ঘরে-ঘরে এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

দুর্গা পূজা, কালী পূজা, কোজাগরী লক্ষ্মীপুজা সহ বিভিন্ন উৎসবে বাঙালির ঘরে ঘরে এই নাড়ু তৈরি হয়।

দুর্গা পূজা, কালী পূজা, লক্ষ্মী পূজা সহ বিভিন্ন উৎসবে বাঙালির ঘরে ঘরে এই নাড়ু তৈরি হয়।

" বাঙালি সমাজে এই বইটি ব্যাপক জনপ্রিয় এবং বাংলার ঘরে ঘরে পঠিত।

শীতের ও পৌষ পার্বণের সময় বাংলার প্রতি ঘরে ঘরে পিঠে তৈরি করা হয়।

হিন্দুর ঘরে ঘরে এক চিরন্তন প্রার্থনা।

প্রায় প্রতি ঘরে ঘরেই দেবী লক্ষ্মীর পূজা হয়ে থাকে।

ধন সম্পদের আশায় ঘরে ঘরে কোজাগরী।

রামপ্রসাদের জীবন সংক্রান্ত নানা বাস্তব ও অলৌকিক কিংবদন্তি বাংলার ঘরে ঘরে প্রবাদবাক্যের মতো প্রচারিত।

জোছন দস্তিদারের সোনেক্সের তেরো পার্বন সিরিয়াল থেকেই তিনি পশ্চিমবাংলার ঘরে ঘরে পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন।

এই দিন হিন্দুরা ঘরে ঘরে ছোটো মাটির প্রদীপ জ্বালেন।

১৮৯৯ - কলকাতার ঘরে ঘরে বৈদ্যুতিক সরবরাহ শুরু।

চানাচুর সাধারণত ঘরে ঘরে তৈরী করা হয় না।

সুপ্রাচীন কাল থেকেই বাংলার ঘরে ঘরে পুতুল তৈরি করা হয়ে থাকে।

চালে ফিরনি-পায়েশ অথবা ক্ষীর তৈরি করে আত্মীয়স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর ঘরে ঘরে বিতরণ করা হয়।

বাকের ভাইয়ের কিছু হলে জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে : এই ইতিহাসের জনক হুমায়ূন আহমেদ[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], মোঃ শাহ পরান।

মুচমুচে ইলিশ মাছ ভাজা, খুব সাধারণ এই রান্নাটি বাংলাদেশের ঘরে ঘরে খুবই প্রিয়।

সৌভাগ্য ছিল ঘরে ঘরে।

ওনামের উৎসব চলাকালীন, কুম্মাত্তিকালি শিল্পীরা ঘরে ঘরে যায়, ছোট ছোট উপহার সংগ্রহ করে এবং মনোরঞ্জন করে থাকে।

পিরোজপুরের ঘরে ঘরে উত্তোলিত হয় বিজয়ের পতাকা।

চোখে’, ‘অনুতপ্ত’, ‘বিষের বাঁশি’,‘সোনিয়া’, ‘টাকার অহংকার’, ‘সাক্ষাৎ’ ও ‘ঘরে ঘরে যুদ্ধ’।

জেহোভার সাক্ষী অনুসারীদের দেখা যায় ঘরে ঘরে গিয়ে ধর্মপ্রচার করতে এবং এজন্য তারা সুবিদিত।

বিকেল ০৩.০০-০৫.০০ রোড নাম্বার-৯২/৮, অনুরোধের আসর,জেব্রা ক্রসিং, ওয়াল্টন ঘরে ঘরে বিকেল ০৫.০০-০৭.৩০ রমজানুল মোবারাক সন্ধ্যা ০৭.৩০-১০.০০ এক কাপ গান, বন্ধন।