গ্যাসক্ষেত্র এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

১৯৬৭ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের সহায়তায় উত্তর আফগানিস্তানে বড় আকারের প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস আহরণ শুরু হয়।

একবিংশ শতকের প্রথম দশকে শেবেরগান শহরের কাছে অবস্থিত মূল গ্যাসক্ষেত্রগুলিতে আবার গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।

তিতাস গ্যাসক্ষেত্র (১৯৬২)।

১৯৫৫ - সিলেটের হরিপুরে প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়।

প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র টেংরাটিলা এখানে অবস্থিত।

শ্রীমঙ্গলের প্রাকৃতিক সম্পদগুলোর মধ্যে রয়েছে কালাপুর ইউনিয়নের গ্যাসক্ষেত্র তাছাড়া শ্রীমঙ্গলের বালিতে খনিজ পদার্থ জাতীয় সিলিকা বালি পাওয়া গেছে।

শ্রীমঙ্গলের আরেকটি গ্যাসক্ষেত্র হলো মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র।

মোবাইল প্রযুক্তি রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্র বাংলাদেশের হবিগঞ্জে অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র।

১৯৭৫ সালে এই গ্যাসক্ষেত্রটি বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন হয়।

১৯৪৬ সালে সর্বপ্রথম বাহুবল উপজেলার ৭নং ভাদেশ্বর ইউনিয়নের রশিদপুর নামক পাহাড়ী এলাকায় একটি গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়।

রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্র হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রশিদপুরে অবস্থিত।

২০১৫ সালে গাজপ্রমকে শ্রীকাইল ও বাখরাবাদের পাশাপাশি রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্রও খনন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

১৯৯৩ সালে রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৭টি কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু করা হয়।