গোলশূন্য এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

চ্যাম্পিয়নস লীগের শেষ চারে পৌছানোর পর, ২০০৬ সালের ২৫ এপ্রিল, আর্সেনালের বিপক্ষে রিকেল্‌মের একটি পেনাল্টি কিক ঠেকিয়ে দেন ইয়েন্স লেহমান ফলে খেলাটি অতিরিক্ত সময়ে গড়ায় এবং শেষ পর্যন্ত গোলশূন্য ড্র হয়।

২১ জুন, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ খেলাটি গোলশূন্য ড্র হয়।

২২শে অক্টোবর, রোনালদো পূর্ববর্তী তিনটি খেলায় গোলশূন্য থাকার পর, মালাগার বিরুদ্ধে লা লীগায় নিজের ১০ম ও রিয়ালের হয়ে ১১তম হ্যাট্রিক করেন এবং রিয়াল ম্যাচটি ৪-০ গোলে জিতে।

পহেলা ডিসেম্বর, পরবর্তী তিন খেলায় গোলশূন্য থাকার পর, রোনালদো ফ্রি-কিক থেকে একটি গোল করেন এবং ওজিলের গোলে সহায়তা করেন; রিয়াল ওই খেলায় অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদকে ২-০ গোলে পরাজিত করে।

ফাইনালে ব্রাজিলের বিপক্ষে অতিরিক্ত সময় পর্যন্ত খেলার ফলাফল গোলশূন্য থাকায় খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে।

ইতালীর বিরুদ্ধে ফাইনাল খেলাটি নির্ধারিত সময়ে গোলশূন্যভাবে শেষ হয়।

এমনকি সান্ত্বনা পুরস্কারের মত এফএ কাপ খেলার ফাইনালে তারা আর্সেনালের কাছে ১২০ মিনিট গোলশূন্য থেকে টাইব্রেকারে হেরে যায়।

পরবর্তীকালে বাংলাদেশ একই বছরের ৩রা জুলাই তারিখে লাহোরের লাহোর স্টেডিয়ামে স্বাগতিক পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়, যেখানে তারা গোলশূন্য ড্র করেছে।

নির্ধারিত সময়ের খেলা গোলশূন্য সমতায় থাকার পর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।

দুই ম্যাচের ফাইনালে তারা মুখোমুখি হয় উরুগুয়ের ক্লাব পেনারলের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ পেনারলের মাঠে গোলশূন্য ড্র হয়।

নির্ধারিত ৯০ মিনিটে গোলশূন্যভাবে শেষ হলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।

তিনি পুরো ৯০ মিনিট খেললেও, খেলাটি গোলশূন্য ড্র হয়।

খেলাটি গোলশূন্য ড্র হয়।