গ্রেস্কেল এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

পরবর্তীতে তা গ্রেস্কেলে প্রকাশ করার ব্যবস্থা করা হয়।

কিন্ডলটির ডিসপ্লে ছিল ৬ ইঞ্চি ও ৪ মাত্রার গ্রেস্কেল।

বর্তমানে বাণিজ্যিকভাবে ই-ইঙ্ক পর্দা সাদাকালো (গ্রেস্কেল) ও রঙ্গিন দুরকম ভাবেই উৎপাদিত হচ্ছে।

কোন ডিসপ্লেতে গ্রেস্কেলে ছবি বা লেখা বা এজাতিয় কিছু ফুটিয়ে তুলতে হলে ই-ইঙ্ক ডিসপ্লের মধ্যে থাকা মাইক্রো ক্যাপসুলের অভ্যন্তরস্থ পিগমেন্টগুলোকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তা করা হয়।

যে চিত্রে কেবল কালো, সাদা ও ধূসর রঙ থাকে তাকে বলে মনোক্রোম (একবর্ণী), সাদা-কালো বা গ্রেস্কেল।

যেহেতু ধূসরের স্যাচুরেটেড-না-হওয়া টোনসমূহের একটি সংখ্যা জোড় (256, কালো ও সাদা সহ), 8-বিট গ্রেস্কেলের মধ্যবিন্দুতে দুটি ধূসর টোন বিদ্যমান।

পশ্চিমবঙ্গের ভূগোল ধূসরের বর্ণচ্ছটা হলো ধূসর রঙের বিভিন্ন শেড বা ছটা, যার মধ্যে আছে সাদা-কালোর ঠিক মাঝামাঝি নিবর্ণী (achromatic) গ্রেস্কেল শেড এবং কাছাকাছি কম বর্ণময়তার (colorfulness) রঙসমূহ।

এক্স11তে রঙটির স্থানাঙ্ক নির্ধারণ করা হয়েছে 190, যাতে 2-বিটের গ্রেস্কেল ডিসপ্লেতে এটিকে সাদা হিসেবে না দেখায়।

প্যালেট ভিত্তিক চিত্র (প্যালেট এর ২৪-বিট আরজিবি বা ৩২-বিট আরজিবিএ রঙ), গ্রেস্কেল ইমেজ (সহ বা ছাড়া আলফা চ্যানেল জন্য স্বচ্ছতা) এবং পূর্ণ রঙ, অ-প্যালেট ভিত্তিক আরজিবি/আরজিবিএ ছবি (সঙ্গে বা ছাড়া আলফা চ্যানেল সহ) পিএনজি সমর্থন করে।

এটি রঙের ধরন ২ এবং ৬ এর জন্য, এবং এটি রঙের ধরনের ০ এবং ৪ (আলফা সহ গ্রেস্কেল) উপস্থিত হবে না।

এই চ্যানেল সংখ্যার উপর নির্ভর করে কিনা, ছবিটি গ্রেস্কেল বা রঙ, এবং কিনা, এটি একটি আলফা চ্যানেলআছে. PNG পারবেন নিম্নলিখিত সমন্বয় চ্যানেল বলা হয়, রঙ টাইপ.।

একটি গ্রেস্কেল চিত্র থেকে, বাইনারি ইমেজ তৈরি করতে থ্রেশহোল্ডিং ব্যবহার করা যেতে পারে।

আসল গ্রেস্কেল চিত্রটি বাইনারি রূপান্তরিত করার আগে থ্রেসহোল্ড মানটি অনুকূল করতে একটি প্রতিক্রিয়া লুপ ব্যবহার করা হয়।