

শিলার অভ্যন্তরে খনিজ পদার্থ, এর রাসায়নিক গঠন এবং কিভাবে শিলাটি তৈরি হয় তার উপর।

জৈব-রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে এসব বস্তু খনিজ তেল বা পেট্রোলিয়ামে রূপান্তরিত হয়েছে।

এসব তেলকে খনিজ তেল হিসাবে শ্রেনীভুক্ত করার কারণ মানবজাতির উদ্ভবেরও।

অর্থনীতি মূলত খনিজ তেল (পেট্রোলিয়াম) উৎপাদন ও কৃষিনির্ভর।

নাইজেরিয়ার দক্ষিণভাগে নাইজার নদীর ব-দ্বীপ অঞ্চলে খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের সমৃদ্ধ।

পেট্রোলিয়াম সম্পদ, জলবিদ্যুৎ নির্মাণের সুযোগ, উর্বর ক্ষেতখামার, হীরা ও অন্যান্য খনিজ সম্পদ --- এ সবই বিদ্যমান।

অপরিশোধিত তেল বা খনিজ তেল (তরল সোনা) মূলত হাইড্রোকার্বন ও অন্যান্য কিছু জৈব যৌগের মিশ্রণ।

কিন্তু দুর্নীতি, সঙ্ঘবদ্ধ অপরাধ এবং দুর্বল সরকারের কারণে দেশটি খনিজ সম্পদ থেকে সম্ভাব্য মুনাফা অর্জনে বাধাগ্রস্ত হয়েছে।