প্রবেশিকা-পরীক্ষা এর ইংরেজি অর্থের উদাহরণ

The Tamil Nadu Professional Courses Entrance Examination (TNPCEE) was an entrance examination used for admitting students to the Engineering and Medical.

mogenhetsexamen ("maturity examination") was the name of the university entrance examination in Sweden from the 17th century to 1968.

An entrance examination is an examination that educational institutions conduct to select prospective students for admission.

প্রবেশিকা-পরীক্ষা এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

রাজ্য প্রশাসন, প্রবেশিকা পরীক্ষা থেকে শুরু করে ডোমিসাইল সিস্টেম চালু নিয়ে নানান বিতর্কের নজির রয়েছে।

আসাম সংযুক্ত প্রবেশিকা পরীক্ষা (ইংরেজি) বা, সংক্ষেপে আসাম-সি.ই.ই. হল রাজ্য সরকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং আসাম বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিবিদ্যা বিশ্ববিদ্যালয়ের।

১৯১৭ সালে বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুল থেকে প্রথম বিভাগে প্রবেশিকা পরীক্ষা এবং ১৯১৯ সালে বর্ধমান রাজ কলেজ থেকে বাংলা, সংস্কৃত, লজিক ও অঙ্কে লেটার।

ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে উপেন্দ্রকিশোর প্রবেশিকা পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে বৃত্তি পান।

এই বিদ্যালয়ের সূত্রেই তিনি ছাত্রীদের প্রবেশিকা পরীক্ষা এবং ও মহিলাদের মেডিকেল কলেজে প্রবেশাধিকার বিষয়ের আন্দোলনে প্রধান।

এটি ভারতের বিভিন্ন কেন্দ্রগুলিতে স্বায়ত্তশাসিত প্রবেশিকা পরীক্ষা পরিচালনা করে।

এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এন্ট্রান্স বা প্রবেশিকা পরীক্ষা প্রবর্তন করেন।

বি টেক-এ ভর্তির জন্য পশ্চিমবঙ্গ যুগ্ম প্রবেশিকা পরীক্ষা (WBJEE) এবং জে ই ই (মেন) পরীক্ষা দিতে হয়।

১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে "প্রবেশিকা পরীক্ষা"য় উত্তীর্ণ হন।

১৮৫৭ সালের মার্চ মাসে কলকাতার টাউন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম প্রবেশিকা পরীক্ষা আয়োজিত হয়।

ঢাকা মাদ্রাসাতে (বর্তমান কবি নজরুল সরকারি কলেজ) ভর্তি হন যেখানে তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষা পর্যন্ত অধ্যয়ন করেছিলেন।

১৯৪১ খ্রীস্টাব্দে প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়ে প্রথমে কলকাতায়ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সে যোগ দিয়েছিলেন।

মেজো ছেলে বিশ্বেশ্বর প্রসাদ বক্সী পড়ালেখায় খারাপ থাকায় তিনবার প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়েও পাশ করতে পারেননি।

১৮৫৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রবেশিকা পরীক্ষা চালু করেন।

কলকাতা এলবার্ট কলেজিয়েট স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষা ও প্রেসিডেন্সী কলেজে থেকে বি এ এবং এম এ পাশ করার পরে রিপন কলেজে (অধুনা।

১৯১৯ সালে তিনি স্কটিশ চার্চ স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষা দেন।

পাকিস্তান উত্তর প্রবেশিকা পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে মোক্তারশীপ পাশ করে ঢাকায় আইন ব্যবসা শুরু করেন।

১৯৫৭ সালে বোর্ডের পরিচালনাধীন প্রবেশিকা পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে হালিশহর সেন্ট্রাল উচ্চ বিদ্যালয় বোর্ড থেকে অনুমোদন।

১৯৫৫ সালে ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষা পাস করেন।

স্থানীয় স্কুল থেকে ১৯৪০ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষা এবং ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৪২ সালে আই.এ. পাস করেন।