গ্রন্থাদি এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

প্রাচীন গ্রন্থাদিতে এ অঞ্চলের (সিলেট বিভাগ) বিভিন্ন নামের উল্লেখ আছে।

প্রকাশিত গ্রন্থাদি ।

হিন্দুদের প্রাচীন গ্রন্থাদিতে সিলেটের লাউড় ও গৌঢ় রাজ্যের উল্লেখ না থাকলেও প্রতিটি গ্রন্থে জৈন্তিয়া বা জয়ন্তার উল্লেখ আছে।

এই সময় রাজা পামহৈবা অন্যান্য মতের গ্রন্থাদি ও নিদর্শন ধ্বংস করে দেয়।

প্রথমত, রাজমালাসহ সমসাময়িক গ্রন্থাদি মতে মহাভারত যুগে রাজা যযাতি নামে একজন পরাক্রমশালী রাজা ছিলেন।

বাংলা ভাষার ওপর তার রচিত গ্রন্থাদির মধ্যে উল্লেখযোগ্য যথা-শব্দ (১৯৭৪), মাতৃভাষার স্বপক্ষে রবীন্দ্রনাথ (১৯৮৩), আমরা কি যাব না তাদের কাছে যারা শুধু বাংলায় কথা বলে (১৯৯৬), প্রথমে মাতৃভাষা পরভাষা পরে (২০০৪) ইত্যাদি।

টীকা (সাহিত্য) - গ্রন্থাদির বিস্তৃত ব্যাখ্যাপুস্তক।

সংস্কৃত ভাষার বিবিধ গ্রন্থাদিতে বঙ্গ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।

এ সম্প্রদায়ের প্রচারিত সংবাদপত্র, পুস্তিকা অথবা গ্রন্থাদি সরকার দ্বারা বাজেয়াপ্ত হল।

ভবিষ্যতে এই সম্প্রদায়ের কোন গ্রন্থাদি প্রচারিত হতে পারবে না এই মর্মে বিধান জারি হল।

সেখানে বাংলা ও বাংলার মাধ্যমে সংস্কৃত ও ইংরেজি ভাষার অধ্যয়ন এবং ধর্মগ্রন্থাদি পঠনপাঠনের ব্যবস্থা করা হয়।