যুগোস্লাভিয়ার এর বাংলা ব্যাবহার ও উদাহরণ

১৯৯০-এর দশকে যুগোস্লাভিয়ার যুদ্ধের সময় প্রায় ৫ লক্ষ আলবেনীয়ভাষী কসোভোবাসী আলবেনিয়াতে উদ্বাস্তু হিসেবে আশ্রয় নেন।

তারপর উনিশ শতকের শেষদিকে রাশিয়ার সাথে উসমানীয় সাম্রাজ্যের যুদ্ধের ফলে দেশটি উসমানীয় সাম্রাজ্য হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং অস্ট্রিয়হাঙ্গেরি রাজ্যের অধীনে চলে যায় তারপর প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর যুগোস্লাভিয়ার অংশ ছিল বিংশ শতাব্দীর শেষে তার স্বাধীনতা লাভ করে।

পরবর্তীতে যুগোস্লাভিয়ার অন্তর্গত সমাজতান্ত্রিক ক্রোয়েশিয়ার কেন্দ্র হয় এই শহর ।

* সাবেক যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট স্লোবোদান মিলোসেভিচ যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে আত্মসমর্পণ করেন।

১৯৮৯ সালে বার্লিন দেয়াল ভেঙ্গে ফেলা হলে ন্যাটো যুগোস্লাভিয়ার দিকে মনোনিবেশ করে।

যুগোস্লাভিয়ার যুবরাজ পল অক্ষশক্তিতে যোগ দিলেন ২৭ মার্চ।

১৯৮০ - জোসিপ ব্রজ টিটো, তিনি ছিলেন যুগোস্লাভিয়ার ফিল্ড মার্শাল, রাজনীতিবিদ ও ১ম প্রেসিডেন্ট।

১৯৯৭ - মিলোসেভিচ যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত।

১৯৭১ - ভারত-যুগোস্লাভিয়ার যুক্ত ইশতেহারে রাজনৈতিক সমাধানের ওপর জোর দেওয়া হয়।

কিন্তু জারা ছাড়া তখন যুগোস্লাভিয়ার অধীনস্থ দালমাশিয়া লাভে ব্যর্থ হয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে,লিউব্লিয়ানা স্লোভেনিয়া সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী হয়ে ওঠে, যা যুগোস্লাভিয়ার সমাজতান্ত্রিক ফেডারেল প্রজাতন্ত্রের অংশ ।

যদিও এটি দু'টি লেগে হবার কথা ছিল কিন্তু যুগোস্লাভিয়ার অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে উয়েফা কেবল ওল্ড ট্রাফোর্ডের খেলাকেই বিবেচনায় আনে।

রোমানিয়া দলের (যারা একমাস আগে যুগোস্লাভিয়ার কাছে হেরেছিল এবং পরবর্তীতে ১৯৩১ সালে বলকানস কাপ জিতেছিল) ম্যানেজার ছিলেন কোস্তেল রদুলেস্কু এবং কোচ ছিলেন তাদের অধিনায়ক রুডল্‌ফ ওয়েজার ও অক্টাভ লুসিদে এবং দলটি জেনোয়া থেকে এসএস কোন্তে ভের্দ জাহাজে করে রওয়ানা দেয়।