খাদি এর ইংরেজি অর্থের উদাহরণ

Medium Enterprises (MSME) shows a rise in the plan amount spent on the khadi sector from ₹1942.

The texture of handspun and handwoven khadi of this place is 125 count on account of its quality.

খাদি এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

ভারতের আইন অনুযায়ী, জাতীয় পতাকা খাদি কাপড়ে তৈরি করতে হয়।

এটি খাদি কাপড় ও রসমালাইয়ের জন্য বিখ্যাত।

ঢোলপুরের আঞ্চলিক ভাষা হ'ল "ব্রজ ভাষা", যার মধ্যে বুন্দেলখণ্ডী এবং খাদি ভাষার প্রভাব রয়েছে।

যুক্তরাজ্য এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের খাদি স্টোরের ডিজাইনারের দায়িত্ব পালন করছেন।

পোশাকের দোকান ছাড়াও তার সংস্থার মোট পাঁচটি খাদি হোম স্টোর রয়েছে যা ডুভিট কভার।

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যসরকারের খাদি গ্রামদ্যোগের উদ্যোগে ক্লাস্টার তৈরি করে কারিগরদের এক ছাদের তলায় এনে প্রথমে।

ইউনিয়নের আহসানগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনের পূর্ব পার্শ্বে মহাত্না গান্ধী পরিচালিত খাদি প্রতিষ্ঠান চালু করে নায্য মূল্যের দোকান চালু করেছিলেন।

খদ্দর বা খাদি।

এই শব্দ থেকে খাদি বা খদ্দর হচ্ছে।

প্রাচীন কাল থেকেই এ উপমহাদেশে কুমিল্লার তৈরি খাদি বা খদ্দর।

তুলাইপাঞ্জি চাল ভৌগোলিক নির্দেশক ২০১৫ সালের বঙ্গীয় খাদি উৎসবে তুলাইপাঞ্জি চাল বিক্রি হচ্ছে বর্ণনা তুলাইপাঞ্জি একটি সুগন্ধযুক্ত ভারতীয় চাল যা মূলত পশ্চিমবঙ্গে।

হাপুড়-মুরাদাবাদ রোডে অবস্থিত, এই শহরটি সারা দেশে খাদি এবং অন্যান্য বস্ত্র উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।

সতীশচন্দ্রের সঙ্গে "খাদি প্রতিষ্ঠান" গড়ে তোলেন।

১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে মাত্র ৩৮ বৎসর বয়সে তিনি সাংবাদিক জীবন থেকে সরে যান এবং নিজের সব কিছু খাদি প্রতিষ্ঠানে দান।

আলাম থেকে নকশা তুলে পিনন, ধুতি, খাদি, পাগড়ি ইত্যাদি পোশাক বোনা হয়।

তিনি কস্তুরবা গান্ধী জাতীয় স্মৃতিসৌধ ট্রাস্ট ও আসামের খাদি এবং গ্রামীণ শিল্প কমিশন-এ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

এভাবে গান্ধীজীর নানা ধরনের গঠনমূলক কার্যাবলী যেমন, খাদি সংক্রান্ত, গ্রামীণ শিল্প, নতুন শিক্ষা পদ্ধতি (নঈ তালিম), স্বাস্থব্যবস্থা।

খাদি প্রতিষ্ঠান - কিন্তু তাতেও তাঁর মনের তৃপ্তি মিলছে না যখন, গান্ধীজির কাজে তিনি।

প্রায়শই তৈরি হয় খাদি (হাতে বোনা কাপড়) কাপড় দিয়ে।

জওহরলাল নেহরুর আমল থেকে জনপ্রিয়, খাদি কাপড়ে নির্মিত।

দেখেছিলেন তৎকালীন সময়ে জাতীয় পরিকল্পনা কমিটি মহাত্মা গান্ধীর ইচ্ছা অনুযায়ী খাদি শিল্পের প্রতি আগ্রহ বেশি ছিল।

এছাড়া ধান প্রক্রিয়াকরণ, রুপোর গহনা নির্মাণ, মৃৎশিল্প ও দর্জিশিল্প ইত্যাদি খাদি ও গ্রামীণ শিল্পও এই জেলার অর্থনৈতিক উন্নয়নের সহায়ক।

ওই বছরে কলকাতায় অনুষ্ঠিত কংগ্রেস অধিবেশনে তিনি খাদি প্রদশর্নীর সম্পাদক ছিলেন।