জানাজানি এর ইংরেজি অর্থের উদাহরণ

algorithm has the public/private key property and one of the keys may be made public without loss of confidentiality.

A longer second list was made public by Dean on December 20, 1973, during a hearing with the Congressional.

although the awards made to Serviceman A and Serviceman F were not made public until 8 March 2018 for security reasons.

The contents of the agreement were made public only in 1922.

On 8 August 2012 it was made public that tycoon Rupert Murdoch had secured the rights to the Eredivisie for.

Armistice of Cassibile was an armistice signed on 3 September 1943, and made public on 8 September, between the Kingdom of Italy and the Allies during World.

The speech was later made public and was part of the "de-Stalinization" process in the Soviet Union.

The true cause and time of her death were not made public until 2002; instead, it was widely reported that she died when her oxygen.

The story of Xenu was made public when Church materials detailing the Operating Thetan Level 3 were used.

Both plans were highly secret and were not made public until 1998 - although a British spy for the Soviets, Guy Burgess, had.

some imagery of the Soviet Union and China made public in 1997; images of Sudan and Afghanistan made public in 1998 related to the response to the 1998.

জানাজানি এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

১৯৬৫ সালে ফতেহ লোহানী পরিচালিত ‘সাতরং’, আলী মনসুর পরিচালিত ‘জানাজানি’ এবং মোস্তাফিজ পরিচালিত ‘মালা’ মুক্তি পায়।

১৯৬৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জানাজানি’ চলচ্চিত্রটি তার জীবনে একটি উল্লেখযোগ্য ছবি।

ও নারী সাদেক খান গোলাম মুস্তাফা, ড. রওশন আরা, কাজী খালেক ৩০ জুলাই ১৯৬৫ জানাজানি আলী মনসুর হাসান ইমাম, শওকত আকবর, সুলতানা জামান ১৩ আগস্ট ১৯৬৫ রূপবান সালাউদ্দিন।

তাঁর প্রথম দিকের ছবির মধ্যে রাজা এল শহরে, শীত বিকেল, জানাজানি, ধারাপাত ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

জানাজানি হয়ে গেলে বড় মির্জা খান বাহাদুর রইসউদ্দিনের কাছে তাদের বিয়ের প্রস্তাব।

সকাল বেলা ঘটনাটি জানাজানি হয়ে গেলে শহরের অধিবাসীগণ একত্রিত হয়ে মারমুখী হয়ে ওঠে এবং আগা বাখের ও।

গোধুলির প্রেম - ১৯৬৫ ক্যায়সে কাহু - ১৯৬৫ রুপবান - ১৯৬৫ সাত রং - ১৯৬৫ জানাজানি - ১৯৬৫ বেগানা - ১৯৬৫ ১৩ নং ফেকু ওস্তাগার লেন - ১৯৬৬ নওয়াব সিরাজুদ্দৌলা।

সাতরং জীবন থেকে নেয়া, বড় বৌ টাকা আনা পাই মোমের আলো নতুন সুর মেঘ ভাঙা রোদ জানাজানি আপন দুলাল ইশারা অবুঝ মন ফকির মজনু শাহ দিল এক মিশা পুণম কি রাত ওয়েটিংরুম।

এতে দেবদাসের সঙ্গে পারোর সম্পর্কের কথাও জানাজানি হয়ে যায়।

বিষয়টি জানাজানি হলে স্কুলটির সিংহভাগ অভিভাবক সমর্থন জ্ঞাপন করেন।

তাদের প্রেমঘটিত বিষয়টি জানাজানি হবার ফলে পরিবারের সবাই বিস্মিত হয়ে যান ও স্তম্ভিত হয়ে পড়েন।

বিষয়টি মনট্রেয়ালের বাইরে খুব বেশি জানাজানি হয়নি ঐ সময়ে, কেননা দুটি পত্রিকার পরিসরই ছিলো অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র এবং তাদের।

তার ভয় হয় বাড়িতে জানাজানি হলে এ নিয়ে তুমুল অশান্তি হবে।

এই ঘটনা জানাজানি হয়ে গেলে উক্ত মহিলাকে আটক করতে যে দলটি পাঠানো হয়েছিলো যুবাইর ছিলেন সেই।

এই ঘটনা যখন জানাজানি হয়ে যায় তখন ক্যুরি বেলজিয়ামে একটি সম্মেলনে অংশ নিয়েছিলেন।

একপর্যায়ে বিষয়টা জানাজানি হলে নিতাই গ্রামছেড়ে চলে যায়।

দুই পরিবারে জানাজানি হলে তারাও মেনে নেয় এই ভালোবাসা।

তার মতে, “গোপনীয়তার প্রয়োজনীয়তা, নিষিদ্ধ কামনার হাতছানি ও জানাজানি হওয়ার ভয়” এগুলির প্রধান বিষয়।

অবশ্য মোসাদের এ প্রচেষ্টা জানাজানি হয়ে যায় এবং ব্যর্থ হয়।