গ্রেট-পিরামিড এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

সেই যে মিশরের গ্রেট পিরামিড চেম্বার – না থাক, সে কাহিনী তো তোমরা জানো।

স্নেফেরু, রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা, কমপক্ষে তিনটি পিরামিড চালু করেছিলেন বলে মনে করা হয়; তাঁর পুত্র এবং উত্তরসূরি খুফু (গ্রীক চপস ) গিজার গ্রেট পিরামিড) তৈরি করার সময়, স্নেফেরু অন্য ফেরাউনের চেয়ে আরও পাথর এবং ইট চালিত করেছিলেন।

এই কমপ্লেক্সের মধ্যে রয়েছে গিজার গ্রেট পিরামিড, খফ্রুর পিরামিড এবং মেঙ্কাউ-রার পিরামিড।

প্রাচীন মিনার সংবলিত এই চত্বরে আছে তিনটি পিরামিড কমপ্লেক্স যা গ্রেট পিরামিড নামে পরিচিত, গ্রেট স্পিংক্স নামে পরিচিত বিশাললাকৃতির ভাস্কর্য, বিভিন্ন কবরস্থান, একটি শ্রমিদকদের গ্রাম এবং একটি শিল্প চত্বর।

গিজার গ্রেট পিরামিড (কেপোস বা খুফুর পিরামিড নামেও পরিচিত এবং ২৫৬০-২৫৪০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে নির্মিত), কয়েকশো মিটার দক্ষিণ পশ্চিমে কিছুটা ছোট আকৃতির খাফ্রের পিরামিড এবং আরো কয়েক শত মিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে মাঝারি আকারে মেনকাউরের পিরামিড নিয়ে গিজার পিরামিড গঠিত।

ফারাও শাসক খুফুর শাসনামলে খ্রিষ্টপূর্ব ২৫০৯ অব্দ থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ২৪৮৩ অব্দের মধ্যবর্তী সময়ে গিজার গ্রেট পিরামিড নির্মাণ করা হয়।

গ্রেট পিরামিড অব গিজার ভেতরের পাথরগুলো দ্রুত বয়ে এনে স্থানটির দক্ষিণে আনা হয়।

শুধুমাত্র কয়েকখানা ব্লক গ্রেট পিরামিডের নিচের অংশে পড়ে থাকে।

৪৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে যখন গ্রীক ঐতিহাসিক হিরোডোটাস গিজা পরিদর্শণ করেন তখন মিশরীয় পুরোহিত তাকে জানিয়েছিলেন যে, গ্রেট পিরামিড তৈরী করতে ৪০০,০০০ লোকের ২০ বছর সময় লেগেছিলো, ১০০,০০০ শ্রমিক তিনমাস শিফটিং কাজ করে।

আবিষ্কৃত কর্মী শহরের সময়কাল ৪র্থ রাজবংশের সময় (২৫১৯-২৪৭২ খ্রি.পূ.), যা খুফুর সময় এবং গ্রেট পিরামিড নির্মাণ সমাপ্ত হওয়ার পর।

১৪৮৭ সালে টেনোচাইট্লানের গ্রেট পিরামিড পুনর্নির্মাণের জন্য "৮০,৪০০ ব্যক্তির ১০,৪০০’’ যুদ্ধবন্ধিকে হত্যা করে বলিদান করা হয়েছিল।

পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে একটি হল মিশরের দ্যা গ্রেট পিরামিড অব গিজা।