যবন Meaning in English
/Noun/ Foreigner; non-Hindu; barbarian
যবন এর ইংরেজি অর্থ
(noun)
(1) lonian Greek; Greek.
(2) non-Hindu.
(3) (taboo) Muslim.
যবনী (feminine) =.
এমন আরো কিছু শব্দ
যবনানীযবনিকা
যবসুরা
যবাগূ
যবুথবু
যবে
যবোদর
যম ১
যম ২
যমক
যমজ
যমন
যমল
যমানিকা
যমানী
যবন এর ইংরেজি অর্থের উদাহরণ
Gringo usually refers to a foreigner, especially.
considered a foreigner from the perspective of Spanish and Portuguese-speaking countries in Latin America.
naturalized Filipinos and foreigners can only play in certain conferences.
Coaching is restricted to Filipinos, although longtime foreigner residents and holders.
(from Ancient Greek: ξένος, romanized: xénos, meaning "stranger" or "foreigner", and phóbos, meaning "fear") is the fear or hatred of that which is perceived.
[citation needed] Similar terms to "alien" in this context include foreigner and lander.
entered Japan during this time, making foreigners as a group a more visible minority in Japan.
Those foreigners are called 来日 Rainichi ("coming to Japan").
The perpetual foreigner stereotype is a racialized form of nativist xenophobia in which naturalized and even native-born citizens (including families.
যবন এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ
সাহায্য নিয়ে ভারতবর্ষ আক্রমণ করেছিলেন; ভারতীয় সূত্রে এই ইন্দো-গ্রীকদের যবন বলা হয়েছে।
শোন্ রে যবন, শোন্ রে তোরা, যে জ্বালা হৃদয়ে জ্বালালি সবে সাক্ষী র’লেন দেবতা তার এর প্রতিফল।
বর্বর নামে সম্বোধন করতেন যেসকল গোত্রকে ম্লেচ্ছ নামে ডাকা হতো সেগুলো হলো শক, যবন, হুন, কামবোজা, পাহ্লভ, বহ্লিকা ও ঋষিকা।
এই জনগোষ্ঠীর সাথে মহাভারতে যবন, শাকা, কামবোজা জাতিরও উল্লেখ ছিল।
ফুলিয়ায় 'যবন' হরিদাস ঠাকুরের সাধন পীঠস্থান 'ভজন গোফা' বর্তমান।
মোরাসুদাবাদ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, বলা হয়েছে এই শহরের প্রতিষ্ঠাতা একজন যবন( মুসলমান)।
নতুন পাতা (১৯৬৯) বনজ্যোৎস্না (১৯৬৯) অরণ্যের দিনরাত্রি (১৯৭০) গুড্ডি (১৯৭১) যবন (১৯৭২) আজকের নায়ক (১৯৭২) ফুলেশ্বরী (১৯৭৪) অসতী (১৯৭৪) মৃগয়া (১৯৭৬) দত্তা।
১৮০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে গ্রিক-ব্যাক্ট্রিয় শাসক প্রথম দেমেত্রিওসের নেতৃত্বে যবন সেনা মগধ আক্রমণ করে পাঞ্চাল অঞ্চল, সাকেত ও মথুরা নগরী ও অবশেষে পাটলিপুত্র।
অশোকের আফগানিস্তানে প্রাপ্ত মুখ্য ত্রয়োদশ শিলালিপিতে বর্ণিত হয়েছে: এখানে যবন ,কম্বোজ(সম্ভবত তাজিকিস্তানের অধিবাসী), নভক, নভপঙ্কিত, ভোজ, অন্ধ্র ,পারদ রাজাদের।
এছাড়া ১ম খ্রিষ্টাব্দে রচিত যবন রাজ্য নামক লিপিতে ইন্দো-গ্রিকদেরকে যবন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
খ্রিস্টপূর্বাব্দে শুঙ্গ সম্রাট পুষ্যমিত্র শুঙ্গের শাসনকালে প্রথম দেমেত্রিওসের নেতৃত্বে যবন সেনা মগধ আক্রমণ করে পাঞ্চাল অঞ্চল, সাকেত ও মথুরা নগরী ও অবশেষে পাটলিপুত্র।
তার প্রভাবে মুসলমান ‘যবন’ (হরিদাস ঠাকুর) সনাতন ধর্ম ও বৈষ্ণব মত গ্রহণ করেন এবং নবদ্বীপের শাসক চাঁদকাজী।
শ্রী হরিদাস ঠাকুর উপাধি বৈষ্ণব ঠাকুর অন্য নাম মামা ঠাকুর, যবন হরিদাস ব্যক্তিগত জন্ম ১৪৫০ সাল সাতক্ষীরা, বাংলাদেশ।
খ্রিস্টপূর্বাব্দে শুঙ্গ সম্রাট পুষ্যমিত্র শুঙ্গের শাসনকালে প্রথম দেমেত্রিওসের নেতৃত্বে যবন সেনা মগধ আক্রমণ করে পাঞ্চাল অঞ্চল, সাকেত ও মথুরা নগরী ও অবশেষে পাটলীপুত্র।
সঙ্গীত ও রচনা করেন, নজরুল তার শেষ ভাষনে উল্লেখ্য করেন - “কেউ বলেন আমার বানী যবন কেউ বলেন কাফের।
শিক্ষক মাধবাচার্য হেমচন্দ্রকে বলেছিলেন যে তিনি মাগধের শেষ শাসক হওয়ায় মাগধকে যবন থেকে মুক্তি দিতে পারেন।
হেমচন্দ্র যবনদের সাথে যুদ্ধের প্রস্তুতির দিকে পদক্ষেপ।
অষ্টম বছর ভগবানলালের মতে খারবেল তার রাজত্বের অষ্টম বছরে একজন যবন রাজাকে পরাস্ত করেন, যিনি অপর একজন রাজাকে হত্যা করেছিলেন এবং রাজগৃহের রাজাকে।
বৃহৎকথামঞ্জরী গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন যে, বিক্রমাদিত্য শক, ম্লেচ্ছ, কম্বোজ, যবন, তুষার, পারসিক, হুণ প্রভৃতি বর্বর জাতিদের হত্যা করে পৃথিবীকে ভারমুক্ত করেছিলেন।
কুরু (দিল্লি অঞ্চল), যদু (সম্ভবত মথুরা, দ্বারকা বা পাঞ্জাবের সিংহপুর), যবন, অবন্তী, গান্ধার ও কিরার (কাংরা উপত্যকা) শাসকেরা উপস্থিত থাকতেন।
ইত্যাদি কয়েকটি ষোড়শ-অষ্টাদশ শতাব্দীর বাংলা গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মগ্রন্থে যবন বা ম্লেচ্ছদের থেকে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের পৃথক করার জন্য শব্দটি বিশেষভাবে ব্যবহৃত।