খাদ্যমন্ত্রী এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

(সোভিয়েত ইউনিয়নের মন্ত্রী) হালকা শিল্পের মন্ত্রী (পরবর্তীতে হালকা শিল্প ও খাদ্যমন্ত্রী) হওয়ার এক বছর আগে অর্থমন্ত্রী (সোভিয়েত ইউনিয়ন) অর্থমন্ত্রী হিসেবে।

সাধন চন্দ্র মজুমদার (জন্ম ১৭ জুলাই ১৯৫০) বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ।

১৯৯১ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত তিনি ভারতের কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজ্যমন্ত্রী) ছিলেন এবং ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত।

বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী।

তিনি ১৯৬৫-১৯৬৯ সালে পাকিস্তানের কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মনোনয়নে এম.এল.এ নির্বাচিত হন এবং খাদ্যমন্ত্রী হন।

২০১১ সালের আগস্টে, ইউক্রেনের খাদ্যমন্ত্রী মাইকোলা প্রাইয়াজনিয়ুক কৃষিক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার সম্ভাব্য উপায়।

২০১৯ খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক সেতুর উদ্বোধন করেন।

সংসদের ডেপুটি স্পীকার সাধন চন্দ্র মজুমদার - মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী মতিন রহমান - চলচ্চিত্র পরিচালক পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার কুসুম্বা মসজিদ বলিহার।

জামালপুর) ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মনোনয়নে এম.এল.এ নির্বাচিত হন এবং খাদ্যমন্ত্রী হন।

এ ব্যাপারে শাসক দলের জেলা নেতা ও খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন, রাস্তার কাজ।

১৯৮৬ সালের ২৪ মার্চ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন।

১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২ ৩ কাজী আনোয়ারুল হক জ্বালানীমন্ত্রী ৪ আবদুল মোমেন খান খাদ্যমন্ত্রী ৫ মজিদ-উল-হক বন্দর, শিপিং ও অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন মন্ত্রী ৬ এ এস এম আবদুল।

এই সময়ে আলাদা মেয়াদে তিনি খাদ্যমন্ত্রী , জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী এবং ডাক, তার ও টেলিযোগ প্রতিমন্ত্রী হিসাবে।

তৃতীয় মন্ত্রিসভার রদবদলের অংশ হিসাবে ২০১১ সালের নভেম্বরে বুধীচন্দিরনকে খাদ্যমন্ত্রী পদ থেকে বরখাস্ত করেছিলেন।

তখন তিনি কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন।

মাদ্রাসায় রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার এবং ততকালীন খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমেন খানের আগমন, মাদ্রাসার অবকাঠামোগত উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করেছে।

১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকারে তিনি খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন।

মঈন সাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) রাজনীতিবিদ ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমেন খান এর ছেলে।