খ্রিস্টপূর্ব এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

কংগ্রেস শ্রেণীবিন্যাস বছরের তালিকা শতাব্দীর তালিকা সহস্রাব্দের তালিকা খ্রিস্টপূর্ব ০-এর দশক কোন দশক নয় যেহেতু এটিতে শুধুমাত্র নয় বছর অন্তর্ভুক্ত।

খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতকে লাতিনীয় ভাষাতে লেখা শিলালিপি পাওয়া গেছে।

সুস্পষ্ট রোমান লাতিনে লেখা বিভিন্ন প্রাচীনতম রচনা বেশির ভাগই খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতকের।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৯ম-৬ষ্ঠ শতাব্দী মধ্যে (অতি পরিচিত আর্কইক গ্রিস), আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ-৫ম শতাব্দী মধ্যে (ক্লাসিক্যাল) এবং আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩য়।

আরজাওয়া খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০-১৩২০ মিতান্নি খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০-১৩০০ হায়াসা-আজ্জি খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০-১২৯০ লিসিয়া খ্রিস্টপূর্ব ১৪৫০-৩৫০ আসুওয়া খ্রিস্টপূর্ব ১৩০০-১২৫০।

গ্রিক ভাষা দক্ষিণ বলকান অঞ্চলে খ্রিস্টপূর্ব ২য় সহস্রাব্দের শুরু থেকে কথিত হয়ে আসছে।

এটি আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০ অব্দে রোমুলুসের পুরনো বর্ষপঞ্জির অষ্টম মাস।

খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দ থেকে ঋগ্বেদের ধ্বনি ও পাঠ মৌখিকভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে।

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে অন্ধ্রপ্রদেশ মৌর্য সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।

খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে মৌর্য সাম্রাজ্যের।

পতঞ্জলি (সংস্কৃত: पतञ्जलि, আইপিএ: [pət̪əɲɟəli]; ১৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ বা খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতক) ছিলেন হিন্দু যোগ দর্শনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণিক শাস্ত্রগ্রন্থ।

প্রাচীন গ্রিস হল গ্রিস ইতিহাসের অন্তর্গত প্রাচীন সভ্যতা যা প্রাচীন যুগ খ্রিস্টপূর্ব ৮ম-৬ষ্ঠ শতাব্দীতে শুরু হয় এবং ধ্রুপদি সভ্যতা (আনুমানিক ৬০০ খ্রিষ্টাব্দ)।

ধারণা করা হয় খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতকে মহামতি আলেকজান্ডার শহরটি প্রতিষ্ঠা করেন।

  এই রাজ্য ৫৪৩ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ৪৯১ খ্রিস্টপূর্ব পর্যন্ত শাসন করেন রাজা বিম্বিসার, যিনি রাজা শ্রেনিক নামেও।

তিনি খ্রিস্টপূর্ব ৫৫১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর চীনের লু-(魯) রাষ্ট্রের ছুফু (曲阜 ছ্যুফু) শহরে।

পিতল, বিভিন্ন অনুপাতে তামা এবং দস্তার মিশ্রণ, খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় সহস্রাব্দের আগে এজিয়ান, ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাল্মেকিয়া।

টুলিয়াস সিসারো (আইপিএ: [ˈsɪsərəʊ] (জানুয়ারি ৩, ১০৬ খ্রিস্টপূর্ব - ডিসেম্বর ৭, ৪৩ খ্রিস্টপূর্ব) প্রাচীন রোমের বিখ্যাত বাগ্মী, কূটনীতিক, রাজনৈতিক তত্ত্ব।

এই ভাষায় রচিত প্রাচীনতম রচনাটি খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে লেখা।

আধুনিক যুগে জীববৈচিত্র্য রক্ষার যে মনোভাব দেখা যায় তিনি খ্রিস্টপূর্ব যুগে বিশাল সাম্রাজ্যের শাসক রূপে সে ধারণা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিলেন।

খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দী থেকে দিল্লি নিরবিচ্ছিন্নভাবে একটি জনবসতি অঞ্চল হিসেবে পরিচিত।