প্রত্নতত্ত্ব Meaning in English
/adjective/ Archaeology ; antiquarianism ; antiquities.
এমন আরো কিছু শব্দ
প্রতু্যৎপন্নমতিত্বপ্রতু্যৎপন্নপতি
প্রতু্যৎপন্ন
প্রতু্যষে
প্রতু্যষ
প্রতু্যপদিষ্ট
প্রতু্যপকৃত
প্রতু্যপকারী
প্রতু্যপকার করা
প্রতু্যপকার
প্রতু্যদ্গমন করা
প্রতু্যদ্গমন
প্রতু্যদ্গত
প্রতু্যদাহরণ
প্রতু্যত্থান
প্রত্নতত্ত্ব এর ইংরেজি অর্থের উদাহরণ
the complex, advanced civilisation of the Norsemen that emerges from archaeology and historical sources.
Underwater archaeology is archaeology practiced underwater.
Feminist archaeology employs a feminist perspective in interpreting past societies.
It may also include Greco-Roman philosophy, history, and archaeology as secondary subjects.
Biblical archaeology is an academic school.
known as biblical archaeology, see Biblical archaeology school.
neither biblical nor national have used terms such as Levantine archaeology and archaeology of the Southern Levant.
প্রত্নতত্ত্ব এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ
বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্রীয় সংস্থা।
সংস্থাটি প্রত্নতত্ত্ব আইন ১৯৬৪ (১৯৭৬ সালে সংশোধিত) অনুসারে রাষ্ট্রের প্রত্নতাত্ত্বিক।
থেকে দুই কিলোমিটার পূর্বে হুরাসাগর নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত তিনটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হচ্ছে শাহজাদপুর।
বাংলা প্রত্নতত্ত্ব শব্দটি 'প্র+ত্ন= প্রত্ন' অর্থ- পুরাতন ও 'তৎ+ত্ব= তত্ত্ব'অর্থ-বিজ্ঞান।
এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
এটি বাংলাদেশের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের নথিভূক্ত একটি স্থাপনা।
এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
এটি মূলত সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার অন্তর্গত ও বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
উপজেলার অন্তর্গত এই প্রাচীন স্থাপনাটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত সংরক্ষিত প্রত্নতত্ত্ব।
২৯ নভেম্বর ১৯৯৮ থেকে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ বজরা শাহী মসজিদের ঐতিহ্য রক্ষা এবং দুর্লভ নিদর্শন সংরক্ষণের জন্য।
আগ্রাদ্বিগুন ইউনিয়ন সদর আগ্রদ্বিগুন বাজারের পাশেই অবস্থিত ও বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর-এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
আবিষ্কারের পরপরই এ মসজিদটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের প্রকাশিত প্রত্নতত্ত্ব তালিকাতে স্থান করে নেয়।
১৯৬৯ সালে এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাতে নথিভুক্ত করা হয়েছিল।
প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের চুক্তি অনুযায়ী এটি ঝাউদিয়া গ্রামের।
ষাটের দশকের শুরুর দিকে তৎকালীন পাকিস্তান প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর (বর্তমান বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর) এটিকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান হিসেবে নথিভুক্ত।
এটি মূলত লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার অন্তর্গত ও বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।